খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল আজহার টানা ছুটিতে পাহাড় ও ঝরনা দেখতে পর্যটকদের পছন্দের জায়গা খাগড়াছড়ি। আজ সোমবার পর্যটকদের আনাগোনায় মুখর হয়ে উঠেছে খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র ও তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনা এলাকা।
টানা বৃষ্টিতে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙা উপজেলার তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনা যেন আরও মোহনীয় রূপে সেজে উঠেছে। ঢাকা পান্থপথ থেকে আসা দম্পতি প্রান্ত সাহা ও পাপড়ি সাহা প্রথমবার খাগড়াছড়িতে বেড়াতে এসেছেন। তাঁরা বলেন, ‘আমরা সাজেকে যাওয়ার সময় একটি ঝরনা দেখেছি। তার চেয়ে এই রিসাং ঝরনাটি বেশি ভালো লেগেছে। কুমিল্লা থেকে তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনায় বেড়াতে এসেছেন আট বন্ধু। ঝরনা ঘুরে ফেরার পথে কথা হয় এই দলের মো. আকাশ ও মো. মনিরুলের সঙ্গে।’ তারা বলেন, ‘চারপাশে গাছগাছালি ঘেরা মাঝখানে সুন্দর একটি ঝরনা। ঠান্ডা পানিতে গোসল করেছি। ঝরনায় যখন আসি, আনন্দ উপভোগ করি তখন সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। এই ঝরনায় বারবার আসতে মন চাইছে।’
খাগড়াছড়ি হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা জানান, যে পরিমাণ ট্যুরিস্ট আগমন ঘটবে ভেবেছিলাম তার অর্ধেকও আসেনি। ঈদের প্রথম দিন থেকে হোটেলের অর্ধেক রুম বুকিং নেই।
খাগড়াছড়ি সড়ক পরিবহন জিপ মালিক সমিতির কাউন্টার লাইনম্যান মো. আরিফ জানান, আজকে ৭০টি পিকআপ ও জিপ (চাঁদের গাড়ি) সাজেক ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে গেছে এবং গতকাল ৪০টি গাড়ি ঘুরেছে। আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের টিকিট কাউন্টার ম্যানেজার লিটন বিকাশ ত্রিপুরা জানান, গতকাল ১ হাজার ৬০০ টিকিট বিক্রি করেছেন। আজকেও পর্যটকেরা আসবে বলে তিনি আশা করছেন।
খাগড়াছড়ি পর্যটন মোটেল ম্যানেজার উত্তম কুমার মজুমদার জানান, ট্যুরিস্ট খাগড়াছড়িতে এসে থাকবে ভালো কোনো স্পট নেই। শিশুদের জন্য নেই কোনো পার্ক, নেই সুইমিংপুল, এখানে অনেক কিছু অভাব। ট্যুরিস্ট এলাকায় সবকিছু থাকা দরকার আছে।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, ‘আজকে পর্যাপ্ত ট্যুরিস্ট এসেছে। সাজেকে কোনো রিসোর্ট ফাঁকা নেই। এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যার খবর পাওয়া যায়নি। সব আইনশৃঙ্খলা সদস্য ট্যুরিস্টদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি।’
পবিত্র ঈদুল আজহার টানা ছুটিতে পাহাড় ও ঝরনা দেখতে পর্যটকদের পছন্দের জায়গা খাগড়াছড়ি। আজ সোমবার পর্যটকদের আনাগোনায় মুখর হয়ে উঠেছে খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র ও তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনা এলাকা।
টানা বৃষ্টিতে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙা উপজেলার তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনা যেন আরও মোহনীয় রূপে সেজে উঠেছে। ঢাকা পান্থপথ থেকে আসা দম্পতি প্রান্ত সাহা ও পাপড়ি সাহা প্রথমবার খাগড়াছড়িতে বেড়াতে এসেছেন। তাঁরা বলেন, ‘আমরা সাজেকে যাওয়ার সময় একটি ঝরনা দেখেছি। তার চেয়ে এই রিসাং ঝরনাটি বেশি ভালো লেগেছে। কুমিল্লা থেকে তেরাংতৈকালাই (রিসাং) ঝরনায় বেড়াতে এসেছেন আট বন্ধু। ঝরনা ঘুরে ফেরার পথে কথা হয় এই দলের মো. আকাশ ও মো. মনিরুলের সঙ্গে।’ তারা বলেন, ‘চারপাশে গাছগাছালি ঘেরা মাঝখানে সুন্দর একটি ঝরনা। ঠান্ডা পানিতে গোসল করেছি। ঝরনায় যখন আসি, আনন্দ উপভোগ করি তখন সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। এই ঝরনায় বারবার আসতে মন চাইছে।’
খাগড়াছড়ি হোটেল গাইরিংয়ের ব্যবস্থাপক প্রান্ত ত্রিপুরা জানান, যে পরিমাণ ট্যুরিস্ট আগমন ঘটবে ভেবেছিলাম তার অর্ধেকও আসেনি। ঈদের প্রথম দিন থেকে হোটেলের অর্ধেক রুম বুকিং নেই।
খাগড়াছড়ি সড়ক পরিবহন জিপ মালিক সমিতির কাউন্টার লাইনম্যান মো. আরিফ জানান, আজকে ৭০টি পিকআপ ও জিপ (চাঁদের গাড়ি) সাজেক ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে গেছে এবং গতকাল ৪০টি গাড়ি ঘুরেছে। আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের টিকিট কাউন্টার ম্যানেজার লিটন বিকাশ ত্রিপুরা জানান, গতকাল ১ হাজার ৬০০ টিকিট বিক্রি করেছেন। আজকেও পর্যটকেরা আসবে বলে তিনি আশা করছেন।
খাগড়াছড়ি পর্যটন মোটেল ম্যানেজার উত্তম কুমার মজুমদার জানান, ট্যুরিস্ট খাগড়াছড়িতে এসে থাকবে ভালো কোনো স্পট নেই। শিশুদের জন্য নেই কোনো পার্ক, নেই সুইমিংপুল, এখানে অনেক কিছু অভাব। ট্যুরিস্ট এলাকায় সবকিছু থাকা দরকার আছে।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, ‘আজকে পর্যাপ্ত ট্যুরিস্ট এসেছে। সাজেকে কোনো রিসোর্ট ফাঁকা নেই। এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যার খবর পাওয়া যায়নি। সব আইনশৃঙ্খলা সদস্য ট্যুরিস্টদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
১ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
১ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
১ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
১ ঘণ্টা আগে