নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড নগরের প্রবেশমুখ। ৬.৪১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই ওয়ার্ডে প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। জনবহুল এ এলাকা পাহাড় দখলের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত। মাদক বেচাকেনার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে আসে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। কয়েকটি কিশোর গ্যাংও এখানে সক্রিয়। এ ছাড়া গড়ে ওঠা বস্তিগুলোয় নেই পর্যাপ্ত নাগরিক সুবিধা।
সরেজমিনে উত্তর পাহাড়তলীতে দেখা গেছে, শাপলা, বেলতলী ঘোনা, নাছিয়া ঘোনা, ফয়’স লেক, জয়ন্তিকা ও আকবর শাহ এলাকায় কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র পাহাড় দখল করে আছে দীর্ঘদিন। তবে চলতি বছরের ২৮ মামলার আসামি পাহাড়খেকো নুরে আলম প্রকাশ নুরু গ্রেপ্তার হওয়ার পর পাহাড় কাটা কিছুটা কমলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। তাঁর দখল করা একটি পাহাড়ে করা হয়েছে পুলিশ ক্যাম্প।
এদিকে আকবর শাহ এলাকায় রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় কয়েকটি কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। ২০১৯ সালে বিশ্বকলোনি এলাকার এন-ব্লকে মো. মহসিন নামে যুবলীগের এক কর্মীকে পিটিয়ে জখম করার ঘটনায় নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্তদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি এলাকায় চিরুনি অভিযান চালায় পুলিশ। তবে এলাকাবাসীর দাবি, কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়নি। সন্ধ্যার পর এসব উঠতি সন্ত্রাসীর নানামুখী কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম বলেন, ‘নির্বাচিত হওয়ার পর পুরো আকবর শাহকে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধার আওতায় নিয়ে এসেছি। সর্বশেষ গত পাঁচ বছরে ১৪২ কোটি টাকার কাজ করেছি। নতুন করে ৭৫ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। কিছু এলাকায় এখনো শতভাগ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা যায়নি এটা সত্য।’
আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আকবর শাহ এলাকা নিয়ে প্রচলিত ধারণার সঙ্গে বর্তমান বাস্তবতা ভিন্ন। এখানে চিহ্নিত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধ করেছি।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড নগরের প্রবেশমুখ। ৬.৪১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই ওয়ার্ডে প্রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। জনবহুল এ এলাকা পাহাড় দখলের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত। মাদক বেচাকেনার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে এখানে আসে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। কয়েকটি কিশোর গ্যাংও এখানে সক্রিয়। এ ছাড়া গড়ে ওঠা বস্তিগুলোয় নেই পর্যাপ্ত নাগরিক সুবিধা।
সরেজমিনে উত্তর পাহাড়তলীতে দেখা গেছে, শাপলা, বেলতলী ঘোনা, নাছিয়া ঘোনা, ফয়’স লেক, জয়ন্তিকা ও আকবর শাহ এলাকায় কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র পাহাড় দখল করে আছে দীর্ঘদিন। তবে চলতি বছরের ২৮ মামলার আসামি পাহাড়খেকো নুরে আলম প্রকাশ নুরু গ্রেপ্তার হওয়ার পর পাহাড় কাটা কিছুটা কমলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। তাঁর দখল করা একটি পাহাড়ে করা হয়েছে পুলিশ ক্যাম্প।
এদিকে আকবর শাহ এলাকায় রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় কয়েকটি কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। ২০১৯ সালে বিশ্বকলোনি এলাকার এন-ব্লকে মো. মহসিন নামে যুবলীগের এক কর্মীকে পিটিয়ে জখম করার ঘটনায় নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্তদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি এলাকায় চিরুনি অভিযান চালায় পুলিশ। তবে এলাকাবাসীর দাবি, কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়নি। সন্ধ্যার পর এসব উঠতি সন্ত্রাসীর নানামুখী কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম বলেন, ‘নির্বাচিত হওয়ার পর পুরো আকবর শাহকে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধার আওতায় নিয়ে এসেছি। সর্বশেষ গত পাঁচ বছরে ১৪২ কোটি টাকার কাজ করেছি। নতুন করে ৭৫ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি। কিছু এলাকায় এখনো শতভাগ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা যায়নি এটা সত্য।’
আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আকবর শাহ এলাকা নিয়ে প্রচলিত ধারণার সঙ্গে বর্তমান বাস্তবতা ভিন্ন। এখানে চিহ্নিত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধ করেছি।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে