উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে খালে ভাসতে থাকা এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে বালুখালী ৮ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উখিয়া থানায় মরদেহ নিয়ে আসা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ৭ ও ৮ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সীমানায় একটি ছোট খালে ভাসতে থাকা মরদেহ দেখে ওই এলাকার রোহিঙ্গারা খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার এবং নিহতের পরিচয় শনাক্ত করে।
নিহত সানাউল্লাহ (৪০) উখিয়ার ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
৮ এপিবিএনের (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) অধিনায়ক আমির জাফর (অতিরিক্ত ডিআইজি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে গলাকাটা মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য উখিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, শুক্রবার ভোরে উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলিতে পাঁচজন নিহত হন। তাঁরা সবাই আরসার সদস্য বলে ধারণা করছে পুলিশ।
ওই ঘটনার সঙ্গে এই হত্যাকাণ্ডের সম্পৃক্ততা আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমির জাফর বলেন, ‘এটি ভিন্ন ঘটনা। তবে ধারণা করা হচ্ছে, কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে। নিহত যুবক কোন গ্রুপের সদস্য ছিল, সেই তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি সূত্র বলছে, ওই যুবককে অপহরণ করেছিল সন্ত্রাসীরা। তবে কোন সন্ত্রাসী গ্রুপ বা কেন তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
যুবকটির মরদেহ রাতেই ময়নাতদন্তের জন্য উখিয়া থেকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানিয়ে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন, রহস্য উদ্ঘাটনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনীর তৎপরতা অব্যাহত আছে।’
এদিকে শুক্রবার ভোরের সংঘর্ষের পর রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৫৭টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে খালে ভাসতে থাকা এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে বালুখালী ৮ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উখিয়া থানায় মরদেহ নিয়ে আসা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ৭ ও ৮ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সীমানায় একটি ছোট খালে ভাসতে থাকা মরদেহ দেখে ওই এলাকার রোহিঙ্গারা খবর দেয়। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার এবং নিহতের পরিচয় শনাক্ত করে।
নিহত সানাউল্লাহ (৪০) উখিয়ার ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
৮ এপিবিএনের (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) অধিনায়ক আমির জাফর (অতিরিক্ত ডিআইজি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে গলাকাটা মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য উখিয়া থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, শুক্রবার ভোরে উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলিতে পাঁচজন নিহত হন। তাঁরা সবাই আরসার সদস্য বলে ধারণা করছে পুলিশ।
ওই ঘটনার সঙ্গে এই হত্যাকাণ্ডের সম্পৃক্ততা আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আমির জাফর বলেন, ‘এটি ভিন্ন ঘটনা। তবে ধারণা করা হচ্ছে, কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে। নিহত যুবক কোন গ্রুপের সদস্য ছিল, সেই তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি সূত্র বলছে, ওই যুবককে অপহরণ করেছিল সন্ত্রাসীরা। তবে কোন সন্ত্রাসী গ্রুপ বা কেন তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
যুবকটির মরদেহ রাতেই ময়নাতদন্তের জন্য উখিয়া থেকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানিয়ে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন, রহস্য উদ্ঘাটনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনীর তৎপরতা অব্যাহত আছে।’
এদিকে শুক্রবার ভোরের সংঘর্ষের পর রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৫৭টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে