লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মো. ইসমাইল হোসেন সুজন (৩২) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সুজনের কথিত প্রেমিকাকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। রায়ের সময় সুজন আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। তবে খালাসপ্রাপ্ত সুজনের কথিত প্রেমিকা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত ইসমাইল হোসেন সুজন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের ঘরোয়ার বাড়ির বাসিন্দা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ধীতপুর গ্রামের রৌশন আক্তার লিপির সঙ্গে ইসমাইল হোসেন সুজনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর লিপি জানতে পারেন তাঁর স্বামী সুজন এক বিবাহিত নারীর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত। পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় সুজন তাঁকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন।
২০২০ সালের ২ মে সকালে সুজনের সঙ্গে লিপির ঝগড়া হয়। দুপুরে ঘর থেকে লিপির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে লিপির মা আলেয়া বেগম ওই দিন বাদী হয়ে ইসমাইল হোসেন সুজন ও তাঁর কথিত প্রেমিকার নামে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মামলা করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে লিপিকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ আনা হয়।
ময়নাতদন্তে লিপিকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন আসে। ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি দুই আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। প্রতিবেদনে আসামি ইসমাইল হোসেন সুজন ও তাঁর প্রেমিকাকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় দেন আদালত।
লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মো. ইসমাইল হোসেন সুজন (৩২) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জসিম উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সুজনের কথিত প্রেমিকাকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। রায়ের সময় সুজন আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। তবে খালাসপ্রাপ্ত সুজনের কথিত প্রেমিকা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত ইসমাইল হোসেন সুজন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের ঘরোয়ার বাড়ির বাসিন্দা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ধীতপুর গ্রামের রৌশন আক্তার লিপির সঙ্গে ইসমাইল হোসেন সুজনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর লিপি জানতে পারেন তাঁর স্বামী সুজন এক বিবাহিত নারীর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত। পরকীয়ার প্রতিবাদ করায় সুজন তাঁকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন।
২০২০ সালের ২ মে সকালে সুজনের সঙ্গে লিপির ঝগড়া হয়। দুপুরে ঘর থেকে লিপির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে লিপির মা আলেয়া বেগম ওই দিন বাদী হয়ে ইসমাইল হোসেন সুজন ও তাঁর কথিত প্রেমিকার নামে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মামলা করেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে লিপিকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ আনা হয়।
ময়নাতদন্তে লিপিকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন আসে। ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি দুই আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হয়। প্রতিবেদনে আসামি ইসমাইল হোসেন সুজন ও তাঁর প্রেমিকাকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ এ রায় দেন আদালত।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
২০ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে