Ajker Patrika

পিস্তল নেড়েচেড়ে দেখতে গিয়ে গুলিতে প্রাণ হারালেন যুবক

সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি  
আপডেট : ০৯ নভেম্বর ২০২১, ১৯: ১৯
পিস্তল নেড়েচেড়ে দেখতে গিয়ে গুলিতে প্রাণ হারালেন যুবক

সাতকানিয়ায় বন্দুক দিয়ে কীভাবে গুলি করবে বিষয়টি দেখাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে চার দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেলেন পংকজ তালুকদার (৩২)। 

গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান। এর আগে গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের জোটপুকুরিয়া দক্ষিণপাড়া সাধন মেম্বার বাড়ি এলাকায় মামার বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এ ঘটনায় পুলিশ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। 

পংকজ উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব নলুয়া তালুকদার বাড়ির সুখ প্রকাশ তালুকদারের ছেলে ও চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা ফ্রিপোর্ট কলসী দিঘির পাড়ের ওষুধ ব্যবসায়ী। 

উপজেলার নলুয়া নিজ বাড়ি থেকে পংকজ তালুকদার সপরিবারে উপজেলার কাঞ্চনা জোটপুকুরিয়া মামার বাড়িতে কালীপূজা উপলক্ষে বেড়াতে যান। রাতে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দ হয়। 

পংকজের মামাতো ভাই জয় চৌধুরী বলেন, ‘রাতে আমরা উঠানে বসে লুডু খেলছিলাম। ওই সময় আমার জেঠাতো ভাই, পিসাতো ভাই ও কাকাতো ভাই বাইরে থেকে এসে আমাদের বাড়ির ভেতরে ঢুকতে বলে। পরে জেঠাতো ভাইয়ের ঘরের সামনে তারা সবাই বসে। জেঠাতো ভাই সঞ্জয় চৌধুরী একটি বন্দুক নিয়ে আসেন এবং সবাইকে দেখান। তখন আমার বৌদি বললেন, বন্দুকটি আসল নয়, নকল। তখন বন্দুকটি কাকাতো ভাই অনিক চৌধুরী নিয়ে সবকিছু খুলে ট্রিগারটি টেনে রাখে। পরে ওই বন্দুকে বুলেট ঢোকানোর সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে গুলি বের হয়ে পংকজের পেটে বিদ্ধ হয়। তাকে দ্রুত চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।’ 

পংকজের মা চম্পা তালুকদার বলেন, ‘গুলি কেমনে করবে, সেটি দেখাতে গিয়ে মিস ফায়ার হয়ে আমার ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’ 

সাতকানিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবার থেকে কেউ এখনো মামলা করেনি। মামলার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হবে। ঘটনায় ব্যবহৃত পিস্তলটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গলায় রশি ও পাথর বাঁধা অবস্থায় পুকুরে পড়ে ছিল নিখোঁজ শিশুর লাশ

কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার মুরাদনগরের সীমানারপাড় গ্রামের একটি পুকুর থেকে আজ বৃহস্পতিবার নিখোঁজ শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কুমিল্লার মুরাদনগরের সীমানারপাড় গ্রামের একটি পুকুর থেকে আজ বৃহস্পতিবার নিখোঁজ শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার মুরাদনগরে নিখোঁজের সাত দিন পর পুকুর থেকে গলায় রশি ও তাতে পাথর বাঁধা অবস্থায় এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ছয় বছরের শিশুটির নাম আদিবা জাহান মীম। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানার সীমানারপাড় গ্রামের একটি পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়।

আদিবা জাহান মীম সীমানারপাড় গ্রামের আবু হানিফের মেয়ে। সে ২৪ অক্টোবর বিকেল থেকে নিখোঁজ ছিল।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২৪ অক্টোবর বিকেলে বাড়ির আঙিনায় খেলছিল আদিবা। সন্ধ্যার পর থেকে তাকে না পেয়ে স্বজনেরা প্রথমে বাড়ির আশপাশে, পরে রাতভর বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। কোনো খোঁজ না পাওয়ায় পরদিন থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়।

আজ দুপুরে স্থানীয় বাসিন্দা হানিফ মিয়া পুকুরপাড়ে বাঁশ কাটতে গিয়ে পানিতে ভাসমান অবস্থায় আদিবার লাশ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসীকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, শিশুটিকে নির্যাতনের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ঘটনাটি গোপন করতে গলায় রশি পেঁচিয়ে পাথর বেঁধে পানিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

শিশুর বাবা আবু হানিফ বলেন, ‘ঢাকায় চাকরি করার কারণে গ্রামে কম আসতে পারি। ঘটনার দিন বাড়িতে ছিলাম। অসুস্থ থাকায় আদিবাকে সঙ্গে নিয়ে বাজারে যেতে পারিনি। সন্ধ্যায় ফিরে জানতে পারি, সে খেলতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরেনি। আমরা পুকুরেও খোঁজ করেছি, কিন্তু তখন কিছুই পাইনি। আমি চাই আর কোনো বাবা যেন এভাবে সন্তান হারানোর বেদনা না পান। খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।’

বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল। আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছি। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান এবং ঘটনার সূত্র উদ্‌ঘাটন করে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।’

এদিকে, ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছেন মুরাদনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম কামরুজ্জামান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলায় পুরোনো বই বদলের সুযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলা শুরু হবে আগামীকাল শুক্রবার। মেলায় জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্টল থেকে পুরোনো বই বদল করে নতুন বই নেওয়া যাবে। বইমেলা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান বইমেলা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।

অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার জানান, বিকেল ৪টায় বইমেলার উদ্বোধন করা হবে এবং মেলা চলবে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। ছুটির দিন বাদে মেলা চলবে বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। আর ছুটির দিনে শুরু হবে বেলা ১১টায়।

জানা গেছে, মেলায় ১১টি সরকারি দপ্তর ও ৭০টি বেসরকারি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তাদের প্রকাশিত পুস্তকের প্রদর্শনী ও বিক্রয় করবে। শিশুদের জন্য থাকবে শিশু কর্নার ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।

এবারের বইমেলায় বিশাল মূল্যছাড় ছাড়াও থাকছে লেখক ও পাঠক আড্ডা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভা। এ ছাড়া বই কিনতে অসমর্থদের জন্য জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র দেবে বই বদলের সুযোগ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাউজানে র‍্যাবের অভিযানে অস্ত্র-মাদক উদ্ধার, আটক ২

রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
রাউজানে র‍্যাবের অভিযানে অস্ত্র-মাদক উদ্ধার। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাউজানে র‍্যাবের অভিযানে অস্ত্র-মাদক উদ্ধার। ছবি: আজকের পত্রিকা

চট্টগ্রামের রাউজানে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করেছে র‍্যাব। এ সময় দুজনকে আটক করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার র‍্যাব-৭-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান এ তথ্য জানান।

উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে—১১টি বন্দুক, ২৭টি দেশি ধারালো অস্ত্র, ৮টি কাঠের স্ট্যাম্প ও ১৫টি কার্তুজ। আটক ব্যক্তিরা হলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান খায়েজ আহমেদের ছেলে মো. কামাল ও অপরজন তাঁর চাচাতো ভাই মো. সোহেল। তিনি শফিক আহমেদের ছেলে।

জানা যায়, উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়েজ আহমেদের নতুন বাড়িতে অভিযান চালান র‍্যাব সদস্যরা। গতকাল বুধবার গভীর রাত থেকে এ অভিযান শুরু হয়। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত অভিযান চলে।

র‍্যাব জানায়, অভিযানে গাঁজা এবং বিদেশি মদও উদ্ধার করা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ির আঙিনা, পুকুর পাড় এবং আলমারিতে এসব অস্ত্র ও মাদক লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। এ ছাড়া গ্রেপ্তার কামালের বিরুদ্ধে মারামারি ও চাঁদাবাজির তিনটি মামলা রয়েছে।

কর্নেল হাফিজুর রহমান জানান, অভিযানে ব্যাপক অস্ত্র-গোলাবারুদ, দা-কিরিচ, রাবার বুলেটসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনকে থানা-পুলিশের মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হবে।

উল্লেখ্য, রাউজানে গত ১৫ মাসে ১৬টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। এসব হত্যাকাণ্ডের পর প্রশ্নের মুখে পড়ে রাউজানের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুদকের মামলায় রপ্তানিকারক দুই ভাই ও সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত। ছবি: আজকের পত্রিকা
খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত। ছবি: আজকের পত্রিকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় খুলনার একটি আদালত রপ্তানিকারক দুই ভাইকে ১০ বছর ও এক ব্যাংক কর্মকর্তাকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। পাশাপাশি তাঁদের তিনজনকে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে পৃথক মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়।

আজ বৃহস্পতিবার খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. ইয়াছিন আলী।

সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে দুজন হলেন মেসার্স আকবর আলী সন্স লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রবিউল হক বিশ্বাস ও তাঁর ভাই ওই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মো. শফিউল হক বিশ্বাস। তাঁদের ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৬ কোটি ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৯৬০ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ মামলার অপর আসামি দৌলতপুর সোনালী ব্যাংক করপোরেট শাখার সাবেক অফিসার (অগ্রিম) এস এম ইমদাদুল হককে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও তিন হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

রায় ঘোষণাকালে এস এম ইমদাদুল হক আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য দুই আসামি পলাতক রয়েছেন।

আদালতের সূত্র জানায়, পাট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স আকবর আলী সন্স লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রবিউল হক ও তাঁর ভাই চেয়ারম্যান শফিউল হক পরস্পরের যোগসাজশে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড থেকে ৬ কোটি ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৯৬০ টাকা মূল্যের পাট আত্মসাৎ করেন।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, ওই রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ২০০৯-১০ পাট মৌসুমে তাদের প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ঋণ নেন এবং ক্রয় করা পাট মানিকতলায় ভাড়া করা গোডাউনে রাখেন। আর গোডাউনের চাবি সোনালী ব্যাংকের কাছে সংরক্ষিত রাখা হয়। আর এর তদারকির দায়িত্বে ছিলেন দৌলতপুর সোনালী ব্যাংক করপোরেট শাখার তৎকালীন অফিসার (অগ্রিম) এস এম ইমদাদুল হক। তিনি ওই গোডাউনে থাকা পাটের আগের স্টক ও নবায়ন করা ঋণসীমার হিসাব রাখতেন। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিন কাজ শেষে গোডাউনের চাবি ওই কর্মকর্তার কাছে দিতেন। কিন্তু তাঁরা পরস্পর যোগসাজশে উল্লিখিত পরিমাণ টাকার পাট গোডাউন থেকে সরিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।

এ ঘটনায় দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনার উপসহকারী পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে ২০১৫ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০১৬ সালের ১১ নভেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। তাঁদের মধ্যে আসামি সোহেল হোসেন জোয়াদ্দারের মৃত্যু হওয়ায় তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালত সূত্র আরও জানায়, সাজাপ্রাপ্ত আসামি রবিউল হক ও শফিউল হকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের ঘোষণাও দেন আদালত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত