নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে চরম অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন এতে অংশ নেওয়া ১২৬ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী। সমাবর্তনস্থলে পর্যাপ্ত পানি ও ফ্যানের অভাব, নিম্নমানের খাবার, অপ্রতুল পরিবহনব্যবস্থা, সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে ভোগান্তিসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ এনে তাঁরা সমাবর্তনের খরচ জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান।
আজ রোববার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এসব অভিযোগের কথা জানান। তাঁরা বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত সমাবর্তন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে তা হতাশায় রূপ নিয়েছে। এর আগে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি।
বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সমাবর্তন প্যান্ডেল এবং এর আশপাশে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা ছিল না। প্রচণ্ড গরমে ফ্যানের অপ্রতুলতাও ছিল চোখে পড়ার মতো। নিম্নমানের খাবার সরবরাহের কারণে অনেক শিক্ষার্থী খেতে পারেননি এবং বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকায় অভিভাবক ও স্বজনদের খাবার এবং পানির জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
এ ছাড়া মূল অনুষ্ঠানস্থলের বাইরে থাকা অভিভাবক ও অতিথিদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। বয়স্ক অভিভাবকেরা প্রচণ্ড গরমে পিচঢালা রাস্তা ও টিলার ওপর বসতে বাধ্য হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
পরিবহনব্যবস্থাকে সবচেয়ে ভোগান্তির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা জানান, সমাবর্তন শেষে বাড়ি ফেরার পথে এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতে তাঁদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শাটল ট্রেনের শিডিউল না বাড়ানো এবং বিকল্প ব্যবস্থার অভাব নিয়েও তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন।
সমাবর্তনের বাজেট নিয়েও অসংগতি রয়েছে বলে অভিযোগ করে শিক্ষার্থীরা ব্যয়ের বিস্তারিত হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানান। সার্টিফিকেট প্রদানেও জটিলতা ছিল এবং অনেক শিক্ষার্থী বিভাগ থেকে মূল সার্টিফিকেট পাননি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১০ বছর পর এমন একটি আয়োজনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অব্যবস্থাপনা লজ্জাজনক। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের যৌক্তিক অভিযোগগুলোর বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেবে এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অসম্মানজনক আচরণ ও ভোগান্তির জন্য দুঃখপ্রকাশ করবে। নিয়মিত বিরতিতে সমাবর্তন আয়োজনের বিষয়েও তাঁরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। সব মিলিয়ে সমাবর্তন-সংক্রান্ত অব্যবস্থাপনা নিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে সুনির্দিষ্ট ৭টি প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন।
হবিগঞ্জ জেলায় ১১৯টি ইটভাটা চলছে। এর মধ্যে ২৪টিই চলছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া। এসব ইটভাটার কালো ধোঁয়া, ধুলা-বালু আর বিষাক্ত গ্যাসে আশপাশের জমির ফসল, বসতবাড়ির গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ধোঁয়ায় ইটভাটার আশপাশের মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন।
২৪ মিনিট আগেসাতক্ষীরা জেলাব্যাপী আম পাড়ার ধুম পড়েছে। এবার আমের ব্যাপক ফলন হলেও দাম নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছেন চাষিরা। তাঁরা বলছেন, বাজারে পাইকারি যে দামে আম বিক্রি হচ্ছে, তাতে লাভ তো দূরের কথা, উৎপাদন খরচই উঠছে না।
২৮ মিনিট আগেরংপুরে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ইউপির মহিলা সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মামলা করেছেন ওই নারী। ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর থেকে পরিষদে বসেন না চেয়ারম্যান। এতে করে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
৩৩ মিনিট আগেসুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে