আলমগীর হোসেন, সোনাগাজী (ফেনী)
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর চাপ কমাতে বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে পাঁচটি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র। কিন্তু এগুলোর কোনোটি অবকাঠামো ও জনবলে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। তিনটি কেন্দ্রে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে চলছে সেবাদান। বাকি দুটি কেন্দ্রের স্থায়ী ঠিকানা নেই। ফলে কেন্দ্রগুলোর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দারা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, উপজেলার মঙ্গলকান্দি ইউনিয়নের বেয়ান্নাবাজার এলাকার কেন্দ্রটি ২০১৪ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাৎক্ষণিকভাবে এটি মেরামত করা হলেও এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। দরকার নতুন ভবন নির্মাণ।
মজলিশপুর ইউনিয়নের কুঠিরহাট কেন্দ্রের জরাজীর্ণ ভবনটি যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে। আমিরাবাদ ইউনিয়নের আহম্মেদপুর বাজার কেন্দ্রের ভবনও ঝুঁকিপূর্ণ। খসে পড়ছে বিভিন্ন অংশ। কেন্দ্রের স্যাকমো (উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা) নুরজাহান বলেন, এখানে বসে চিকিৎসা দেওয়াটা ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো সময় বড় সমস্যা হতে পারে।
অন্যদিকে মতিগঞ্জ ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কোনো স্থায়ী ঠিকানা নেই। প্রভাবশালী মহল এর জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করেছে। বর্তমানে কমিউনিটি ক্লিনিকের একটি কক্ষে কোনো রকমে সেবা দেওয়া হচ্ছে। চরচান্দিয়া ইউনিয়ন কেন্দ্রটি জেলেপাড়ায় অবস্থিত। এখানে নির্ধারিত জায়গা থাকলেও নেই কোনো ভবন। চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে।
অবকাঠামোর এমন বেহাল পরিস্থিতির পাশাপাশি স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো জনবলেও ধুঁকছে। প্রতিটি কেন্দ্রে পাঁচটি পদে লোক থাকার কথা। সেখানে মতিগঞ্জ ও চরচান্দিয়ায় কেউ নেই। এখানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জনবল দিয়ে কোনো রকমে কাজ চালানো হচ্ছে। কোনো কেন্দ্রেই নেই ফার্মাসিস্ট। মঙ্গলকান্দি ও আমিরাবাদে অফিস সহায়কের পদ খালি। কুঠিরহাটে চিকিৎসক সানজিদা করিম ২০১৮ সাল থেকে অনুমোদন ছাড়াই অনুপস্থিত রয়েছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎপল দাস বলেন, ‘পাঁচটি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যে শুধু একটিতে চিকিৎসক আছেন। ফার্মাসিস্ট ও মিডওয়াইফ নেই কোনো কেন্দ্রে। ভবনের জন্য আমরা বারবার আবেদন করেও অধিদপ্তর বরাদ্দ নেই বলে নাকচ করে দিচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কোনো রকমে চলছে আমাদের চিকিৎসাসেবা।’
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর চাপ কমাতে বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে পাঁচটি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র। কিন্তু এগুলোর কোনোটি অবকাঠামো ও জনবলে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। তিনটি কেন্দ্রে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে চলছে সেবাদান। বাকি দুটি কেন্দ্রের স্থায়ী ঠিকানা নেই। ফলে কেন্দ্রগুলোর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দারা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, উপজেলার মঙ্গলকান্দি ইউনিয়নের বেয়ান্নাবাজার এলাকার কেন্দ্রটি ২০১৪ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাৎক্ষণিকভাবে এটি মেরামত করা হলেও এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। দরকার নতুন ভবন নির্মাণ।
মজলিশপুর ইউনিয়নের কুঠিরহাট কেন্দ্রের জরাজীর্ণ ভবনটি যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে। আমিরাবাদ ইউনিয়নের আহম্মেদপুর বাজার কেন্দ্রের ভবনও ঝুঁকিপূর্ণ। খসে পড়ছে বিভিন্ন অংশ। কেন্দ্রের স্যাকমো (উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা) নুরজাহান বলেন, এখানে বসে চিকিৎসা দেওয়াটা ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো সময় বড় সমস্যা হতে পারে।
অন্যদিকে মতিগঞ্জ ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কোনো স্থায়ী ঠিকানা নেই। প্রভাবশালী মহল এর জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করেছে। বর্তমানে কমিউনিটি ক্লিনিকের একটি কক্ষে কোনো রকমে সেবা দেওয়া হচ্ছে। চরচান্দিয়া ইউনিয়ন কেন্দ্রটি জেলেপাড়ায় অবস্থিত। এখানে নির্ধারিত জায়গা থাকলেও নেই কোনো ভবন। চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে।
অবকাঠামোর এমন বেহাল পরিস্থিতির পাশাপাশি স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো জনবলেও ধুঁকছে। প্রতিটি কেন্দ্রে পাঁচটি পদে লোক থাকার কথা। সেখানে মতিগঞ্জ ও চরচান্দিয়ায় কেউ নেই। এখানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জনবল দিয়ে কোনো রকমে কাজ চালানো হচ্ছে। কোনো কেন্দ্রেই নেই ফার্মাসিস্ট। মঙ্গলকান্দি ও আমিরাবাদে অফিস সহায়কের পদ খালি। কুঠিরহাটে চিকিৎসক সানজিদা করিম ২০১৮ সাল থেকে অনুমোদন ছাড়াই অনুপস্থিত রয়েছেন।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎপল দাস বলেন, ‘পাঁচটি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যে শুধু একটিতে চিকিৎসক আছেন। ফার্মাসিস্ট ও মিডওয়াইফ নেই কোনো কেন্দ্রে। ভবনের জন্য আমরা বারবার আবেদন করেও অধিদপ্তর বরাদ্দ নেই বলে নাকচ করে দিচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কোনো রকমে চলছে আমাদের চিকিৎসাসেবা।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে