সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলায় নিজ কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতাকে আটক করেছে মডেল থানা-পুলিশ। অভিযুক্ত পিতা উপজেলার মঙ্গলকান্দি ইউনিয়নের মির্জাপুর এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর নানা বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করলে অভিযুক্তকে আটক করা হয়।
স্থানীয় সূত্র, পুলিশ ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, গত ৪ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে অভিযুক্ত তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করে। বিষয়টি ভুক্তভোগী তার নানা, সৎ মা ও স্কুল শিক্ষিকাকে জানায়। জানানোর পর থেকেই অভিযুক্ত পিতা পলাতক ছিল। পরে এলাকাবাসী উপজেলার লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে তাঁকে আটক করে। এরপর তাঁকে সোনাগাজী থানায় নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগীর সৎ মা আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযুক্তর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয় ২০১৬ সালে। তাদের ৩ সন্তান রয়েছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা হওয়ার পর থেকেই তিনি তাঁরা বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন। স্বামীর সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগও নেই। ভুক্তভোগী তাঁকে কল করে ধর্ষণের বিষয়টি জানালে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দেন।
ভুক্তভোগীর নানা বলেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর আমার মেয়ে এবং নাতনি আমার বাড়িতেই ছিল। কয়েক বছর অভিযুক্ত আমার নাতনিকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে যায়। আমার মেয়েকেও অন্যত্র বিয়ে দিই। ৪ ডিসেম্বর রাতে ঘুম থেকে উঠিয়ে জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ খাওয়ানোর পর তাঁকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করলে সে আমাদের জানায়। পাশাপাশি তার এক স্কুল শিক্ষিকাকেও জানায়।’
ভুক্তভোগীর নানা আরও বলেন, ‘১১ ডিসেম্বর বাদ মাগরিব ঘটনা জানাজানি হলে রাতে অভিযুক্তকে এলাকাবাসী আটক করে। পর দিন সকালে সোনাগাজী মডেল থানা-পুলিশকে সংবাদ দিলে তাঁরা তাঁকে নিয়ে যায়। আমি আমার নাতনির সঙ্গে কথা বলেছি। সে তার লম্পট পিতার নির্যাতন ও ভয়ভীতির কারণে মুখ খোলেনি। এখন তার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় সে।’
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বায়েজীদ আকন ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলায় নিজ কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতাকে আটক করেছে মডেল থানা-পুলিশ। অভিযুক্ত পিতা উপজেলার মঙ্গলকান্দি ইউনিয়নের মির্জাপুর এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর নানা বাদী হয়ে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করলে অভিযুক্তকে আটক করা হয়।
স্থানীয় সূত্র, পুলিশ ও মামলার নথি থেকে জানা গেছে, গত ৪ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টার দিকে অভিযুক্ত তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করে। বিষয়টি ভুক্তভোগী তার নানা, সৎ মা ও স্কুল শিক্ষিকাকে জানায়। জানানোর পর থেকেই অভিযুক্ত পিতা পলাতক ছিল। পরে এলাকাবাসী উপজেলার লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে তাঁকে আটক করে। এরপর তাঁকে সোনাগাজী থানায় নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগীর সৎ মা আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযুক্তর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয় ২০১৬ সালে। তাদের ৩ সন্তান রয়েছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা হওয়ার পর থেকেই তিনি তাঁরা বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন। স্বামীর সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগও নেই। ভুক্তভোগী তাঁকে কল করে ধর্ষণের বিষয়টি জানালে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দেন।
ভুক্তভোগীর নানা বলেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর আমার মেয়ে এবং নাতনি আমার বাড়িতেই ছিল। কয়েক বছর অভিযুক্ত আমার নাতনিকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে যায়। আমার মেয়েকেও অন্যত্র বিয়ে দিই। ৪ ডিসেম্বর রাতে ঘুম থেকে উঠিয়ে জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ খাওয়ানোর পর তাঁকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করলে সে আমাদের জানায়। পাশাপাশি তার এক স্কুল শিক্ষিকাকেও জানায়।’
ভুক্তভোগীর নানা আরও বলেন, ‘১১ ডিসেম্বর বাদ মাগরিব ঘটনা জানাজানি হলে রাতে অভিযুক্তকে এলাকাবাসী আটক করে। পর দিন সকালে সোনাগাজী মডেল থানা-পুলিশকে সংবাদ দিলে তাঁরা তাঁকে নিয়ে যায়। আমি আমার নাতনির সঙ্গে কথা বলেছি। সে তার লম্পট পিতার নির্যাতন ও ভয়ভীতির কারণে মুখ খোলেনি। এখন তার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় সে।’
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বায়েজীদ আকন ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
২১ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
৩১ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
৩৮ মিনিট আগেডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাকন মিয়া বলেন, ‘সকালে ডেমরার শাপলা চত্বর এলাকায় এক তরুণ গণপিটুনির শিকার হয়েছে বলে খবর পাই। পরে সেখানে গিয়ে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
১ ঘণ্টা আগে