আকাশ আহমেদ, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম)

নেত্রকোণা জেলার বাসিন্দা রহমত খাঁ। বয়স ৬৫। নদীর পেটে হারিয়ে গেছে বাড়িঘর। বসবাস করার কোনো উপায় না দেখে পরিবারকে আত্মীয়ের বাসায় রেখে কাজের সন্ধানে ছুটে এসেছেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বৃহত্তম বাজার রোয়াজার হাটে। অভাবের তাড়নায় তিনি যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত। আজকের মতো সে চন্দ্রঘোনার আদুরপাড়া গ্রামের কৃষক আবদুল আজিজের সঙ্গে ৬০০ টাকা পারিশ্রমিকে চাষাবাদের কাজ করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
রহমত খাঁর মতো কাজের সন্ধানে আসা রোয়াজার হাটে শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন। টাকার বিনিময়ে শ্রম বিক্রি করেন তাঁরা। শ্রমিক দরদাম করে ঘরে নিয়ে যান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকেরা। এসব দিনমজুর কৃষিকাজসহ বাড়ির অনেক গৃহস্থালি কাজেও পারদর্শী।
স্থানীয়রা জানান, দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে চলছে এই শ্রম বিক্রির হাট। চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের পাশে রোয়াজার হাট ও শান্তির হাটে বসে এই হাট। দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত সচল থাকে শ্রম বিক্রির হাট।
সিলেটের আহমদ মিয়া (৬০) এসেছেন রোয়াজার হাটের শ্রম বিক্রির হাটে। তিনি জানান, অনেক কষ্ট করে দুই ছেলেকে বড় করেছেন। ছেলেরা বিয়ে করে নিজেদের মতো আলাদা সংসার গড়েছেন। ৪ শতক জমি আর অসুস্থ স্ত্রী ছাড়া এখন আর কিছুই নেই তাঁর। জীবনের শেষ সময়ে দুমুঠো খাবারের জন্য তিনি এসেছেন এই হাটে কাজের সন্ধানে। নিজের শ্রম বিক্রি করে স্ত্রীর মুখে অন্ন তুলে দেবেন এই আশায়। চাচাতো ভাই আবদুল শুক্কুরের কাছেই এই হাটের খোঁজ পেয়েছেন তিনি।
তাঁর সঙ্গে প্রথমবারের মতো আজ আরও ছয়-সাতজন দিনমজুর এসেছেন। এঁদের মধ্য থেকে কথা হয় আবদুল শুক্কুরের সঙ্গে। তিনি জানান, এই সময়টায় তাঁদের এলাকায় কাজের সংকট। গত তিন বছর ধরে তিনি রাঙ্গুনিয়ায় শ্রম বিক্রি করতে আসেন। তাঁরা দল বেঁধে কাজ করেন। তাঁদের দলের কাসেম জানান, এখানে অন্য জেলার চেয়ে মজুরি বেশি। ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত ধান কাটা ও অন্যান্য কাজে মজুরি পাওয়া যায়। সঙ্গে থাকে তিন বেলা খাবার। এখন রাঙ্গুনিয়ায় নবান্নের মৌসুম চলছে। এখানে দিনমজুরদের কদর বেশি হওয়ায় মজুরিও বেশি পাওয়া যায়।

রংপুর থেকে আসা আবদুল মতিন জানান, রাঙ্গুনিয়ার মানুষ তুলনামূলকভাবে ভালো; আন্তরিক। আমরা এখানে দল বেঁধে এসে কাজ পাই। এখানে কাজ করে আমাদের সংসারের প্রয়োজনীয় অর্থ উপার্জন করি।
বরিশালের আরেক শ্রমিক রাসেদ মিয়া জানান, মহাজনেরা সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি তাঁদের দিয়ে কাজ করিয়ে নেন। তবে মজুরির সঙ্গে তিন বেলা খাবার দেন। অনেক বাড়ির লোকজন তাঁরা নিজেরা যা খান, তাঁদেরও তাই খেতে দেন। অনেকে আবার আলাদা করেও রান্না করে দেন।
রাসেদ মিয়ার সঙ্গে থাকা আবদুল মালেক বলেন, `ভাই, আমরা গরিব মানুষ। দিন এনে দিন খাই। এই সময়টা আমাদের ওখানে কাজ থাকে না। তাই বাড়িতে অলস বসে না থেকে সংসার চালাতে পরিবার-পরিজন ছেড়ে এখানে চলে আসি। কাজ শেষে মজুরি যা পাই, পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেই।'
হাটে শ্রমিক নিতে আসা রাজানগর ইউনিয়নের আবদুল গফুর জানান, ধান কাটার জন্য তিনি শ্রমিক নিতে এসেছেন। এখানে দরদাম করে দেখেশুনে শ্রমিক নেওয়া যায়। বেতাগী ইউনিয়নের তিনচৌদিয়া গ্রাম থেকে আবদুল কাদের এসেছেন ধান কাটার শ্রমিকের জন্য। তিনি জানান, শ্রমিকদের মধ্যে অধিকাংশই বৃদ্ধ ও রোগাক্রান্ত। তাঁরা চাহিদামতো কাজ করতে পারেন না। অন্যদিকে মজুরিও বেশি। আবার রয়েছে দলভিত্তিক কাজ করার শর্ত। সবকিছু মিলে শ্রমবাজার বেশ ব্যয় সাপেক্ষ।
কয়েকজন শ্রমিক জানান, শ্রমবাজারের জন্য কোনো নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় তাঁরা রোয়াজার হাট ও শান্তির হাটে কাপ্তাই সড়কের পাশেই ভিড় জমান। এতে করে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বকাঝকাও শুনতে হয়। এ ছাড়া সড়কে প্রচুর গাড়ি চলাচল করায় দুর্ঘটনারও ঝুঁকি থাকে। তাই তাঁদের দাবি, স্থানীয় প্রশাসন যদি কোনো নির্দিষ্ট একটা স্থানে হাটের ব্যবস্থা করে দেন, তাহলে অনেকটা নিরাপদেই তাঁরা শ্রম বিক্রি করতে পারবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইফতেখার ইউনুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বেশ কয়েকটি জেলা-উপজেলা থেকে অভাবী মানুষগণ রাঙ্গুনিয়ায় শ্রম বিক্রি করতে আসেন। সড়কের পাশে তাঁদের অবস্থান একটু ঝুঁকিপূর্ণ। তবে নির্দিষ্ট একটি নিরাপদ স্থানে শ্রমিকদের বসানো যায় কি না, ভেবে দেখা হচ্ছে।

নেত্রকোণা জেলার বাসিন্দা রহমত খাঁ। বয়স ৬৫। নদীর পেটে হারিয়ে গেছে বাড়িঘর। বসবাস করার কোনো উপায় না দেখে পরিবারকে আত্মীয়ের বাসায় রেখে কাজের সন্ধানে ছুটে এসেছেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বৃহত্তম বাজার রোয়াজার হাটে। অভাবের তাড়নায় তিনি যে কোনো কাজ করতে প্রস্তুত। আজকের মতো সে চন্দ্রঘোনার আদুরপাড়া গ্রামের কৃষক আবদুল আজিজের সঙ্গে ৬০০ টাকা পারিশ্রমিকে চাষাবাদের কাজ করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
রহমত খাঁর মতো কাজের সন্ধানে আসা রোয়াজার হাটে শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন। টাকার বিনিময়ে শ্রম বিক্রি করেন তাঁরা। শ্রমিক দরদাম করে ঘরে নিয়ে যান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকেরা। এসব দিনমজুর কৃষিকাজসহ বাড়ির অনেক গৃহস্থালি কাজেও পারদর্শী।
স্থানীয়রা জানান, দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে চলছে এই শ্রম বিক্রির হাট। চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের পাশে রোয়াজার হাট ও শান্তির হাটে বসে এই হাট। দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত সচল থাকে শ্রম বিক্রির হাট।
সিলেটের আহমদ মিয়া (৬০) এসেছেন রোয়াজার হাটের শ্রম বিক্রির হাটে। তিনি জানান, অনেক কষ্ট করে দুই ছেলেকে বড় করেছেন। ছেলেরা বিয়ে করে নিজেদের মতো আলাদা সংসার গড়েছেন। ৪ শতক জমি আর অসুস্থ স্ত্রী ছাড়া এখন আর কিছুই নেই তাঁর। জীবনের শেষ সময়ে দুমুঠো খাবারের জন্য তিনি এসেছেন এই হাটে কাজের সন্ধানে। নিজের শ্রম বিক্রি করে স্ত্রীর মুখে অন্ন তুলে দেবেন এই আশায়। চাচাতো ভাই আবদুল শুক্কুরের কাছেই এই হাটের খোঁজ পেয়েছেন তিনি।
তাঁর সঙ্গে প্রথমবারের মতো আজ আরও ছয়-সাতজন দিনমজুর এসেছেন। এঁদের মধ্য থেকে কথা হয় আবদুল শুক্কুরের সঙ্গে। তিনি জানান, এই সময়টায় তাঁদের এলাকায় কাজের সংকট। গত তিন বছর ধরে তিনি রাঙ্গুনিয়ায় শ্রম বিক্রি করতে আসেন। তাঁরা দল বেঁধে কাজ করেন। তাঁদের দলের কাসেম জানান, এখানে অন্য জেলার চেয়ে মজুরি বেশি। ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত ধান কাটা ও অন্যান্য কাজে মজুরি পাওয়া যায়। সঙ্গে থাকে তিন বেলা খাবার। এখন রাঙ্গুনিয়ায় নবান্নের মৌসুম চলছে। এখানে দিনমজুরদের কদর বেশি হওয়ায় মজুরিও বেশি পাওয়া যায়।

রংপুর থেকে আসা আবদুল মতিন জানান, রাঙ্গুনিয়ার মানুষ তুলনামূলকভাবে ভালো; আন্তরিক। আমরা এখানে দল বেঁধে এসে কাজ পাই। এখানে কাজ করে আমাদের সংসারের প্রয়োজনীয় অর্থ উপার্জন করি।
বরিশালের আরেক শ্রমিক রাসেদ মিয়া জানান, মহাজনেরা সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি তাঁদের দিয়ে কাজ করিয়ে নেন। তবে মজুরির সঙ্গে তিন বেলা খাবার দেন। অনেক বাড়ির লোকজন তাঁরা নিজেরা যা খান, তাঁদেরও তাই খেতে দেন। অনেকে আবার আলাদা করেও রান্না করে দেন।
রাসেদ মিয়ার সঙ্গে থাকা আবদুল মালেক বলেন, `ভাই, আমরা গরিব মানুষ। দিন এনে দিন খাই। এই সময়টা আমাদের ওখানে কাজ থাকে না। তাই বাড়িতে অলস বসে না থেকে সংসার চালাতে পরিবার-পরিজন ছেড়ে এখানে চলে আসি। কাজ শেষে মজুরি যা পাই, পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেই।'
হাটে শ্রমিক নিতে আসা রাজানগর ইউনিয়নের আবদুল গফুর জানান, ধান কাটার জন্য তিনি শ্রমিক নিতে এসেছেন। এখানে দরদাম করে দেখেশুনে শ্রমিক নেওয়া যায়। বেতাগী ইউনিয়নের তিনচৌদিয়া গ্রাম থেকে আবদুল কাদের এসেছেন ধান কাটার শ্রমিকের জন্য। তিনি জানান, শ্রমিকদের মধ্যে অধিকাংশই বৃদ্ধ ও রোগাক্রান্ত। তাঁরা চাহিদামতো কাজ করতে পারেন না। অন্যদিকে মজুরিও বেশি। আবার রয়েছে দলভিত্তিক কাজ করার শর্ত। সবকিছু মিলে শ্রমবাজার বেশ ব্যয় সাপেক্ষ।
কয়েকজন শ্রমিক জানান, শ্রমবাজারের জন্য কোনো নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় তাঁরা রোয়াজার হাট ও শান্তির হাটে কাপ্তাই সড়কের পাশেই ভিড় জমান। এতে করে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বকাঝকাও শুনতে হয়। এ ছাড়া সড়কে প্রচুর গাড়ি চলাচল করায় দুর্ঘটনারও ঝুঁকি থাকে। তাই তাঁদের দাবি, স্থানীয় প্রশাসন যদি কোনো নির্দিষ্ট একটা স্থানে হাটের ব্যবস্থা করে দেন, তাহলে অনেকটা নিরাপদেই তাঁরা শ্রম বিক্রি করতে পারবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইফতেখার ইউনুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বেশ কয়েকটি জেলা-উপজেলা থেকে অভাবী মানুষগণ রাঙ্গুনিয়ায় শ্রম বিক্রি করতে আসেন। সড়কের পাশে তাঁদের অবস্থান একটু ঝুঁকিপূর্ণ। তবে নির্দিষ্ট একটি নিরাপদ স্থানে শ্রমিকদের বসানো যায় কি না, ভেবে দেখা হচ্ছে।

বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে...
৯ মিনিট আগে
তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
৩৬ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
১ ঘণ্টা আগেমো. আশিকুর রহমান তুষার, বাউফল (পটুয়াখালী)

বাজারের কোলাহল, মানুষের ভিড়—সবকিছু উপেক্ষা করে একটি সাদা বক নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে থাকে দোকানের সামনে। কিছুক্ষণ পর সে ঢুকে পড়ে দোকানের ভেতরে, গিয়ে বসে দোকানদারের পাশে—যেন বহুদিনের আপন সঙ্গী। পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নুরাইনপুর বাজারে সম্প্রতি এমন অদ্ভুত, কিন্তু হৃদয়ছোঁয়া এক দৃশ্যের দেখা মিলছে।
নুরাইনপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. হেমায়েত উদ্দিন (৩৮) প্রায় চার বছর ধরে বাজারের মসজিদের পাশে একটি স্টেশনারির দোকান পরিচালনা করছেন। চার মাস ধরে তাঁর এই দোকানেই বসবাস করছে এই সাদা বকটি।
সরেজমিন দেখা গেছে, বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে নিয়ম মেনে চলা পরিবারেরই একজন সদস্য।
স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. জলিল বলেন, ‘মানুষ ও বকের এমন বন্ধুত্ব আগে কখনো দেখিনি। প্রতিদিন বাজারে এলেই দেখা যায়, বকটি হেমায়েতের দোকানে বসে আছে। সে যেভাবে এর যত্ন নেয়, তা সত্যিই বিস্ময়কর।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নুরাইনপুর বাজারসংলগ্ন খানবাড়ির একটি বকের বাসা থেকে প্রায় চার মাস আগে ঝড়ে পড়ে গিয়েছিল বকটির একটি ছানা। তখন একটি গুইসাপ সেটিকে আক্রমণ করলে ব্যবসায়ী হেমায়েত উদ্দিন এগিয়ে এসে ছানাটিকে উদ্ধার করেন।
উদ্ধারের পর তিনি অত্যন্ত যত্নসহকারে ছানাটির পরিচর্যা করে নিজের সন্তানের মতো লালন করেন। সেই থেকেই বকটি দোকানদারের সঙ্গে এক অদ্ভুত মায়া ও বন্ধনে জড়িয়ে গেছে।
স্থানীয়দের মতে, হেমায়েত উদ্দিন ও বকের এই অনন্য সম্পর্ক শুধু নুরাইনপুর বাজারেই নয়, এখন পুরো বাউফল উপজেলাতেই আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে উঠেছে।

বাজারের কোলাহল, মানুষের ভিড়—সবকিছু উপেক্ষা করে একটি সাদা বক নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে থাকে দোকানের সামনে। কিছুক্ষণ পর সে ঢুকে পড়ে দোকানের ভেতরে, গিয়ে বসে দোকানদারের পাশে—যেন বহুদিনের আপন সঙ্গী। পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নুরাইনপুর বাজারে সম্প্রতি এমন অদ্ভুত, কিন্তু হৃদয়ছোঁয়া এক দৃশ্যের দেখা মিলছে।
নুরাইনপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. হেমায়েত উদ্দিন (৩৮) প্রায় চার বছর ধরে বাজারের মসজিদের পাশে একটি স্টেশনারির দোকান পরিচালনা করছেন। চার মাস ধরে তাঁর এই দোকানেই বসবাস করছে এই সাদা বকটি।
সরেজমিন দেখা গেছে, বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে নিয়ম মেনে চলা পরিবারেরই একজন সদস্য।
স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. জলিল বলেন, ‘মানুষ ও বকের এমন বন্ধুত্ব আগে কখনো দেখিনি। প্রতিদিন বাজারে এলেই দেখা যায়, বকটি হেমায়েতের দোকানে বসে আছে। সে যেভাবে এর যত্ন নেয়, তা সত্যিই বিস্ময়কর।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নুরাইনপুর বাজারসংলগ্ন খানবাড়ির একটি বকের বাসা থেকে প্রায় চার মাস আগে ঝড়ে পড়ে গিয়েছিল বকটির একটি ছানা। তখন একটি গুইসাপ সেটিকে আক্রমণ করলে ব্যবসায়ী হেমায়েত উদ্দিন এগিয়ে এসে ছানাটিকে উদ্ধার করেন।
উদ্ধারের পর তিনি অত্যন্ত যত্নসহকারে ছানাটির পরিচর্যা করে নিজের সন্তানের মতো লালন করেন। সেই থেকেই বকটি দোকানদারের সঙ্গে এক অদ্ভুত মায়া ও বন্ধনে জড়িয়ে গেছে।
স্থানীয়দের মতে, হেমায়েত উদ্দিন ও বকের এই অনন্য সম্পর্ক শুধু নুরাইনপুর বাজারেই নয়, এখন পুরো বাউফল উপজেলাতেই আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে উঠেছে।

শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন
২০ নভেম্বর ২০২১
তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
৩৬ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
রোববার দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোর সাড়ে চারটা পর্যন্ত দফায় দফায় হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় সিটি ইউনিভার্সিটির। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোন প্রকার সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ব্যাচেলর প্যারাডাইস হোস্টেলের সামনে সিটি ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী মোটরসাইকেল থেকে থুথু ফেললে তা ড্যাফোডিলের এক শিক্ষার্থীর গায়ে লাগে। এ নিয়ে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। রাত ৯টার দিকে সিটি ইউনিভার্সিটির প্রায় ৪০–৫০ জন শিক্ষার্থী দেশীয় অস্ত্র ও ইট-পাটকেল নিয়ে ড্যাফোডিল শিক্ষার্থীদের ওই বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী ঘটনাস্থলে জড়ো হয়ে সিটি ইউনিভার্সিটির দিকে গেলে ব্যাপক সংঘর্ষ বাঁধে। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হন।

একপর্যায়ে রাত ১২টার পর ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা সিটি ইউনিভার্সিটির ভেতরে ঢুকে শিক্ষার্থীদের অবরোধ করে ভাঙচুর শুরু করে। এসময় তারা প্রশাসনিক ভবন, লুট করে কম্পিউটারসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল। পুড়িয়ে ফেলে তিনটি বাসসহ একটি প্রাইভেটকার। ভাঙচুর চালানো হয় আরো পাঁচ যানবাহনে। ভোররাতে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে ফোটানো হয় ককটেল। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
ভোর সাড়ে ৪টার দিকে সিটি ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশকিছু জায়গায় আগুন দেখা গেছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ সত্ত্বেও দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটে। উত্তেজনার এক পর্যায়ে গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।

এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে একজন সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে ফোন দিলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাউকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি।
সাভার থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’

তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
রোববার দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোর সাড়ে চারটা পর্যন্ত দফায় দফায় হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় সিটি ইউনিভার্সিটির। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোন প্রকার সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ব্যাচেলর প্যারাডাইস হোস্টেলের সামনে সিটি ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী মোটরসাইকেল থেকে থুথু ফেললে তা ড্যাফোডিলের এক শিক্ষার্থীর গায়ে লাগে। এ নিয়ে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তর্কাতর্কি হয়। রাত ৯টার দিকে সিটি ইউনিভার্সিটির প্রায় ৪০–৫০ জন শিক্ষার্থী দেশীয় অস্ত্র ও ইট-পাটকেল নিয়ে ড্যাফোডিল শিক্ষার্থীদের ওই বাসায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে।
এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী ঘটনাস্থলে জড়ো হয়ে সিটি ইউনিভার্সিটির দিকে গেলে ব্যাপক সংঘর্ষ বাঁধে। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হন।

একপর্যায়ে রাত ১২টার পর ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা সিটি ইউনিভার্সিটির ভেতরে ঢুকে শিক্ষার্থীদের অবরোধ করে ভাঙচুর শুরু করে। এসময় তারা প্রশাসনিক ভবন, লুট করে কম্পিউটারসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল। পুড়িয়ে ফেলে তিনটি বাসসহ একটি প্রাইভেটকার। ভাঙচুর চালানো হয় আরো পাঁচ যানবাহনে। ভোররাতে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে ফোটানো হয় ককটেল। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
ভোর সাড়ে ৪টার দিকে সিটি ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশকিছু জায়গায় আগুন দেখা গেছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ সত্ত্বেও দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটে। উত্তেজনার এক পর্যায়ে গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।

এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে একজন সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে ফোন দিলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাউকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি।
সাভার থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’

শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন
২০ নভেম্বর ২০২১
বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে...
৯ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
১ ঘণ্টা আগেমো. মাসুম, টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ)

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষকসংকটের কারণে একাধিক শ্রেণির ক্লাস একত্রে নিতে হয়। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়েরই ভোগান্তি বাড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে শূন্য পদে নতুন শিক্ষক না আসায় বিদ্যালয়ের নিয়মিত পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ ছাড়া বিদ্যালয়টিতে নেই কোনো টয়লেট সুবিধা। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিন পার করছেন। বিশেষ করে ছাত্রীদের জন্য এ সমস্যা আরও বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে।
বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জয়ন্ত মিত্র বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে জরুরি ভিত্তিতে টয়লেট স্থাপন করা প্রয়োজন। টয়লেট না থাকায় শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, শিক্ষক-কর্মচারীরাও প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়ছেন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমত আরা বেগম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষকসংকটের মধ্যে আমরা পাঠদান করাচ্ছি। আমিসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে পুরো বিদ্যালয়ের ক্লাস পরিচালনা করছি। পাশাপাশি টয়লেট না থাকায় সবাইকে চরম কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। বিষয়টি আমি ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি, আশা করছি দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।’
স্থানীয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দাবি, হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্রুত নতুন শিক্ষক নিয়োগ ও টয়লেট নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষার পরিবেশ আরও উন্নত হয়।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষকসংকটের কারণে একাধিক শ্রেণির ক্লাস একত্রে নিতে হয়। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়েরই ভোগান্তি বাড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে শূন্য পদে নতুন শিক্ষক না আসায় বিদ্যালয়ের নিয়মিত পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ ছাড়া বিদ্যালয়টিতে নেই কোনো টয়লেট সুবিধা। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিন পার করছেন। বিশেষ করে ছাত্রীদের জন্য এ সমস্যা আরও বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে।
বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জয়ন্ত মিত্র বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে জরুরি ভিত্তিতে টয়লেট স্থাপন করা প্রয়োজন। টয়লেট না থাকায় শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, শিক্ষক-কর্মচারীরাও প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়ছেন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমত আরা বেগম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষকসংকটের মধ্যে আমরা পাঠদান করাচ্ছি। আমিসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে পুরো বিদ্যালয়ের ক্লাস পরিচালনা করছি। পাশাপাশি টয়লেট না থাকায় সবাইকে চরম কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে। বিষয়টি আমি ইতিমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি, আশা করছি দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।’
স্থানীয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দাবি, হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্রুত নতুন শিক্ষক নিয়োগ ও টয়লেট নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষার পরিবেশ আরও উন্নত হয়।

শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন
২০ নভেম্বর ২০২১
বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে...
৯ মিনিট আগে
তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
৩৬ মিনিট আগে
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
১ ঘণ্টা আগেপিরোজপুর প্রতিনিধি

পিরোজপুর সদর উপজেলার ভাইজোড়া এলাকায় অ্যানথ্রাক্স (তড়কা) রোগে আক্রান্ত একটি গরু জবাই করে মাংস বিক্রির চেষ্টা করার অভিযোগে মো. রাজা (৩৫) নামে এক মাংস ব্যবসায়ীকে জরিমানা, অনাদায়ে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ অভিযান পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আল আমীন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. রাজা সদর উপজেলার হরিণা গাজীপুর এলাকার মো. রুস্তম সেখের ছেলে। তিনি পিরোজপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকার রয়েল বেঙ্গল মার্কেটে মাংস বিক্রি করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাংস ব্যবসায়ী রাজার নির্দেশে গভীর রাতে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গরুটি গোপনে জবাই করা হয় এবং মাংস বিক্রির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি যাচাই করে তাৎক্ষণিক প্রশাসনকে অবহিত করেন।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার অপরাধে ব্যবসায়ী রাজাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আল আমীন বলেন, ‘জনস্বাস্থ্য রক্ষায় মাংস কেনাবেচায় সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। অসুস্থ বা মৃত পশুর মাংস বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত পশু জবাই ও মাংস বিক্রির চেষ্টা করলে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও জানান, জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় এ ধরনের অপরাধে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে এবং এ ধরনের অভিযান নিয়মিত চলবে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গরুর মাংস আগুনে পুড়িয়ে সম্পূর্ণ বিনষ্ট করা হয়।

পিরোজপুর সদর উপজেলার ভাইজোড়া এলাকায় অ্যানথ্রাক্স (তড়কা) রোগে আক্রান্ত একটি গরু জবাই করে মাংস বিক্রির চেষ্টা করার অভিযোগে মো. রাজা (৩৫) নামে এক মাংস ব্যবসায়ীকে জরিমানা, অনাদায়ে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ অভিযান পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আল আমীন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. রাজা সদর উপজেলার হরিণা গাজীপুর এলাকার মো. রুস্তম সেখের ছেলে। তিনি পিরোজপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকার রয়েল বেঙ্গল মার্কেটে মাংস বিক্রি করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাংস ব্যবসায়ী রাজার নির্দেশে গভীর রাতে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গরুটি গোপনে জবাই করা হয় এবং মাংস বিক্রির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি যাচাই করে তাৎক্ষণিক প্রশাসনকে অবহিত করেন।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার অপরাধে ব্যবসায়ী রাজাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পশুচিকিৎসক ওলিউল্লাহ জানান, ভোররাতে রাজা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গিয়ে গর্ভবতী গরুটি প্রসব করান। মৃত বাচ্চা প্রসবের পর দেখা যায় মা গরুর একটি পা সম্পূর্ণ পচে গেছে। তিনি নিশ্চিত করেন, গরুটি অ্যানথ্রাক্স রোগে আক্রান্ত ছিল এবং এই মাংস কোনোভাবেই মানুষের খাবার উপযোগী নয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আল আমীন বলেন, ‘জনস্বাস্থ্য রক্ষায় মাংস কেনাবেচায় সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। অসুস্থ বা মৃত পশুর মাংস বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত পশু জবাই ও মাংস বিক্রির চেষ্টা করলে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও জানান, জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় এ ধরনের অপরাধে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে এবং এ ধরনের অভিযান নিয়মিত চলবে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গরুর মাংস আগুনে পুড়িয়ে সম্পূর্ণ বিনষ্ট করা হয়।

শত শত দিনমজুরের সমাগমে অনেকেরই মনে হবে যেন মানুষের জটলা। কাছে গেলেই দেখা যাবে দিনমজুরদের কাঁধে কাপড়-চোপড়ের ব্যাগ। এসব দরিদ্র মানুষ এখানে আসেন শ্রম বিক্রি করতে। তাঁরা অভাবের তাড়নায় শ্রম বিক্রির জন্য সোমবার ও শুক্রবার উপজেলা পৌরসভার রোয়াজার হাটে এবং শনিবার ও মঙ্গলবার পোমরা ইউনিয়নের শান্তির হাটে জড়ো হন
২০ নভেম্বর ২০২১
বকটি কখনো দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, কখনো ছাউনিতে গিয়ে বসে। আবার অনেক সময় দোকানদার হেমায়েত উদ্দিনের চেয়ারের হাতলে এসে নির্ভয়ে বসে পড়ে। বাজারে প্রচুর ভিড়ভাট্টা থাকলেও বকটির মধ্যে কোনো ভয়ের ছাপ নেই। শুধু তা-ই নয়, সে দোকানের জিনিসপত্র নষ্ট করে না, এমনকি নির্দিষ্ট স্থানে মলত্যাগ করে—যেন সে...
৯ মিনিট আগে
তুচ্ছ ঘটনায় মধ্যরাতে সাভারের আশুলিয়ার খাগান এলাকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ ঘটনায় প্রায় অর্ধশত আহত হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, তবে তাদের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
৩৬ মিনিট আগে
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার হাসাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে শিক্ষকসংকট। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার মান নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে