উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সমাবেশ করেছে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উখিয়ার ১ নম্বর ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই সমাবেশে উখিয়া-টেকনাফের ক্যাম্পগুলো থেকে বিভিন্ন বয়সের রোহিঙ্গারা অংশ নেয়।
সমাবেশের শুরুতে বায়ান্নের বীরত্বগাথা ইতিহাসের বর্ণনা দিয়ে বাংলা ভাষার জন্য আত্মদানকারী শহীদদের স্মরণ করা হয়। একই সঙ্গে আশ্রয়দাতা হিসেবে বাংলাদেশের মানবিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রোহিঙ্গা নেতারা। এ ছাড়া বক্তারা দ্রুত প্রত্যাবাসন ব্যবস্থা না করলে ১২ লাখ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গণ-অনশন করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতা কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাদেরও ভাষা আছে, সংস্কৃতি আছে। আজ সারা বিশ্বের মানুষ ভাষা দিবস পালন করছে নিজের দেশে, অথচ আমরা বাংলাদেশে বাস্তুচ্যুত। আমরা আমাদের আরাকানে ফিরতে চাই।’
রোহিঙ্গা নেতা সৈয়দ উল্লাহ বলেন, ‘ছয় বছর হতে চলল আমরা বাংলাদেশে আছি, নিয়মিত দাবি জানিয়ে আসছি প্রত্যাবাসনের। কোনো ফল আসছে না। আমরা আর অপেক্ষা করব না, দ্রুত প্রত্যাবাসন না করলে হাঙ্গার স্ট্রাইক (গণ-অনশন) করব সবাই মিলে। এতেও যদি কাজ না হয় আমরা দ্বিতীয় কোনো পদক্ষেপ নেব।’
ত্রাণসহায়তা কমানোর প্রতিবাদ জানিয়ে রোহিঙ্গা যুবক মোহাম্মদ মুসা বলেন, ‘জাতিসংঘের ত্রাণসহায়তাই আমাদের এখানে বেঁচে থাকার অবলম্বন, কমিয়ে দেওয়াতে আমরা হতাশ। তারা চাইলে তাদের প্রশাসনিক ব্যয় কমিয়ে সহায়তা অব্যাহত রাখতে পারে।’
আরও বক্তব্য দেন আবুল কালাম, মাস্টার জুবায়ের, আলম শাহসহ অন্য রোহিঙ্গা নেতারা।
সমাবেশে নিজ দেশের ফেরার দাবি ছাড়াও সম্প্রতি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার (ডব্লিউএফপি) ত্রাণসহায়তা কমানোর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ নানা প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০২২ সালের ১৯ জুন একই স্থানে দেশে ফেরার দাবিতে গো হোম ক্যাম্পেইন করেছিল রোহিঙ্গারা।
কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সমাবেশ করেছে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উখিয়ার ১ নম্বর ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই সমাবেশে উখিয়া-টেকনাফের ক্যাম্পগুলো থেকে বিভিন্ন বয়সের রোহিঙ্গারা অংশ নেয়।
সমাবেশের শুরুতে বায়ান্নের বীরত্বগাথা ইতিহাসের বর্ণনা দিয়ে বাংলা ভাষার জন্য আত্মদানকারী শহীদদের স্মরণ করা হয়। একই সঙ্গে আশ্রয়দাতা হিসেবে বাংলাদেশের মানবিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রোহিঙ্গা নেতারা। এ ছাড়া বক্তারা দ্রুত প্রত্যাবাসন ব্যবস্থা না করলে ১২ লাখ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গণ-অনশন করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতা কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাদেরও ভাষা আছে, সংস্কৃতি আছে। আজ সারা বিশ্বের মানুষ ভাষা দিবস পালন করছে নিজের দেশে, অথচ আমরা বাংলাদেশে বাস্তুচ্যুত। আমরা আমাদের আরাকানে ফিরতে চাই।’
রোহিঙ্গা নেতা সৈয়দ উল্লাহ বলেন, ‘ছয় বছর হতে চলল আমরা বাংলাদেশে আছি, নিয়মিত দাবি জানিয়ে আসছি প্রত্যাবাসনের। কোনো ফল আসছে না। আমরা আর অপেক্ষা করব না, দ্রুত প্রত্যাবাসন না করলে হাঙ্গার স্ট্রাইক (গণ-অনশন) করব সবাই মিলে। এতেও যদি কাজ না হয় আমরা দ্বিতীয় কোনো পদক্ষেপ নেব।’
ত্রাণসহায়তা কমানোর প্রতিবাদ জানিয়ে রোহিঙ্গা যুবক মোহাম্মদ মুসা বলেন, ‘জাতিসংঘের ত্রাণসহায়তাই আমাদের এখানে বেঁচে থাকার অবলম্বন, কমিয়ে দেওয়াতে আমরা হতাশ। তারা চাইলে তাদের প্রশাসনিক ব্যয় কমিয়ে সহায়তা অব্যাহত রাখতে পারে।’
আরও বক্তব্য দেন আবুল কালাম, মাস্টার জুবায়ের, আলম শাহসহ অন্য রোহিঙ্গা নেতারা।
সমাবেশে নিজ দেশের ফেরার দাবি ছাড়াও সম্প্রতি বিশ্ব খাদ্য সংস্থার (ডব্লিউএফপি) ত্রাণসহায়তা কমানোর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ নানা প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০২২ সালের ১৯ জুন একই স্থানে দেশে ফেরার দাবিতে গো হোম ক্যাম্পেইন করেছিল রোহিঙ্গারা।
নগরবাসীর নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। দুই কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে স্থাপিত এসব ক্যামেরায় ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), স্বয়ংক্রিয় গাড়ির নম্বর শনাক্তকরণ...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৫ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৫ ঘণ্টা আগে