দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
প্রিয় শিক্ষককে নিয়ে একে একে স্মৃতিচারণ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। পিনপতন নীরবতা। আবেগে চোখ ভিজে যাচ্ছিল অনেকেরই। বক্তব্যে কেউ কেউ বলছিলেন, ‘আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত সবটুকুই বারী স্যারের অবদান’। মা-বাবা আমাকে শুধু জন্মই দিয়েছেন। আর বাকিটুকু গড়েছেন বারী স্যার। এখন আমরা কেউ ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ আবার সরকারের উচ্চপদে কর্মরত আছি। আজও আমরা প্রিয় শিক্ষক বারী স্যারকে ভুলিনি।
স্মৃতিবিজড়িত মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গতকাল সোমবার সকালে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মরহুম আবদুল বারীর দোয়া ও স্মরণসভায় স্মৃতিচারণ করেন মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এই স্মরণসভার আয়োজন করেন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। সভায় প্রাক্তন শিক্ষার্থী ছাড়াও বারী স্যারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব আবদুল মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় সহযোগী অধ্যাপক (মেডিসিন) ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার, বুয়েটের সহযোগী অধ্যাপক ড. খোরশেদ আলম, অতিরিক্ত সচিব আবু দাউদ গোলাম মোস্তফা, যুগ্ম সচিব মো. মনিরুল ইসলাম, ডা. মাখন লাল পাল, ডা. আহমেদ কাদের জামান, প্রাক্তন শিক্ষক সহিদুল ইসলাম, হরে কৃষ্ণ দেবনাথ, মো. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বারী স্যারের সহধর্মিণী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা ছালেহা বেগম, সন্তান শাহাদত হোসেন মিঠুসহ ১৯৭০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত প্রতিটি ব্যাচের একজন করে প্রাক্তন শিক্ষার্থী স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।
পরম শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আবেগাপ্লুত গলায় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বলেন, যেদিন মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে চলে এলাম সেদিন হু হু করে মন কেঁদে উঠেছিল। বারবার মনে হচ্ছিল প্রিয় বারী স্যারকে রেখে অনেক দূরে চলে যাচ্ছি। বাস্তবে দূরে থাকলেও প্রিয় মানুষটির কথা সব সময় মনে রেখেছি। চলার পথের পাথেয় হয়ে থাকবেন আমাদের বারী স্যার। আজ স্যার আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। এ সময় বক্তারা বারী স্যারের নামে একটি ফাউন্ডেশন করারও প্রস্তাব দেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক তারিখ মাহমুদ এবং ১৯৯০ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মিজানুর রহমানের পরিচালনায় স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, মরহুম আবদুল বারী ১৯৬৩ সালে মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। পরে ২০০৪ সালে তিনি ওই স্কুল থেকে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে অবসর নেন। ২০২২ সালের ১০ মার্চ তিনি মারা যান।
প্রিয় শিক্ষককে নিয়ে একে একে স্মৃতিচারণ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। পিনপতন নীরবতা। আবেগে চোখ ভিজে যাচ্ছিল অনেকেরই। বক্তব্যে কেউ কেউ বলছিলেন, ‘আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত সবটুকুই বারী স্যারের অবদান’। মা-বাবা আমাকে শুধু জন্মই দিয়েছেন। আর বাকিটুকু গড়েছেন বারী স্যার। এখন আমরা কেউ ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ আবার সরকারের উচ্চপদে কর্মরত আছি। আজও আমরা প্রিয় শিক্ষক বারী স্যারকে ভুলিনি।
স্মৃতিবিজড়িত মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গতকাল সোমবার সকালে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মরহুম আবদুল বারীর দোয়া ও স্মরণসভায় স্মৃতিচারণ করেন মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। এই স্মরণসভার আয়োজন করেন প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। সভায় প্রাক্তন শিক্ষার্থী ছাড়াও বারী স্যারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব আবদুল মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় সহযোগী অধ্যাপক (মেডিসিন) ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার, বুয়েটের সহযোগী অধ্যাপক ড. খোরশেদ আলম, অতিরিক্ত সচিব আবু দাউদ গোলাম মোস্তফা, যুগ্ম সচিব মো. মনিরুল ইসলাম, ডা. মাখন লাল পাল, ডা. আহমেদ কাদের জামান, প্রাক্তন শিক্ষক সহিদুল ইসলাম, হরে কৃষ্ণ দেবনাথ, মো. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বারী স্যারের সহধর্মিণী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা ছালেহা বেগম, সন্তান শাহাদত হোসেন মিঠুসহ ১৯৭০ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত প্রতিটি ব্যাচের একজন করে প্রাক্তন শিক্ষার্থী স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।
পরম শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আবেগাপ্লুত গলায় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বলেন, যেদিন মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে চলে এলাম সেদিন হু হু করে মন কেঁদে উঠেছিল। বারবার মনে হচ্ছিল প্রিয় বারী স্যারকে রেখে অনেক দূরে চলে যাচ্ছি। বাস্তবে দূরে থাকলেও প্রিয় মানুষটির কথা সব সময় মনে রেখেছি। চলার পথের পাথেয় হয়ে থাকবেন আমাদের বারী স্যার। আজ স্যার আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। এ সময় বক্তারা বারী স্যারের নামে একটি ফাউন্ডেশন করারও প্রস্তাব দেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরিচালক তারিখ মাহমুদ এবং ১৯৯০ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মিজানুর রহমানের পরিচালনায় স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, মরহুম আবদুল বারী ১৯৬৩ সালে মোহনপুর উচ্চবিদ্যালয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। পরে ২০০৪ সালে তিনি ওই স্কুল থেকে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে অবসর নেন। ২০২২ সালের ১০ মার্চ তিনি মারা যান।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৮ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩৮ মিনিট আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
১ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে