নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর ইউনিয়নের ওয়াছেকপুর গ্রামে নতুন গ্যাসকূপ খনন করা হয়েছিল। বেগমগঞ্জ-৪ নামের এ কূপের তিনটি স্তরে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান। এ কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে প্রতিদিন এক কোটি ঘনফুটের বেশি গ্যাস যোগ হবে বলে আশা করছে বাপেক্স।
ওয়াছেকপুর গ্রামে বেগমগঞ্জ-৪ (পশ্চিম) কূপটি এ বছরের ২৯ এপ্রিল থেকে খননের কাজ শুরু করে। গতকাল সোমবার দিনে খনন কাজ শেষ হওয়ার পর ডিএসটি টেস্ট শেষে রাত ৮টা থেকে চলছে সর্বনিম্ন স্তরের উৎপাদন টেস্ট। প্রাথমিকভাবে কূপটির তিনটি স্তরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। উৎপাদন টেস্ট শেষে এখানে গ্যাসের পরিমাণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) জানায়, কূপটি ৩ হাজার ১১৩ মিটার গভীর পর্যন্ত খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৯২১ থেকে ১ হাজার ৯৭৩ মিটার পর্যন্ত প্রথম স্তর, ২ হাজার ৫৪৮ মিটার থেকে ২ হাজার ৫৮৫ মিটার পর্যন্ত দ্বিতীয় এবং ৩ হাজার ৮১ মিটার থেকে ৩ হাজার ১০১ মিটার পর্যন্ত তৃতীয় স্তরে গ্যাসের সন্ধান মিলেছে।
কূপটির ড্রিলিং ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান জানান, শুরুতে এ কূপটি থেকে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে লোয়ার জোনে গ্যাসের কন্ডিশন দেখে মনে হচ্ছে আরও ভালো কিছু আশা করা যাবে। এ কূপ খননের সঙ্গে জড়িত আছে প্রায় দুই শতাধিক বাংলাদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এর আগে ১৯৭৬ সালে বেগমগঞ্জ-১ ও ১৯৭৮ সালে বেগমগঞ্জ-২ গ্যাসকূপ খনন করা হলেও সেগুলো থেকে গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালে বেগমগঞ্জ-৩ কূপ খনন করা হলে সেখান থেকে বর্তমানে প্রতিদিন ৮০ লাখ ঘনফুট করে গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে, যা জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক সঞ্চালন লাইনে সরবরাহ করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এখানেই বেগমগঞ্জ-৫ ও বেগমগঞ্জ-৬ কূপ খনন করা হবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর ইউনিয়নের ওয়াছেকপুর গ্রামে নতুন গ্যাসকূপ খনন করা হয়েছিল। বেগমগঞ্জ-৪ নামের এ কূপের তিনটি স্তরে মিলেছে গ্যাসের সন্ধান। এ কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে প্রতিদিন এক কোটি ঘনফুটের বেশি গ্যাস যোগ হবে বলে আশা করছে বাপেক্স।
ওয়াছেকপুর গ্রামে বেগমগঞ্জ-৪ (পশ্চিম) কূপটি এ বছরের ২৯ এপ্রিল থেকে খননের কাজ শুরু করে। গতকাল সোমবার দিনে খনন কাজ শেষ হওয়ার পর ডিএসটি টেস্ট শেষে রাত ৮টা থেকে চলছে সর্বনিম্ন স্তরের উৎপাদন টেস্ট। প্রাথমিকভাবে কূপটির তিনটি স্তরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। উৎপাদন টেস্ট শেষে এখানে গ্যাসের পরিমাণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) জানায়, কূপটি ৩ হাজার ১১৩ মিটার গভীর পর্যন্ত খনন করা হয়েছে। যার মধ্যে ১ হাজার ৯২১ থেকে ১ হাজার ৯৭৩ মিটার পর্যন্ত প্রথম স্তর, ২ হাজার ৫৪৮ মিটার থেকে ২ হাজার ৫৮৫ মিটার পর্যন্ত দ্বিতীয় এবং ৩ হাজার ৮১ মিটার থেকে ৩ হাজার ১০১ মিটার পর্যন্ত তৃতীয় স্তরে গ্যাসের সন্ধান মিলেছে।
কূপটির ড্রিলিং ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান জানান, শুরুতে এ কূপটি থেকে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে লোয়ার জোনে গ্যাসের কন্ডিশন দেখে মনে হচ্ছে আরও ভালো কিছু আশা করা যাবে। এ কূপ খননের সঙ্গে জড়িত আছে প্রায় দুই শতাধিক বাংলাদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এর আগে ১৯৭৬ সালে বেগমগঞ্জ-১ ও ১৯৭৮ সালে বেগমগঞ্জ-২ গ্যাসকূপ খনন করা হলেও সেগুলো থেকে গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি। ২০১৪ সালে বেগমগঞ্জ-৩ কূপ খনন করা হলে সেখান থেকে বর্তমানে প্রতিদিন ৮০ লাখ ঘনফুট করে গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে, যা জাতীয় গ্রিডের মাধ্যমে ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক সঞ্চালন লাইনে সরবরাহ করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এখানেই বেগমগঞ্জ-৫ ও বেগমগঞ্জ-৬ কূপ খনন করা হবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে স্বামীকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন গৃহবধূ মিতু খাতুন। এখন এনজিওর টাকা ফেরত দিতে না পেরে হয়েছেন মামলার আসামি। অন্যদিকে স্বামী দিয়েছেন তালাক। তাই প্রতিকার চেয়ে সম্প্রতি কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেন তিনি।
৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা অনেক বেশি ভোগবিলাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম। তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই শহীদদের রক্তের ওপরে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছি। তাঁরা জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করছেন না। তাঁরা অনেক বেশি ভোগবিলাসে
১৬ মিনিট আগেকক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী গ্রামের জাফর আলমের মেয়ে আসমাউল হোসনা অটোরিকশায় করে পাশের ঈদগাঁও উপজেলার কালিরছড়ায় শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন। সঙ্গে ছিল দুই নাতি ও তাঁর আরেক মেয়ে। পথিমধ্যে রামু উপজেলার রশিদ নগরের ধলিরছড়া রেলক্রসিং পার হতেই তাঁদের বহন করা অটোরিকশাটি চট্টগ্রামমুখী কক্সবাজার এক্সপ্রেসের
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর খিলগাঁও সিপাহীবাগ এলাকার একটি বাসা থেকে নজরুল ইসলাম মোল্লা (৪৩) নামের পুরি ও শিঙাড়া ব্যবসায়ীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। তাঁরা বলছেন, ওই ব্যক্তিকে নির্যাতন করে অচেতন অবস্থায় তাঁদের কাছে ফেরত দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে