নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফারণের ঘটনায় আহত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল সাত। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত্যু হওয়া প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মতিলাল শর্মার ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের অপারেটর ছিলেন।
লাল শর্মার ছোট ভাই নয়ন লাল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় চমেকে ভর্তি করা হয়। পরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় রোববার রাতে মৃত্যু হয়।
শনিবার বিকেলে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের পর এখন পর্যন্ত সাতজনের মৃত্যু হলো। নিহত অন্য ছয় জন হলেন লক্ষ্মীপুরের কমলনগর এলাকার মহিজল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (৩৩), নেত্রকোনার কলমাকান্দা এলাকার খিতিশ রংদীর ছেলে রতন নকরেক (৫০), নোয়াখালীর সুধারাম এলাকার মৃত মকবুল আহমদের ছেলে মো. কাদের মিয়া (৫৮), সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী এলাকার মৃত বিম রুগার ছেলে সেলিম রিছিল (৩৯), একই এলাকার মৃত ইসমাইলের ছেলে শামসুল আলম (৬৫) এবং সীতাকুণ্ডের জাফরাবাদ এলাকার মৃত আবুল বশরের ছেলে মো. ফরিদ (৩২)।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরের দিকে সর্বশেষ নিহত সেলিম রিছিল মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। নিহত ছয়জনের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা এবং আহত ১৮ জনকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আহত আরও দুজনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় সহায়তার টাকা দেওয়া যায়নি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফারণের ঘটনায় আহত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল সাত। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত্যু হওয়া প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মতিলাল শর্মার ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের অপারেটর ছিলেন।
লাল শর্মার ছোট ভাই নয়ন লাল শর্মা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় চমেকে ভর্তি করা হয়। পরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় রোববার রাতে মৃত্যু হয়।
শনিবার বিকেলে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের পর এখন পর্যন্ত সাতজনের মৃত্যু হলো। নিহত অন্য ছয় জন হলেন লক্ষ্মীপুরের কমলনগর এলাকার মহিজল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (৩৩), নেত্রকোনার কলমাকান্দা এলাকার খিতিশ রংদীর ছেলে রতন নকরেক (৫০), নোয়াখালীর সুধারাম এলাকার মৃত মকবুল আহমদের ছেলে মো. কাদের মিয়া (৫৮), সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী এলাকার মৃত বিম রুগার ছেলে সেলিম রিছিল (৩৯), একই এলাকার মৃত ইসমাইলের ছেলে শামসুল আলম (৬৫) এবং সীতাকুণ্ডের জাফরাবাদ এলাকার মৃত আবুল বশরের ছেলে মো. ফরিদ (৩২)।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরের দিকে সর্বশেষ নিহত সেলিম রিছিল মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। নিহত ছয়জনের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা এবং আহত ১৮ জনকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আহত আরও দুজনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারায় সহায়তার টাকা দেওয়া যায়নি।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে