নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যাঁরা যোগ্য নেতৃত্ব, তাঁদের আপনারা ভোট দেবেন। যদি দেখেন এনসিপি থেকে কোনো যোগ্য নেতৃত্ব নেই, আপনাদের ভোট দেওয়ার প্রয়োজন নেই। মার্কা দেখে ভোট দেওয়ার প্রয়োজন নেই। যে আপনার সেবা করবে, তাঁকে আপনারা ভোট দেবেন। যাঁর জাতির কাছে, দেশের কাছে কমিটমেন্ট (অঙ্গীকার) রয়েছে, তাঁকে আপনারা ভোট দেবেন।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার ওয়ালি খাঁ মোড়ে এনসিপির পথসভায় দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘গত নির্বাচনে একটি ভোটের দাম কত ছিল? তিন হাজার? এবার কত নেবেন? আমাদের দেশের নেতারা তেলবাজি করে, গরিবের সম্পদ লুণ্ঠন করে। আর আমাদের দেশের ভোটাররা আগের রাতে ভোট বিক্রি করে দেয়। আপনার যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচনের আগে আপনি নিজে যোগ্য ভোটার হয়ে উঠুন।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই তরুণ নেতা বলেন, ‘আপনারা এখানে যাঁরা শিক্ষার্থী রয়েছেন, আপনারা চেষ্টা করবেন, যতটা সম্ভব আমাদের আশপাশে যে মানুষগুলো আছে তাঁদের সঙ্গে এবং নিজেদের মধ্যে দুর্নীতি ও সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলতে। আপনার মা, আপনার বাবা, আপনার পরিবারের যাঁরা দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁরা যদি ভোট বিক্রি করতে চান—এর প্রতিবাদ করুন।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক আরও বলেন, ‘একজন যোগ্য নেতৃত্ব খোঁজার চেয়ে একজন যোগ্য ভোটার হওয়া আমাদের বেশি প্রয়োজন। এ জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা যদি নিজেরা সচেতন হই, ঘুষ না দিই, দুর্নীতি না করি, তাহলে আমার নেতা কখনো দুর্নীতিবাজ হতে পারবে না। আর আগের রাতে যদি ভোট বিক্রি করে দিই, তাহলে পাঁচ বছর আমার নেতা জুলুম করবে, নির্যাতন করবে, আর আমি মুখ ফুটে একটি কথাও বলতে পারব না।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রসঙ্গে টেনে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের সময় এই চকবাজার ছিল আন্দোলনের হাব। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে, আমরা আমাদের এই দেশটিকে আর কখনোই ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দিতে পারব না। আমরা চাই না আমাদের কোনো ভাইবোন আবার রাস্তায় নামুক এবং তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হোক।’
নিজেদের সংগঠন সম্পর্কে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘আপনারা যারা শিক্ষার্থী, দেখেছেন আমাদের স্বচ্ছ ইনকাম সোর্স রয়েছে। রাজনীতি করে, টেন্ডারবাজি করে আমাদের চলাফেরার কোনো প্রয়োজন নেই।’
কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম মিতু ও মো. আতাউল্লাহ এবং কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন।
নগরীর চকবাজারের পর বহদ্দারহাট, শাহ আমানত সেতু চত্বর, নিউমার্কেট, আগ্রাবাদ আখতারুজ্জামান সেন্টারের সামনে ও অলংকার মোড়ে এনসিপির পথসভা হয়। এর আগ গত রোববার চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় এবং গতকাল সোমবার উত্তর জেলায় সাংগঠনিক সফরে গিয়ে একাধিক পথসভায় বক্তব্য দেন হাসনাত আবদুল্লাহসহ এনসিপি নেতারা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যাঁরা যোগ্য নেতৃত্ব, তাঁদের আপনারা ভোট দেবেন। যদি দেখেন এনসিপি থেকে কোনো যোগ্য নেতৃত্ব নেই, আপনাদের ভোট দেওয়ার প্রয়োজন নেই। মার্কা দেখে ভোট দেওয়ার প্রয়োজন নেই। যে আপনার সেবা করবে, তাঁকে আপনারা ভোট দেবেন। যাঁর জাতির কাছে, দেশের কাছে কমিটমেন্ট (অঙ্গীকার) রয়েছে, তাঁকে আপনারা ভোট দেবেন।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার ওয়ালি খাঁ মোড়ে এনসিপির পথসভায় দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘গত নির্বাচনে একটি ভোটের দাম কত ছিল? তিন হাজার? এবার কত নেবেন? আমাদের দেশের নেতারা তেলবাজি করে, গরিবের সম্পদ লুণ্ঠন করে। আর আমাদের দেশের ভোটাররা আগের রাতে ভোট বিক্রি করে দেয়। আপনার যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচনের আগে আপনি নিজে যোগ্য ভোটার হয়ে উঠুন।’
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই তরুণ নেতা বলেন, ‘আপনারা এখানে যাঁরা শিক্ষার্থী রয়েছেন, আপনারা চেষ্টা করবেন, যতটা সম্ভব আমাদের আশপাশে যে মানুষগুলো আছে তাঁদের সঙ্গে এবং নিজেদের মধ্যে দুর্নীতি ও সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলতে। আপনার মা, আপনার বাবা, আপনার পরিবারের যাঁরা দায়িত্বে রয়েছেন, তাঁরা যদি ভোট বিক্রি করতে চান—এর প্রতিবাদ করুন।’
এনসিপির মুখ্য সংগঠক আরও বলেন, ‘একজন যোগ্য নেতৃত্ব খোঁজার চেয়ে একজন যোগ্য ভোটার হওয়া আমাদের বেশি প্রয়োজন। এ জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা যদি নিজেরা সচেতন হই, ঘুষ না দিই, দুর্নীতি না করি, তাহলে আমার নেতা কখনো দুর্নীতিবাজ হতে পারবে না। আর আগের রাতে যদি ভোট বিক্রি করে দিই, তাহলে পাঁচ বছর আমার নেতা জুলুম করবে, নির্যাতন করবে, আর আমি মুখ ফুটে একটি কথাও বলতে পারব না।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রসঙ্গে টেনে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের সময় এই চকবাজার ছিল আন্দোলনের হাব। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে, আমরা আমাদের এই দেশটিকে আর কখনোই ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দিতে পারব না। আমরা চাই না আমাদের কোনো ভাইবোন আবার রাস্তায় নামুক এবং তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হোক।’
নিজেদের সংগঠন সম্পর্কে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘আপনারা যারা শিক্ষার্থী, দেখেছেন আমাদের স্বচ্ছ ইনকাম সোর্স রয়েছে। রাজনীতি করে, টেন্ডারবাজি করে আমাদের চলাফেরার কোনো প্রয়োজন নেই।’
কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম মিতু ও মো. আতাউল্লাহ এবং কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন।
নগরীর চকবাজারের পর বহদ্দারহাট, শাহ আমানত সেতু চত্বর, নিউমার্কেট, আগ্রাবাদ আখতারুজ্জামান সেন্টারের সামনে ও অলংকার মোড়ে এনসিপির পথসভা হয়। এর আগ গত রোববার চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলায় এবং গতকাল সোমবার উত্তর জেলায় সাংগঠনিক সফরে গিয়ে একাধিক পথসভায় বক্তব্য দেন হাসনাত আবদুল্লাহসহ এনসিপি নেতারা।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৪ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৪ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগে