নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়া নগর পুলিশের তালিকাভুক্ত ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ আলী আকবর ওরফে ঢাকাইয়া আকবর (৪২) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার (২৫ মে) সকাল ৮টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক।
এর আগে গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত এলাকায় তাঁকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে কয়েকজন যুবক পতেঙ্গা সৈকতের পশ্চিম পয়েন্টে একটি দোকানে বসে ছিলেন। হঠাৎ করে মোটরসাইকেলে করে কয়েকজন এসে আকবরকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে চলে যায়। পরে শরীরে একাধিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকাইয়া আকবর রাস্তায় পড়ে কাতরাতে থাকেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। একই ঘটনায় শিশুসহ আরও দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁদেরও চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জানা গেছে, আলী আকবর নগরের বায়েজিদ থানার চালিতাতলী এলাকায় বসবাস করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে বায়েজিদ শিল্প এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ২০০০ সালের চাঞ্চল্যকর এইট মার্ডার মামলার আসামি ও শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ হোসেন খানের একসময়কার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন বলে জানা যায়।
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়া নগর পুলিশের তালিকাভুক্ত ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ আলী আকবর ওরফে ঢাকাইয়া আকবর (৪২) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার (২৫ মে) সকাল ৮টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক।
এর আগে গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত এলাকায় তাঁকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে কয়েকজন যুবক পতেঙ্গা সৈকতের পশ্চিম পয়েন্টে একটি দোকানে বসে ছিলেন। হঠাৎ করে মোটরসাইকেলে করে কয়েকজন এসে আকবরকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে চলে যায়। পরে শরীরে একাধিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকাইয়া আকবর রাস্তায় পড়ে কাতরাতে থাকেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। একই ঘটনায় শিশুসহ আরও দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁদেরও চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জানা গেছে, আলী আকবর নগরের বায়েজিদ থানার চালিতাতলী এলাকায় বসবাস করতেন। তাঁর বিরুদ্ধে বায়েজিদ শিল্প এলাকায় চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ২০০০ সালের চাঞ্চল্যকর এইট মার্ডার মামলার আসামি ও শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ হোসেন খানের একসময়কার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন বলে জানা যায়।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৩ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৩ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে