ফেনী প্রতিনিধি
ভারত সরকার থেকে উপহার দেওয়া লাইফ সাপোর্টে সুবিধা সম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্স দীর্ঘদিন ধরে অচল অবস্থায় ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের গ্যারেজে পড়ে রয়েছে। লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স হলেও মূলত শুরু থেকে এটিতে ছিল না কোনো মেশিনারিজ যন্ত্রপাতি। ফলে যান্ত্রিক সমস্যায় এটি এখনো অকেজো হয়ে পড়ে আছে। এতে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষজন।
জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সটি জেনারেল হাসপাতালকে উপহার দেওয়া হয়। অ্যাম্বুলেন্সটি চিকিৎসায় ব্যাপক অবদান রাখবে বলা হলেও দীর্ঘ মাসেও এটি রোগী পরিবহনের কোনো কাজে আসেনি। গত ১১ মাস ধরে পড়ে রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সটি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে অন্তত ১ হাজার ৪০০ রোগী সেবা নেন। এটি ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল হলেও এখানে ভর্তি রোগী থাকে অন্তত ৪ থেকে ৫ শতাধিক। রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্যত্র নেওয়ার ক্ষেত্রে লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সের খুব প্রয়োজন ছিল। পরে গত ১১ মাস আগে ওই অ্যাম্বুলেন্সটি উপহার দেওয়া হয়। বর্তমানে হাসপাতালে মোট ৩টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। এর মধ্যে একটি ভালো আছে। একটির অবস্থা একদমই ভালো না। আর ভারত থেকে উপহার পাওয়া অ্যাম্বুলেন্সটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে।
এ বিষয়ে মকসুদ আলম নামে এক রোগীর স্বজন জানান, তাঁর চাচার খুবই নাজুক অবস্থা। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু লাইফ সাপোর্ট সংযুক্ত কোনো অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সে চাচাকে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক গিয়াস উদ্দিন সবুজ জানান, লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সে কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। বরং গাড়িটি চালাতে যেমন কষ্ট হয়, তেমনি লাগে ঝাঁকুনিও। এতে রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না। তাই ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল খায়ের মিয়াজী বলেন, লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সটির খুবই প্রয়োজন ছিল। কিন্তু পরিপূর্ণ একটি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্সে যেসব যন্ত্রপাতি প্রয়োজন তার সবকিছু নেই। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। তবে, এরই মধ্যে হাসপাতালে বিশেষায়িত স্ক্যান, আইসিইউ ও ডায়ালাইসিস সেবা চালু করা হয়েছে।
ভারত সরকার থেকে উপহার দেওয়া লাইফ সাপোর্টে সুবিধা সম্পন্ন একটি অ্যাম্বুলেন্স দীর্ঘদিন ধরে অচল অবস্থায় ফেনীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের গ্যারেজে পড়ে রয়েছে। লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স হলেও মূলত শুরু থেকে এটিতে ছিল না কোনো মেশিনারিজ যন্ত্রপাতি। ফলে যান্ত্রিক সমস্যায় এটি এখনো অকেজো হয়ে পড়ে আছে। এতে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষজন।
জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সটি জেনারেল হাসপাতালকে উপহার দেওয়া হয়। অ্যাম্বুলেন্সটি চিকিৎসায় ব্যাপক অবদান রাখবে বলা হলেও দীর্ঘ মাসেও এটি রোগী পরিবহনের কোনো কাজে আসেনি। গত ১১ মাস ধরে পড়ে রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সটি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে অন্তত ১ হাজার ৪০০ রোগী সেবা নেন। এটি ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল হলেও এখানে ভর্তি রোগী থাকে অন্তত ৪ থেকে ৫ শতাধিক। রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্যত্র নেওয়ার ক্ষেত্রে লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সের খুব প্রয়োজন ছিল। পরে গত ১১ মাস আগে ওই অ্যাম্বুলেন্সটি উপহার দেওয়া হয়। বর্তমানে হাসপাতালে মোট ৩টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। এর মধ্যে একটি ভালো আছে। একটির অবস্থা একদমই ভালো না। আর ভারত থেকে উপহার পাওয়া অ্যাম্বুলেন্সটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে।
এ বিষয়ে মকসুদ আলম নামে এক রোগীর স্বজন জানান, তাঁর চাচার খুবই নাজুক অবস্থা। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু লাইফ সাপোর্ট সংযুক্ত কোনো অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সে চাচাকে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক গিয়াস উদ্দিন সবুজ জানান, লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সে কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। বরং গাড়িটি চালাতে যেমন কষ্ট হয়, তেমনি লাগে ঝাঁকুনিও। এতে রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবে না। তাই ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল খায়ের মিয়াজী বলেন, লাইফ সাপোর্ট সুবিধা সম্পন্ন অ্যাম্বুলেন্সটির খুবই প্রয়োজন ছিল। কিন্তু পরিপূর্ণ একটি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্সে যেসব যন্ত্রপাতি প্রয়োজন তার সবকিছু নেই। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। তবে, এরই মধ্যে হাসপাতালে বিশেষায়িত স্ক্যান, আইসিইউ ও ডায়ালাইসিস সেবা চালু করা হয়েছে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে