হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
উজান থেকে নেমে আসা পানিতে টইটম্বুর কাপ্তাই হ্রদ। জলরাশির মাঝে ছোট্ট ছোট্ট দ্বীপে জনবসতি। সবুজ পাহাড়ের ওপরে শরতের নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা মেঘের ভেলা। পাহাড় থেকে নেমে আসা প্রাকৃতিক ঝরনা বৃষ্টিতে রূপের ডালি মেলে দিয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে পর্যটন শহর রাঙামাটি এবং এর আশপাশের এলাকার সৌন্দর্যের এখন জুড়ি মেলা ভার।
স্থানীয়রা বলেন, পাহাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা, বাজারে জুমের সতেজ সবজি ও কাপ্তাই হ্রদের তাজা মাছের স্বাদ নেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। লেকের স্বচ্ছ নীল পানিতে নৌভ্রমণে এখন যে আনন্দ পাওয়া যাবে, তারও কোনো তুলনা নেই।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন রাঙামাটির ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন, শরতে রাঙামাটির সৌন্দর্য আসলে অনন্য। আবহাওয়াও থাকে নাতিশীতোষ্ণ। এ সময় রাঙামাটি ভ্রমণে প্রকৃতি দর্শনে পূর্ণ তৃপ্তি পান পর্যটকেরা।
উল্লেখ্য, ১৯৬০-এর দশকে রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে নির্মাণ করা হয় ২৪০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর কারণে পানিতে তলিয়ে যায় ৭২৫ বর্গ কিলোমিটারের বিস্তীর্ণ এলাকা। যে এলাকাটি কাপ্তাই হ্রদ নামে পরিচিতি পায়। এ কাপ্তাই হ্রদ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি মিঠা পানির মাছের ভান্ডার ও দুর্গম এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যমে পরিণত হয়। কাপ্তাই হ্রদের পানি কমে গেলে এখানে নানান দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই বাঁধের পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট এমএসএল। বর্তমানে এ পানির উচ্চতা ১০৬.৭৬ ফুট এমএসএল। এর চেয়ে পানি বাড়লে নিম্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে মানুষ দুর্ভোগে পড়ে।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের বলেন, পানি অস্বাভাবিক রকম বাড়লে হ্রদের পানি ছাড়ার কথা চিন্তা করা হবে। আপাতত এমন সিদ্ধান্ত নেই।
উজান থেকে নেমে আসা পানিতে টইটম্বুর কাপ্তাই হ্রদ। জলরাশির মাঝে ছোট্ট ছোট্ট দ্বীপে জনবসতি। সবুজ পাহাড়ের ওপরে শরতের নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা মেঘের ভেলা। পাহাড় থেকে নেমে আসা প্রাকৃতিক ঝরনা বৃষ্টিতে রূপের ডালি মেলে দিয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে পর্যটন শহর রাঙামাটি এবং এর আশপাশের এলাকার সৌন্দর্যের এখন জুড়ি মেলা ভার।
স্থানীয়রা বলেন, পাহাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা, বাজারে জুমের সতেজ সবজি ও কাপ্তাই হ্রদের তাজা মাছের স্বাদ নেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। লেকের স্বচ্ছ নীল পানিতে নৌভ্রমণে এখন যে আনন্দ পাওয়া যাবে, তারও কোনো তুলনা নেই।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন রাঙামাটির ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন, শরতে রাঙামাটির সৌন্দর্য আসলে অনন্য। আবহাওয়াও থাকে নাতিশীতোষ্ণ। এ সময় রাঙামাটি ভ্রমণে প্রকৃতি দর্শনে পূর্ণ তৃপ্তি পান পর্যটকেরা।
উল্লেখ্য, ১৯৬০-এর দশকে রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে নির্মাণ করা হয় ২৪০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর কারণে পানিতে তলিয়ে যায় ৭২৫ বর্গ কিলোমিটারের বিস্তীর্ণ এলাকা। যে এলাকাটি কাপ্তাই হ্রদ নামে পরিচিতি পায়। এ কাপ্তাই হ্রদ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি মিঠা পানির মাছের ভান্ডার ও দুর্গম এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যমে পরিণত হয়। কাপ্তাই হ্রদের পানি কমে গেলে এখানে নানান দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, কাপ্তাই বাঁধের পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট এমএসএল। বর্তমানে এ পানির উচ্চতা ১০৬.৭৬ ফুট এমএসএল। এর চেয়ে পানি বাড়লে নিম্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে মানুষ দুর্ভোগে পড়ে।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের বলেন, পানি অস্বাভাবিক রকম বাড়লে হ্রদের পানি ছাড়ার কথা চিন্তা করা হবে। আপাতত এমন সিদ্ধান্ত নেই।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে