সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
ঈদুল ফিতরের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম শহর ছেড়ে গ্রামে বাড়ি পাড়ি দিয়েছেন বেশির ভাগ মানুষ। যাওয়ার অপেক্ষায় আছেন আরও অনেকে। এতে ধীরে ধীরে ফাঁকা হচ্ছে নগরী। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি বিবেচনায় ফাঁকা নগরীর বাসা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মানুষ। তবে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদারের কথা বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের তথ্য অনুযায়ী নগরীতে ১৬৮টি আবাসিক এলাকা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবাসিক এলাকা পাঁচলাইশ থানার অধীনে। এরপর কোতোয়ালি, চান্দগাঁও ও খুলশী এলাকায়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এবার ঈদের লম্বা ছুটিতে চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ ঠেকাতে নগর পুলিশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, রমজান মাসের শুরু থেকেই নগরবাসীর নিরাপত্তায় পুলিশের আইনশৃঙ্খলা কার্যক্রম জোরদার করা হয়। ঈদের ছুটি ঘিরে নিয়মিত পুলিশের পাশাপাশি আরও দেড় থেকে দুই হাজার বেশি জনবল আইনশৃঙ্খলা কার্যক্রমে যুক্ত হবে। পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশ থাকবে। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও নগরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
জানা গেছে, এবার ঈদের ছুটিতে যাঁরা পরিবারসহ গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন, তাঁদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশের বিট কর্মকর্তা বা থানাকে অবহিত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।
এদিকে নিরাপত্তার জন্য নগরবাসীকেও নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিশেষ করে বাসাবাড়ির দরজায় অধিক নিরাপত্তাসম্পন্ন অতিরিক্ত লক বা তালার ব্যবহার করা, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার ফাঁকা বাসায় রেখে না যাওয়া, সিসিটিভি ক্যামেরা, অ্যালার্ম সিস্টেমসহ বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক ডিজিটাল নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, আবাসিক এলাকায় বিশেষ করে রাতে অতিরিক্ত নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করা, নিয়োগ করা নিরাপত্তাকর্মীদের এনআইডি কার্ড ও ছবি সংরক্ষণ করে রাখা, সন্দেহজনক ব্যক্তিদের ঘোরাফেরা করতে দেখলে স্থানীয় থানাকে অবহিত করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাব্যবস্থাও অধিকতর জোরদার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পুলিশ বলেছে, নিরাপত্তাব্যবস্থা মনিটরিংয়ের জন্য স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত একজন অফিসারকে পালাক্রমে নিযুক্ত রাখা, ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মীরা যাতে সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন সে বিষয়ে তদারক করা, ব্যাংকের ভল্টের চারপাশে সিসিটিভি ক্যামেরার কাভারেজ নিশ্চিত করা এবং সন্দেহজনক কোনো বিষয় নজরে এলে তা কাছের থানায় অবহিত করা।
ঈদুল ফিতরের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম শহর ছেড়ে গ্রামে বাড়ি পাড়ি দিয়েছেন বেশির ভাগ মানুষ। যাওয়ার অপেক্ষায় আছেন আরও অনেকে। এতে ধীরে ধীরে ফাঁকা হচ্ছে নগরী। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি বিবেচনায় ফাঁকা নগরীর বাসা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মানুষ। তবে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদারের কথা বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের তথ্য অনুযায়ী নগরীতে ১৬৮টি আবাসিক এলাকা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবাসিক এলাকা পাঁচলাইশ থানার অধীনে। এরপর কোতোয়ালি, চান্দগাঁও ও খুলশী এলাকায়। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এবার ঈদের লম্বা ছুটিতে চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ ঠেকাতে নগর পুলিশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, রমজান মাসের শুরু থেকেই নগরবাসীর নিরাপত্তায় পুলিশের আইনশৃঙ্খলা কার্যক্রম জোরদার করা হয়। ঈদের ছুটি ঘিরে নিয়মিত পুলিশের পাশাপাশি আরও দেড় থেকে দুই হাজার বেশি জনবল আইনশৃঙ্খলা কার্যক্রমে যুক্ত হবে। পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশ থাকবে। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও নগরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।
জানা গেছে, এবার ঈদের ছুটিতে যাঁরা পরিবারসহ গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন, তাঁদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশের বিট কর্মকর্তা বা থানাকে অবহিত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।
এদিকে নিরাপত্তার জন্য নগরবাসীকেও নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিশেষ করে বাসাবাড়ির দরজায় অধিক নিরাপত্তাসম্পন্ন অতিরিক্ত লক বা তালার ব্যবহার করা, নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার ফাঁকা বাসায় রেখে না যাওয়া, সিসিটিভি ক্যামেরা, অ্যালার্ম সিস্টেমসহ বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক ডিজিটাল নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, আবাসিক এলাকায় বিশেষ করে রাতে অতিরিক্ত নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করা, নিয়োগ করা নিরাপত্তাকর্মীদের এনআইডি কার্ড ও ছবি সংরক্ষণ করে রাখা, সন্দেহজনক ব্যক্তিদের ঘোরাফেরা করতে দেখলে স্থানীয় থানাকে অবহিত করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাব্যবস্থাও অধিকতর জোরদার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পুলিশ বলেছে, নিরাপত্তাব্যবস্থা মনিটরিংয়ের জন্য স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত একজন অফিসারকে পালাক্রমে নিযুক্ত রাখা, ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মীরা যাতে সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন সে বিষয়ে তদারক করা, ব্যাংকের ভল্টের চারপাশে সিসিটিভি ক্যামেরার কাভারেজ নিশ্চিত করা এবং সন্দেহজনক কোনো বিষয় নজরে এলে তা কাছের থানায় অবহিত করা।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
২ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
২ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগে