সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সাতকানিয়ায় বন্দুক দিয়ে কীভাবে গুলি করবে বিষয়টি দেখাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে চার দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেলেন পংকজ তালুকদার (৩২)।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান। এর আগে গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের জোটপুকুরিয়া দক্ষিণপাড়া সাধন মেম্বার বাড়ি এলাকায় মামার বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এ ঘটনায় পুলিশ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
পংকজ উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব নলুয়া তালুকদার বাড়ির সুখ প্রকাশ তালুকদারের ছেলে ও চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা ফ্রিপোর্ট কলসী দিঘির পাড়ের ওষুধ ব্যবসায়ী।
উপজেলার নলুয়া নিজ বাড়ি থেকে পংকজ তালুকদার সপরিবারে উপজেলার কাঞ্চনা জোটপুকুরিয়া মামার বাড়িতে কালীপূজা উপলক্ষে বেড়াতে যান। রাতে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দ হয়।
পংকজের মামাতো ভাই জয় চৌধুরী বলেন, ‘রাতে আমরা উঠানে বসে লুডু খেলছিলাম। ওই সময় আমার জেঠাতো ভাই, পিসাতো ভাই ও কাকাতো ভাই বাইরে থেকে এসে আমাদের বাড়ির ভেতরে ঢুকতে বলে। পরে জেঠাতো ভাইয়ের ঘরের সামনে তারা সবাই বসে। জেঠাতো ভাই সঞ্জয় চৌধুরী একটি বন্দুক নিয়ে আসেন এবং সবাইকে দেখান। তখন আমার বৌদি বললেন, বন্দুকটি আসল নয়, নকল। তখন বন্দুকটি কাকাতো ভাই অনিক চৌধুরী নিয়ে সবকিছু খুলে ট্রিগারটি টেনে রাখে। পরে ওই বন্দুকে বুলেট ঢোকানোর সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে গুলি বের হয়ে পংকজের পেটে বিদ্ধ হয়। তাকে দ্রুত চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।’
পংকজের মা চম্পা তালুকদার বলেন, ‘গুলি কেমনে করবে, সেটি দেখাতে গিয়ে মিস ফায়ার হয়ে আমার ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’
সাতকানিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবার থেকে কেউ এখনো মামলা করেনি। মামলার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হবে। ঘটনায় ব্যবহৃত পিস্তলটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
সাতকানিয়ায় বন্দুক দিয়ে কীভাবে গুলি করবে বিষয়টি দেখাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে চার দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেলেন পংকজ তালুকদার (৩২)।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান। এর আগে গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের জোটপুকুরিয়া দক্ষিণপাড়া সাধন মেম্বার বাড়ি এলাকায় মামার বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এ ঘটনায় পুলিশ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
পংকজ উপজেলার নলুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব নলুয়া তালুকদার বাড়ির সুখ প্রকাশ তালুকদারের ছেলে ও চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা ফ্রিপোর্ট কলসী দিঘির পাড়ের ওষুধ ব্যবসায়ী।
উপজেলার নলুয়া নিজ বাড়ি থেকে পংকজ তালুকদার সপরিবারে উপজেলার কাঞ্চনা জোটপুকুরিয়া মামার বাড়িতে কালীপূজা উপলক্ষে বেড়াতে যান। রাতে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দ হয়।
পংকজের মামাতো ভাই জয় চৌধুরী বলেন, ‘রাতে আমরা উঠানে বসে লুডু খেলছিলাম। ওই সময় আমার জেঠাতো ভাই, পিসাতো ভাই ও কাকাতো ভাই বাইরে থেকে এসে আমাদের বাড়ির ভেতরে ঢুকতে বলে। পরে জেঠাতো ভাইয়ের ঘরের সামনে তারা সবাই বসে। জেঠাতো ভাই সঞ্জয় চৌধুরী একটি বন্দুক নিয়ে আসেন এবং সবাইকে দেখান। তখন আমার বৌদি বললেন, বন্দুকটি আসল নয়, নকল। তখন বন্দুকটি কাকাতো ভাই অনিক চৌধুরী নিয়ে সবকিছু খুলে ট্রিগারটি টেনে রাখে। পরে ওই বন্দুকে বুলেট ঢোকানোর সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে গুলি বের হয়ে পংকজের পেটে বিদ্ধ হয়। তাকে দ্রুত চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।’
পংকজের মা চম্পা তালুকদার বলেন, ‘গুলি কেমনে করবে, সেটি দেখাতে গিয়ে মিস ফায়ার হয়ে আমার ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’
সাতকানিয়া থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবার থেকে কেউ এখনো মামলা করেনি। মামলার পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হবে। ঘটনায় ব্যবহৃত পিস্তলটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
নেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৩ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৫ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
৬ ঘণ্টা আগে