রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, সীমান্ত সুরক্ষায় অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার বিকেলে রামগড় পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিজিবির ডিজি এ সময় ঐতিহ্যবাহী রামগড় ব্যাটালিয়ন সদর, বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ, রামগড় স্থল বন্দরের আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ও বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু পরিদর্শন করেন। আভিযানিক কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি সৈনিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় এবং বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন তিনি।
রামগড় স্থলবন্দরের রামগড় আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল এবং আইসিপি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বিজিবির ডিজি বলেন, ‘সীমান্ত সুরক্ষায় বিজিবি অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করে আসছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যেকটি সীমান্ত এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজিবি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রামগড় সীমান্ত সুরক্ষায় পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
বিজিবির ডিজি বলেন, স্থলবন্দর চালু হলে পার্বত্যাঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের অর্থনীতিতে আরও গতিশীলতা আসবে।
ব্রিফিং শেষে বিজিবি মহাপরিচালক বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু পরিদর্শন করেন এবং চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট বিজিবির ব্রিফিং শোনেন।
বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, দক্ষিণ পূর্ব রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজেদুর রহমান, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এসএম আবুল এহসান, রামগড় জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৈয়দ ইমাম হোসেনসহ গুইমারা সেক্টরের বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বিজিবি সদস্যদের প্রতি এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর নিহত পরিবার পরিজনের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বিজিবি রামগড় জোনের পক্ষ থেকে এলাকার প্রায় ২৫০ জন দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেন বিজিবির ডিজি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, সীমান্ত সুরক্ষায় অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার বিকেলে রামগড় পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বিজিবির ডিজি এ সময় ঐতিহ্যবাহী রামগড় ব্যাটালিয়ন সদর, বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ, রামগড় স্থল বন্দরের আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ও বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু পরিদর্শন করেন। আভিযানিক কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি সৈনিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় এবং বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন তিনি।
রামগড় স্থলবন্দরের রামগড় আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল এবং আইসিপি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বিজিবির ডিজি বলেন, ‘সীমান্ত সুরক্ষায় বিজিবি অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করে আসছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যেকটি সীমান্ত এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিজিবি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রামগড় সীমান্ত সুরক্ষায় পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’
বিজিবির ডিজি বলেন, স্থলবন্দর চালু হলে পার্বত্যাঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের অর্থনীতিতে আরও গতিশীলতা আসবে।
ব্রিফিং শেষে বিজিবি মহাপরিচালক বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু পরিদর্শন করেন এবং চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট বিজিবির ব্রিফিং শোনেন।
বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, দক্ষিণ পূর্ব রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজেদুর রহমান, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এসএম আবুল এহসান, রামগড় জোন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৈয়দ ইমাম হোসেনসহ গুইমারা সেক্টরের বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বিজিবি সদস্যদের প্রতি এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর নিহত পরিবার পরিজনের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বিজিবি রামগড় জোনের পক্ষ থেকে এলাকার প্রায় ২৫০ জন দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেন বিজিবির ডিজি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৩২ মিনিট আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
১ ঘণ্টা আগে