ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে অপহৃত হওয়ার চার দিন পর আহনাফ আল নাশিত (১০) নামের শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরতলির দেওয়ানগঞ্জ রেললাইনের পাশের একটি ডোবা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সালাহউদ্দিন মোড় এলাকার বাসিন্দা আশরাফ হোসেন তুষার, মো. মোবারক হোসেন ওয়াসিম ও ওমর ফারুক রিফাত।
নিহত নাশিত ফুলগাজী উপজেলার সদর ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামের আনসার আলী ফকির বাড়ির মাঈন উদ্দিন সোহাগের ছোট ছেলে। তাঁর পরিবার ফেনী পৌরসভার একাডেমি এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার একাডেমির আতিকুল আলম সড়কের লাইট হাউসে কোচিং শেষ করে স্থানীয় বায়তুল খায়ের জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যায় নাশিত। নামাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে তাকে অপহরণ করা হয়।
গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ফেনীর পুলিশ সুপার মো. হাবিবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, নাশিতের বড় ভাই নিশাতের সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে নাশিতের পরিবারের সঙ্গে আসামি তুষারের পূর্বপরিচয় ছিল। সেই সুযোগে সে রোববার আতিকুল আলম সড়কের লাইট হাউসের সামনে থেকে নাশিতকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে দেওয়ানগঞ্জে নিয়ে যায়। পরে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে নাশিতের বাবাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে তুষার। মুক্তিপণের টাকা দিতে বিলম্ব হওয়ায় এবং ঘটনা জানাজানি হওয়ার ভয়ে পরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে রেললাইনের পাশে ডোবায় ফেলে দেয় অপহরণকারীরা।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, এ ঘটনায় অপহৃত নাশিতের বাবা ৯ ডিসেম্বর ফেনী মডেল থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পুলিশ বাদীর সঙ্গে সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করে। বুধবার রাতে নাশিতের বাবা মাঈন উদ্দিন পুলিশকে জানান, তুষার নামের এক কিশোরকে তার সন্দেহ হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুষারকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হলে তার দেওয়া তথ্যমতে দেওয়ানগঞ্জ এলাকার একটি ডোবা থেকে শিক্ষার্থী নাশিতের স্কুলব্যাগসহ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অপর দুই আসামিকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং একটি হত্যা মামলা রুজু হয়েছে।
নিহত শিক্ষার্থী আহনাফ আল নাশিতের বাবা মাঈন উদ্দিন সোহাগ বলেন, ‘আমার ছেলে কোচিং শেষ করে নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে যায়। এরপর সে বাসায় না ফিরলে আমরা তাকে খোঁজাখুঁজি করি। রাত ১টার দিকে একটি অচেনা নম্বর থেকে মেসেজ দিয়ে ছেলের ছবি দেখিয়ে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। আমি মুক্তিপণের টাকা দিতে রাজিও ছিলাম। তারপরও তারা আমার ছেলেকে প্রাণে মেরে ফেলল।’
ফেনীতে অপহৃত হওয়ার চার দিন পর আহনাফ আল নাশিত (১০) নামের শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরতলির দেওয়ানগঞ্জ রেললাইনের পাশের একটি ডোবা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সালাহউদ্দিন মোড় এলাকার বাসিন্দা আশরাফ হোসেন তুষার, মো. মোবারক হোসেন ওয়াসিম ও ওমর ফারুক রিফাত।
নিহত নাশিত ফুলগাজী উপজেলার সদর ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামের আনসার আলী ফকির বাড়ির মাঈন উদ্দিন সোহাগের ছোট ছেলে। তাঁর পরিবার ফেনী পৌরসভার একাডেমি এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার একাডেমির আতিকুল আলম সড়কের লাইট হাউসে কোচিং শেষ করে স্থানীয় বায়তুল খায়ের জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যায় নাশিত। নামাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে তাকে অপহরণ করা হয়।
গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ফেনীর পুলিশ সুপার মো. হাবিবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, নাশিতের বড় ভাই নিশাতের সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে নাশিতের পরিবারের সঙ্গে আসামি তুষারের পূর্বপরিচয় ছিল। সেই সুযোগে সে রোববার আতিকুল আলম সড়কের লাইট হাউসের সামনে থেকে নাশিতকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে দেওয়ানগঞ্জে নিয়ে যায়। পরে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে নাশিতের বাবাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে তুষার। মুক্তিপণের টাকা দিতে বিলম্ব হওয়ায় এবং ঘটনা জানাজানি হওয়ার ভয়ে পরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে রেললাইনের পাশে ডোবায় ফেলে দেয় অপহরণকারীরা।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, এ ঘটনায় অপহৃত নাশিতের বাবা ৯ ডিসেম্বর ফেনী মডেল থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পুলিশ বাদীর সঙ্গে সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করে। বুধবার রাতে নাশিতের বাবা মাঈন উদ্দিন পুলিশকে জানান, তুষার নামের এক কিশোরকে তার সন্দেহ হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুষারকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হলে তার দেওয়া তথ্যমতে দেওয়ানগঞ্জ এলাকার একটি ডোবা থেকে শিক্ষার্থী নাশিতের স্কুলব্যাগসহ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অপর দুই আসামিকে রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং একটি হত্যা মামলা রুজু হয়েছে।
নিহত শিক্ষার্থী আহনাফ আল নাশিতের বাবা মাঈন উদ্দিন সোহাগ বলেন, ‘আমার ছেলে কোচিং শেষ করে নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে যায়। এরপর সে বাসায় না ফিরলে আমরা তাকে খোঁজাখুঁজি করি। রাত ১টার দিকে একটি অচেনা নম্বর থেকে মেসেজ দিয়ে ছেলের ছবি দেখিয়ে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। আমি মুক্তিপণের টাকা দিতে রাজিও ছিলাম। তারপরও তারা আমার ছেলেকে প্রাণে মেরে ফেলল।’
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় সালাউদ্দিন (৩৫) নামের এক দিনমজুরের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার বর্ণি ইউনিয়নের বর্ণির চক (দৌঁড়েরবাজার) এলাকার রাইতখালী খাল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।
৪০ মিনিট আগেযশোরের মনিরামপুরে পথচারীকে ধাক্কা দিয়ে একটি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান (স্থানীয়ভাবে আলমসাধু হিসেবে পরিচিত) সেতুর ওপর উল্টে গেছে। এ সময় যানবাহনটির নিচে চাপা পড়ে চালকের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় তাঁর সহকারী ও পথচারী আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মনিরামপুর-ঢাকুরিয়া সড়কের ঢাকুরিয়া খালকান্দা সেতুর ওপর এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের চুনারুঘাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ডুলনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে চলন্ত অবস্থায় ঝুটবোঝাই একটি ট্রাকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ট্রাকের পেছনে থাকা একটি মাইক্রো বাসে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা ট্রাকটি সড়কের পাশের খালে নামিয়ে দেন চালক। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার
১ ঘণ্টা আগে