নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ জনে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে নিহতদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মালিকপক্ষ। পাশাপাশি নিহত কারও যদি শিশুসন্তান থাকে সেই শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত পরিবারকে বেতনের সমপরিমাণ টাকা এবং উপার্জনক্ষম সদস্য থাকলে চাকরির ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
আজ রোববার স্মার্ট গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক মেজর (অব) শামসুল হায়দার সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।
এ ছাড়াও এ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে যাদের অঙ্গহানি ঘটেছে তাঁদের পরিবারকে ছয় লাখ টাকা এবং সাধারণ আহতদের প্রতিজনকে ৪ লাখ টাকা দেওয়া হবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৪৫ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ৯ জন সদস্য রয়েছেন। এর মধ্যে মাত্র ১৩টি মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। বেশিরভাগ মরদেহই আগুনে জ্বলে অঙ্গার হয়ে গেছে। ফরেনসিক পরীক্ষা ছাড়া সেগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
যদিও রোববার বিকেলে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরী এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ৪৯ জন বলে জানিয়েছেন।
নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা হলেন কুমিরা ফায়ার স্টেশনের ফায়ারফাইটার ও মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দা মো. রানা মিয়া, একই ফায়ার স্টেশনের নার্সিং অ্যাটেনডেন্ট ও কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা মো. মনিরুজ্জামান, ফায়ারফাইটার ও নোয়াখালী জেলার বাসিন্দা মো. আলাউদ্দিন, ফায়ার স্টেশনের কর্মী মো. শাকিল তরফদার, স্টেশন লিডার ও রাঙ্গামাটি জেলার বাসিন্দা মিঠু দেওয়ান, একই জেলা ও একই ফায়ার স্টেশনের লিডার নিপন চাকমা, ফায়ারফাইটার ও শেরপুর জেলার বাসিন্দা রমজানুল ইসলাম এবং সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার ও ফেনী জেলার বাসিন্দা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ জনে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে নিহতদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মালিকপক্ষ। পাশাপাশি নিহত কারও যদি শিশুসন্তান থাকে সেই শিশু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত পরিবারকে বেতনের সমপরিমাণ টাকা এবং উপার্জনক্ষম সদস্য থাকলে চাকরির ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
আজ রোববার স্মার্ট গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক মেজর (অব) শামসুল হায়দার সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।
এ ছাড়াও এ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে যাদের অঙ্গহানি ঘটেছে তাঁদের পরিবারকে ছয় লাখ টাকা এবং সাধারণ আহতদের প্রতিজনকে ৪ লাখ টাকা দেওয়া হবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৪৫ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ৯ জন সদস্য রয়েছেন। এর মধ্যে মাত্র ১৩টি মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। বেশিরভাগ মরদেহই আগুনে জ্বলে অঙ্গার হয়ে গেছে। ফরেনসিক পরীক্ষা ছাড়া সেগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হবে না।
যদিও রোববার বিকেলে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরী এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ৪৯ জন বলে জানিয়েছেন।
নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা হলেন কুমিরা ফায়ার স্টেশনের ফায়ারফাইটার ও মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দা মো. রানা মিয়া, একই ফায়ার স্টেশনের নার্সিং অ্যাটেনডেন্ট ও কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা মো. মনিরুজ্জামান, ফায়ারফাইটার ও নোয়াখালী জেলার বাসিন্দা মো. আলাউদ্দিন, ফায়ার স্টেশনের কর্মী মো. শাকিল তরফদার, স্টেশন লিডার ও রাঙ্গামাটি জেলার বাসিন্দা মিঠু দেওয়ান, একই জেলা ও একই ফায়ার স্টেশনের লিডার নিপন চাকমা, ফায়ারফাইটার ও শেরপুর জেলার বাসিন্দা রমজানুল ইসলাম এবং সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার ও ফেনী জেলার বাসিন্দা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী।
খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
৩৫ মিনিট আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
৪৩ মিনিট আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেজোরেশোরে ঘোষণার পরেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করতে পারেনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক)। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষকে দুর্গন্ধে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঈদের দিন রাত ৮টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কথা থাকলেও পরদিন রোববার দুপুর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করতে দেখা যায় সিটি
১ ঘণ্টা আগে