নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আরও ১১ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে চট্টগ্রামের ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গতকাল দিনভর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিরা হলেন, প্রেমনন্দন দাশ (১৯), রনব দাশ (২৪), বিধান দাশ (২৯), বিকাশ দাশ (২৪), রুমিত দাশ (৪৫), রাজ কাপুর (৫৫), সামির দাশ (২৫), শিব কুমার দাশ (২৩), ওম দাশ (২৬), অজয় দাশ (৩০) ও দেবী চরণ (৩৬)। তাঁরা সবাই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসিন্দা।
আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুলিশ কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসামিদের আদালতে হাজির করেন। এর আগে কোতোয়ালি পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম মহানগরী বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তারের পর আদালতে সোপর্দ করে।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এ সময় আসামিকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারে নেওয়ার সময় তাঁর অনুসারীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষ চলাকালে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি স্থাপনা। এই সংঘর্ষ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এ পর্যন্ত ছয়টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর মধ্যরাতে নগরের কোতোয়ালি থানায় আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১০-১৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন তাঁর স্বজন জামাল উদ্দিন।
দেড় মাস আগে পুলিশ এই হত্যা মামলার ১ নম্বর আসামিসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তারের কথা বলেছিল। এই মামলায় দুবারে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
আসামিদের বেশির ভাগই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) পরিচ্ছন্নতাকর্মী। তাঁরা নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে পুলিশের রিমান্ড শেষে ৯ ডিসেম্বর আদালতে প্রধান আসামি চন্দন দাস আইনজীবী আলিফ হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আরও ১১ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে চট্টগ্রামের ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরিফুল ইসলামের আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গতকাল দিনভর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিরা হলেন, প্রেমনন্দন দাশ (১৯), রনব দাশ (২৪), বিধান দাশ (২৯), বিকাশ দাশ (২৪), রুমিত দাশ (৪৫), রাজ কাপুর (৫৫), সামির দাশ (২৫), শিব কুমার দাশ (২৩), ওম দাশ (২৬), অজয় দাশ (৩০) ও দেবী চরণ (৩৬)। তাঁরা সবাই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসিন্দা।
আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুলিশ কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসামিদের আদালতে হাজির করেন। এর আগে কোতোয়ালি পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম মহানগরী বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তারের পর আদালতে সোপর্দ করে।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এ সময় আসামিকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারে নেওয়ার সময় তাঁর অনুসারীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষ চলাকালে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি স্থাপনা। এই সংঘর্ষ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এ পর্যন্ত ছয়টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর মধ্যরাতে নগরের কোতোয়ালি থানায় আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১০-১৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন তাঁর স্বজন জামাল উদ্দিন।
দেড় মাস আগে পুলিশ এই হত্যা মামলার ১ নম্বর আসামিসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তারের কথা বলেছিল। এই মামলায় দুবারে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
আসামিদের বেশির ভাগই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) পরিচ্ছন্নতাকর্মী। তাঁরা নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে পুলিশের রিমান্ড শেষে ৯ ডিসেম্বর আদালতে প্রধান আসামি চন্দন দাস আইনজীবী আলিফ হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
কুড়িগ্রামে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার রাজারহাট ও উলিপুর থানা-পুলিশ পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
২১ মিনিট আগেদিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের করিডরে রাখা রোগীদের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত মালপত্র থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশগ্রহণ করছেন ১২ শিক্ষার্থী। অনশনের মধ্যেই দুপুর থেকে আবারও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে