ফেনী প্রতিনিধি
বাড়ির উঠানে প্রবাসী স্বামীর লাশ দেখে পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্ত্রী স্ট্রোক করে মারা যান। মায়ের মৃত্যু দেখে বড় ছেলেও স্ট্রোক করেন। বড় ছেলেকে হাসপাতালে রেখেই স্বজনেরা বাবার লাশের দাফন সম্পন্ন করেন। ছেলে একটু সুস্থ হলে হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে এসে সম্পন্ন করা হয় মায়ের দাফন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে ফেনী সদর উপজেলার ফরহাদ নগর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২২ জুন প্রবাসী জামাল উদ্দিন মালদ্বীপে স্ট্রোক করে মারা যান। এরপর গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় লাশ চর কালীদাস গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। স্বামীর লাশ বাড়িতে পৌঁছার পর তা দেখে নির্বাক হয়ে যান স্ত্রী খোদেজা বেগম। পাঁচ মিনিট পরই স্ট্রোক করে মারা যান স্ত্রী। মায়ের মৃত্যুর পর স্ট্রোক করেন তাঁদের বড় ছেলে আজাহার (১৮)।
স্থানীয় ফরহাদ নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন টিপু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
চেয়ারম্যান জানান, প্রবাস থেকে জামাল উদ্দিনের লাশ বাড়ি পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফনের জন্য কবর খোঁড়া হয়। স্ত্রীর লাশ ঘরে রেখে ও বড় ছেলে আজাহারকে হাসপাতালে ভর্তির পর মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামালের লাশ দাফন করা হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, ১৪ বছর আগে মালদ্বীপে পাড়ি জমান জামাল উদ্দিন। এরই মধ্যে তিন-চারবার ছুটিতে বাড়িতে এসে ঘুরে যান। তাঁর স্ত্রী খোদেজা বেগম বড় ছেলে আজাহার ও ছোট ছেলে হৃদয়কে (১৪) নিয়ে গ্রামের বাড়িতেই থাকতেন। আজহার এবার ফেনী সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার্থী ও পাশাপাশি ফেনী ক্রিকেট একাডেমির ছাত্র। ছোট ছেলে হৃদয় স্থানীয় স্কুলে নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে।
এদিকে আজ বুধবার বেলা ১১টায় একই কবরস্থানে স্বামীর কবরের পাশে স্ত্রী খোদেজা বেগমকেও কবর দেওয়া হয়। এ সময় স্বজনদের সঙ্গে দুই ছেলেও মায়ের জানাজায় অংশ নেন।
বাড়ির উঠানে প্রবাসী স্বামীর লাশ দেখে পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্ত্রী স্ট্রোক করে মারা যান। মায়ের মৃত্যু দেখে বড় ছেলেও স্ট্রোক করেন। বড় ছেলেকে হাসপাতালে রেখেই স্বজনেরা বাবার লাশের দাফন সম্পন্ন করেন। ছেলে একটু সুস্থ হলে হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে এসে সম্পন্ন করা হয় মায়ের দাফন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে ফেনী সদর উপজেলার ফরহাদ নগর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২২ জুন প্রবাসী জামাল উদ্দিন মালদ্বীপে স্ট্রোক করে মারা যান। এরপর গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় লাশ চর কালীদাস গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। স্বামীর লাশ বাড়িতে পৌঁছার পর তা দেখে নির্বাক হয়ে যান স্ত্রী খোদেজা বেগম। পাঁচ মিনিট পরই স্ট্রোক করে মারা যান স্ত্রী। মায়ের মৃত্যুর পর স্ট্রোক করেন তাঁদের বড় ছেলে আজাহার (১৮)।
স্থানীয় ফরহাদ নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন টিপু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
চেয়ারম্যান জানান, প্রবাস থেকে জামাল উদ্দিনের লাশ বাড়ি পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফনের জন্য কবর খোঁড়া হয়। স্ত্রীর লাশ ঘরে রেখে ও বড় ছেলে আজাহারকে হাসপাতালে ভর্তির পর মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামালের লাশ দাফন করা হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, ১৪ বছর আগে মালদ্বীপে পাড়ি জমান জামাল উদ্দিন। এরই মধ্যে তিন-চারবার ছুটিতে বাড়িতে এসে ঘুরে যান। তাঁর স্ত্রী খোদেজা বেগম বড় ছেলে আজাহার ও ছোট ছেলে হৃদয়কে (১৪) নিয়ে গ্রামের বাড়িতেই থাকতেন। আজহার এবার ফেনী সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার্থী ও পাশাপাশি ফেনী ক্রিকেট একাডেমির ছাত্র। ছোট ছেলে হৃদয় স্থানীয় স্কুলে নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে।
এদিকে আজ বুধবার বেলা ১১টায় একই কবরস্থানে স্বামীর কবরের পাশে স্ত্রী খোদেজা বেগমকেও কবর দেওয়া হয়। এ সময় স্বজনদের সঙ্গে দুই ছেলেও মায়ের জানাজায় অংশ নেন।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে