লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
বিনা সুদে লাখ টাকার ঋণের প্রলোভনে ঢাকায় লোক জড়ো করার অভিযোগে লক্ষ্মীপুর সদর, রামগতি ও কমলনগর থানায় পৃথক তিন মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে থানায় এসব মামলা করা হয়। পৃথক তিন মামলায় ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ ৭৫ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সদর থানার মামলায় নুর মোহাম্মদ ও তাঁর স্ত্রী রাশেদা বেগম; কমলনগর থানার মামলায় সাহাবুদ্দিন মিয়া ও মাহফুজ আলম এবং রামগতি থানার মামলায় হাসিনা আক্তার, শিরীন আক্তার ও শিক্ষক মো. জাহিদ হোসেন।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিলেই মিলবে সর্বনিম্ন এক লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ। এমন প্রলোভনে ঢাকায় যাত্রাকালে রোববার রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগর ও সদরে তিন শতাধিক নারী-পুরুষ স্থানীয় জনতা ও পুলিশের হাতে আটক হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পুলিশ ছয়টি মাইক্রোবাস, সাতটি বড় বাসসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আটক করে। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রতারণার মামলায় রামগতিতে সিন্ডিকেটের তিনজন, কমলনগরে দুজন ও সদরে স্বামী-স্ত্রীসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকায় অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে গতকাল রাতে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে রামগতি থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ২০ জনকে আসামি করে আবু ইউসুফ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। সদর থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার চর মনসা গ্রামের বাসিন্দা নজির উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম। এ মামলায় আসামি করা হয় ২৮ জনকে। তাঁদের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে থাকলেও ২৫ জন অজ্ঞাতপরিচয়। এ ছাড়া কমলনগর উপজেলার বাসিন্দা ওমর ফারুক বাদী হয়ে ৩৫ জনকে আসামি করে থানায় আরেকটি মামলা করেন।
এ বিষয়ে রামগতি, সদর ও কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন, আবদুল মোন্নাফ ও মো. তৌহিদুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা বলেন, গ্রেপ্তার সাতজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তার সাতজনই প্রতারণা সিন্ডিকেটের সদস্য। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
বিনা সুদে লাখ টাকার ঋণের প্রলোভনে ঢাকায় লোক জড়ো করার অভিযোগে লক্ষ্মীপুর সদর, রামগতি ও কমলনগর থানায় পৃথক তিন মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে থানায় এসব মামলা করা হয়। পৃথক তিন মামলায় ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ ৭৫ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সদর থানার মামলায় নুর মোহাম্মদ ও তাঁর স্ত্রী রাশেদা বেগম; কমলনগর থানার মামলায় সাহাবুদ্দিন মিয়া ও মাহফুজ আলম এবং রামগতি থানার মামলায় হাসিনা আক্তার, শিরীন আক্তার ও শিক্ষক মো. জাহিদ হোসেন।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিলেই মিলবে সর্বনিম্ন এক লাখ থেকে কোটি টাকা পর্যন্ত সুদমুক্ত ঋণ। এমন প্রলোভনে ঢাকায় যাত্রাকালে রোববার রাতে লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগর ও সদরে তিন শতাধিক নারী-পুরুষ স্থানীয় জনতা ও পুলিশের হাতে আটক হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পুলিশ ছয়টি মাইক্রোবাস, সাতটি বড় বাসসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আটক করে। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রতারণার মামলায় রামগতিতে সিন্ডিকেটের তিনজন, কমলনগরে দুজন ও সদরে স্বামী-স্ত্রীসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকায় অন্যদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে গতকাল রাতে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে রামগতি থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ২০ জনকে আসামি করে আবু ইউসুফ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। সদর থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার চর মনসা গ্রামের বাসিন্দা নজির উল্লাহর ছেলে মো. সেলিম। এ মামলায় আসামি করা হয় ২৮ জনকে। তাঁদের মধ্যে তিনজনের নাম এজাহারে থাকলেও ২৫ জন অজ্ঞাতপরিচয়। এ ছাড়া কমলনগর উপজেলার বাসিন্দা ওমর ফারুক বাদী হয়ে ৩৫ জনকে আসামি করে থানায় আরেকটি মামলা করেন।
এ বিষয়ে রামগতি, সদর ও কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন, আবদুল মোন্নাফ ও মো. তৌহিদুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাঁরা বলেন, গ্রেপ্তার সাতজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তার সাতজনই প্রতারণা সিন্ডিকেটের সদস্য। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে