রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মোবাইলভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা নগদের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজারের বিরুদ্ধে ১২ লাখ ১৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে। এ অভিযোগে গত মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাউজান উপজেলার পাহাড়তলি ইউনিয়নে চৌমুহনী বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাউজান থানা-পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত মো. ইব্রাহিমকে (২৯) চট্টগ্রাম আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তুলে গত বুধবার (৮ জুন) রাউজান থানায় এজাহার দায়ের করেন ডিস্ট্রিবিউশন পরিচালক মো. সাহিনুর ইসলাম।
গ্রেপ্তার ইব্রাহিম হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নুর আহম্মদ চেয়ারম্যান বাড়ির আবদুস সালামের ছেলে। তিনি নগদের রাঙ্গুনিয়া অফিসের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার।
দায়েরকৃত মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার নগদের রাঙ্গুনিয়া অফিসের ডিএসওদের কাছ থেকে ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকার হিসাব বুঝে নিয়ে রাউজান নোয়াপাড়া অফিসে টাকা জমা না করে আত্মগোপনে চলে যান ইব্রাহিম। এরপর থেকে তাঁর মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রাখেন তিনি।
ডিস্ট্রিবিউশন পরিচালক মো. সাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘নগদের ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার ইব্রাহিম। পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে কথাবার্তায় গড় মিল পরিলক্ষিত হওয়ায় এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের এম ডি মহোদয়কে অবহিত পূর্বক থানায় এজাহার দায়ের করি।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাউজান থানার উপপরিদর্শক খোরশেদ আলম বলেন, ‘নগদ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা প্রতারণামূলক আত্মসাতের অভিযোগ এনে থানায় এজাহার দিলে মামলা রুজু করা হয়। মামলার তদন্ত চলমান আছে। আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মোবাইলভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা নগদের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজারের বিরুদ্ধে ১২ লাখ ১৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে। এ অভিযোগে গত মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় রাউজান উপজেলার পাহাড়তলি ইউনিয়নে চৌমুহনী বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাউজান থানা-পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত মো. ইব্রাহিমকে (২৯) চট্টগ্রাম আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তুলে গত বুধবার (৮ জুন) রাউজান থানায় এজাহার দায়ের করেন ডিস্ট্রিবিউশন পরিচালক মো. সাহিনুর ইসলাম।
গ্রেপ্তার ইব্রাহিম হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নুর আহম্মদ চেয়ারম্যান বাড়ির আবদুস সালামের ছেলে। তিনি নগদের রাঙ্গুনিয়া অফিসের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার।
দায়েরকৃত মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার নগদের রাঙ্গুনিয়া অফিসের ডিএসওদের কাছ থেকে ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকার হিসাব বুঝে নিয়ে রাউজান নোয়াপাড়া অফিসে টাকা জমা না করে আত্মগোপনে চলে যান ইব্রাহিম। এরপর থেকে তাঁর মোবাইল ফোনটিও বন্ধ রাখেন তিনি।
ডিস্ট্রিবিউশন পরিচালক মো. সাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘নগদের ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার ইব্রাহিম। পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে কথাবার্তায় গড় মিল পরিলক্ষিত হওয়ায় এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের এম ডি মহোদয়কে অবহিত পূর্বক থানায় এজাহার দায়ের করি।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাউজান থানার উপপরিদর্শক খোরশেদ আলম বলেন, ‘নগদ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ডিস্ট্রিবিউশন ম্যানেজার ১২ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা প্রতারণামূলক আত্মসাতের অভিযোগ এনে থানায় এজাহার দিলে মামলা রুজু করা হয়। মামলার তদন্ত চলমান আছে। আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ মিনিট আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৮ মিনিট আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
২৯ মিনিট আগেরংপুর-সৈয়দপুর মহাসড়কে সংস্কারকাজে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ লুটপাটের ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। ২৭ কোটি টাকার ১০ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নের এই প্রকল্পে অন্তত ৩৬৫ টন পাথর গায়েব করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডন এন্টারপ্রাইজ। সেনাবাহিনীর অভিযানে অনিয়ম ধরা পড়লেও এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি সড়ক বিভাগ।
৩২ মিনিট আগে