বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকার এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টের ভৌত নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম কয়লাভিত্তিক সুপার ক্রিটিক্যাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি নির্মাণ করেছে এসএস পাওয়ার ওয়ান লিমিটেড। আজ বুধবার ২টা ৫ মিনিটে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর পর এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি জাতীয় গ্রিডে ১২০ মেগাওয়াট (নেট) বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে।
এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিট আজ পরীক্ষামূলকভাবে ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে। এ ইউনিট জাতীয় গ্রিডে ৬৬০ মেগাওয়াট সরবরাহ করতে সক্ষম। তবে বিদ্যুৎ বিভাগের এনএল ডিসির নির্দেশ ও চাহিদা অনুসারে ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। এ ছাড়া উক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২ নম্বর ইউনিটের কমিশনিং কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করা হচ্ছে, অচিরেই ২ নম্বর ইউনিটটি জাতীয় গ্রিডে পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে।
এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রধান সমন্বয়ক ফারুক আহমদ বলেন, এই প্রকল্পে দেশি-বিদেশিসহ গড়ে প্রায় ৭ হাজার লোক নিরলসভাবে কাজ করে করেছে এবং বাস্তবায়ন শেষে প্রায় ১ হাজার ২০০ লোকের কর্মসংস্থান হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং এর ফলে সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি পাবে। এই মেগা প্রকল্পে পণ্য ও সেবা সরবরাহে দেশীয় এবং স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণের ফলে অত্র অঞ্চলের ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন হচ্ছে যা ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে। অত্র এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয় এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের ডেপুটি ডাইরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মো. ফয়জুর রহমান জানান, বাঁশখালীর এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের ১ নম্বর ইউনিট থেকে ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। পরীক্ষামূলক জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ দিতে সক্ষম হয়েছে। বিদ্যুতের ইউনিট বাড়তে দিন দিন বৃদ্ধি পাবে
উল্লেখ্য যে, এস এস পাওয়ার ওয়ান লিমিটেড বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠান। যার বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউ এস ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা)। এই কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানায় রয়েছে বাংলাদেশের স্বনামধন্য বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রপ এবং চীনা কোম্পানি সেপকো থ্রির রয়েছে ৩০ শতাংশ মালিকানা। এ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে এক মাইল ফলক।
বর্তমানে আশা করা হচ্ছে, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে বাস্তবায়িত পাওয়ার পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (পিপিএ) এবং বাংলাদেশ সরকার ও পিজিসিবির সঙ্গে বাস্তবায়িত ইমপ্লিমেন্টেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (আইএ) অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে এবং জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।
এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তার ভিত্তি আরও সুদৃঢ় হবে এবং ফলশ্রুতিতে কয়লা থেকে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি শিল্প ও সেচসহ দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। উক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে সরকার অপেক্ষাকৃত স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ ক্রয় ও সরবরাহ করতে পারবে এবং এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। উক্ত প্রকল্পের নির্মাণকালে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনা পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকার এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টের ভৌত নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম কয়লাভিত্তিক সুপার ক্রিটিক্যাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি নির্মাণ করেছে এসএস পাওয়ার ওয়ান লিমিটেড। আজ বুধবার ২টা ৫ মিনিটে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর পর এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি জাতীয় গ্রিডে ১২০ মেগাওয়াট (নেট) বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে।
এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিট আজ পরীক্ষামূলকভাবে ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করেছে। এ ইউনিট জাতীয় গ্রিডে ৬৬০ মেগাওয়াট সরবরাহ করতে সক্ষম। তবে বিদ্যুৎ বিভাগের এনএল ডিসির নির্দেশ ও চাহিদা অনুসারে ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। এ ছাড়া উক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২ নম্বর ইউনিটের কমিশনিং কার্যক্রম চলমান আছে। আশা করা হচ্ছে, অচিরেই ২ নম্বর ইউনিটটি জাতীয় গ্রিডে পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে।
এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের প্রধান সমন্বয়ক ফারুক আহমদ বলেন, এই প্রকল্পে দেশি-বিদেশিসহ গড়ে প্রায় ৭ হাজার লোক নিরলসভাবে কাজ করে করেছে এবং বাস্তবায়ন শেষে প্রায় ১ হাজার ২০০ লোকের কর্মসংস্থান হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং এর ফলে সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি পাবে। এই মেগা প্রকল্পে পণ্য ও সেবা সরবরাহে দেশীয় এবং স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণের ফলে অত্র অঞ্চলের ব্যাপক অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন হচ্ছে যা ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে। অত্র এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয় এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের ডেপুটি ডাইরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মো. ফয়জুর রহমান জানান, বাঁশখালীর এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টের ১ নম্বর ইউনিট থেকে ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। পরীক্ষামূলক জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ দিতে সক্ষম হয়েছে। বিদ্যুতের ইউনিট বাড়তে দিন দিন বৃদ্ধি পাবে
উল্লেখ্য যে, এস এস পাওয়ার ওয়ান লিমিটেড বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ ব্যক্তি মালিকানা প্রতিষ্ঠান। যার বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউ এস ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা)। এই কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানায় রয়েছে বাংলাদেশের স্বনামধন্য বৃহৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রপ এবং চীনা কোম্পানি সেপকো থ্রির রয়েছে ৩০ শতাংশ মালিকানা। এ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে এক মাইল ফলক।
বর্তমানে আশা করা হচ্ছে, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে বাস্তবায়িত পাওয়ার পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (পিপিএ) এবং বাংলাদেশ সরকার ও পিজিসিবির সঙ্গে বাস্তবায়িত ইমপ্লিমেন্টেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (আইএ) অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে এবং জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।
এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তার ভিত্তি আরও সুদৃঢ় হবে এবং ফলশ্রুতিতে কয়লা থেকে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি শিল্প ও সেচসহ দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। উক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে সরকার অপেক্ষাকৃত স্বল্পমূল্যে বিদ্যুৎ ক্রয় ও সরবরাহ করতে পারবে এবং এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। উক্ত প্রকল্পের নির্মাণকালে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনা পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরমান হোসেন পাপ্পু (২২) নামে এক যুবক খুন হয়েছেন। তিনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান দারাজে চাকরি করতেন। আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তেজগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাশে এই ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক
১ মিনিট আগেকুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম–ঢাকার দ্বিবার্ষিক নির্বাচন (২০২৫-২৬) অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার রাজধানী শান্তিনগর ‘কুষ্টিয়া ভবনে’ নির্বাচনের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। তবে, এবার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না সবাইকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেছেন নির্বাচন কমিশন। কুষ্টিয়া, সাংবাদিক, নির্
৯ মিনিট আগেসিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদারের নামে পূর্বাচলে বরাদ্দ দেওয়া ১০০ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীর সন্ধানে আঞ্চলিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) একটি ‘গোপন আস্তানায়’ অভিযান চালিয়েছে যৌথ বাহিনী। আজ সোমবার ভোরে এই অভিযান চালানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে