নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
‘আমি অসুস্থ। আমি নির্দোষ, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। মহামান্য আদালত আমাকে জামিন দেন।’ এমন আকুতি করে বিচারকের কাছে জামিন চান ৪৫ বছর বয়সী রেজাউল করিম। কিন্তু আদালত জামিন না মঞ্জুর করেন।
পরে পুলিশ আসামিকে (রেজাউল করিম) হাতকড়া পড়ালে চোখ দিয়ে অনর্গল পানি ঝরে। এর কিছুক্ষণ পরই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকেরা জানান, রেজাউল করিম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টা না গেলে বলা যাবে না, তিনি আদৌ বাঁচবেন কি-না।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ বুধবার চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-৪ এর আদালতে। বিচারক ছিলেন মাহমুদুল হক।
জানা যায়, রেজাউল করিমের বাড়ি চট্টগ্রামের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার ইছহাক মেম্বারের বাড়িতে। তাঁর মায়ের নাম ছকিনা বেগম, বাবা নূর আহমেদ। তার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন তাঁর মা। এজাহারে মাকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়। তবে মাকে মারধর করার অভিযোগ তুলে তাঁর আরেক ভাই মামলাটি করান বলে বাবা নূর আহমেদ জানান। আজকে ছেলের জামিনের জন্য বাবা নূর আহমেদও আদালতে উপস্থিত হন। আদালতের কাছে ছেলে নির্দোষ বলে দাবি করেন তিনি।
রেজাউল করিমের আইনজীবী ছিলেন রাহিলা চৌধুরী রেখা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই ভাইয়ের স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলার সূত্র ধরে মাকে দিয়ে মামলাটি করান এক ভাই। রেজাউল করিম নির্দোষ। তাঁর বাবা নূর আহেমদও রেজাউলের পক্ষে আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন। এরপরও বিজ্ঞ আদালত জামিন না দেওয়ায় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বলে আমাদের জানান। তিনি এখন ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে আছেন। পরে আদালতে রোগীর অবস্থা জানানোর পর আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।’
এদিকে মামলার এজাহারে রেজাউল করিমের মা ছকিনা বেগমের একটি মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়েছে। ওই নম্বরে কল দিলে ফজলুর করিম নামে রেজাউল করিমের আরেক ভাই কল রিসিভ করেন। যিনিই মূলত মামলাটি করান বলে অভিযোগ রয়েছে। ছকিনা বেগমকে দিতে বললে ফজলুর করিম তাঁর মা অসুস্থ উল্লেখ করে ফোন দেওয়া যাবে না বলে জানান। এ সময় তিনি বলেন, ‘রেজাউল করিমের স্ত্রী আন্তরিক হলে আদালত পর্যন্ত যাওয়া লাগত না। বিষয়টি গ্রামেই সমাধান হয়ে যেত।’
‘আমি অসুস্থ। আমি নির্দোষ, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। মহামান্য আদালত আমাকে জামিন দেন।’ এমন আকুতি করে বিচারকের কাছে জামিন চান ৪৫ বছর বয়সী রেজাউল করিম। কিন্তু আদালত জামিন না মঞ্জুর করেন।
পরে পুলিশ আসামিকে (রেজাউল করিম) হাতকড়া পড়ালে চোখ দিয়ে অনর্গল পানি ঝরে। এর কিছুক্ষণ পরই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকেরা জানান, রেজাউল করিম হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টা না গেলে বলা যাবে না, তিনি আদৌ বাঁচবেন কি-না।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ বুধবার চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-৪ এর আদালতে। বিচারক ছিলেন মাহমুদুল হক।
জানা যায়, রেজাউল করিমের বাড়ি চট্টগ্রামের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার ইছহাক মেম্বারের বাড়িতে। তাঁর মায়ের নাম ছকিনা বেগম, বাবা নূর আহমেদ। তার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন তাঁর মা। এজাহারে মাকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়। তবে মাকে মারধর করার অভিযোগ তুলে তাঁর আরেক ভাই মামলাটি করান বলে বাবা নূর আহমেদ জানান। আজকে ছেলের জামিনের জন্য বাবা নূর আহমেদও আদালতে উপস্থিত হন। আদালতের কাছে ছেলে নির্দোষ বলে দাবি করেন তিনি।
রেজাউল করিমের আইনজীবী ছিলেন রাহিলা চৌধুরী রেখা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই ভাইয়ের স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলার সূত্র ধরে মাকে দিয়ে মামলাটি করান এক ভাই। রেজাউল করিম নির্দোষ। তাঁর বাবা নূর আহেমদও রেজাউলের পক্ষে আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন। এরপরও বিজ্ঞ আদালত জামিন না দেওয়ায় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক হার্ট অ্যাটাক হয়েছে বলে আমাদের জানান। তিনি এখন ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে আছেন। পরে আদালতে রোগীর অবস্থা জানানোর পর আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।’
এদিকে মামলার এজাহারে রেজাউল করিমের মা ছকিনা বেগমের একটি মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়েছে। ওই নম্বরে কল দিলে ফজলুর করিম নামে রেজাউল করিমের আরেক ভাই কল রিসিভ করেন। যিনিই মূলত মামলাটি করান বলে অভিযোগ রয়েছে। ছকিনা বেগমকে দিতে বললে ফজলুর করিম তাঁর মা অসুস্থ উল্লেখ করে ফোন দেওয়া যাবে না বলে জানান। এ সময় তিনি বলেন, ‘রেজাউল করিমের স্ত্রী আন্তরিক হলে আদালত পর্যন্ত যাওয়া লাগত না। বিষয়টি গ্রামেই সমাধান হয়ে যেত।’
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
৪ ঘণ্টা আগে