নিজস্ব প্রতিবেদক ,চট্টগ্রাম
শ্রুতলেখক না পাওয়ায় এসএসসি পরীক্ষায় বসেও তেমন কিছু লিখতে পারেনি চট্টগ্রামের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাত শিক্ষার্থী। সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষা শুরুর প্রথম দিনে নগরীর বাংলাদেশ মহিলা সমিতি (বাওয়া) উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষায় বসেছিল তারা। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাত পরীক্ষার্থী চট্টগ্রাম নগরীর হামজারবাগ এলাকার রহমানীয়া উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
জানা গেছে, শ্রুতলেখক নিয়োগের নীতিমালা হচ্ছে, তাকে সর্বোচ্চ অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া হতে হবে এবং বয়স ১৮ বছরের নিচে হতে হবে। কিন্তু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা যাদের শ্রুতলেখক হিসেবে ঠিক করেছিল, তাদের সবাই এসএসসি কিংবা এর ওপরের শ্রেণির শিক্ষার্থী। যে কারণে পরীক্ষার আগে বিদ্যালয় থেকে তাদের এসব শ্রুতলেখককে অনুমতি না দেওয়ার কথা বলা হয়। তবে একেবারে পরীক্ষার আগে এ সিদ্ধান্ত জানানোর কারণে নতুন শ্রুতলেখক ঠিক করতে পারেননি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। এ অবস্থায় হলের মধ্যে খাতায় লেখা নিয়ে বিপত্তিতে পড়ে যায় ওই শিক্ষার্থীরা। তবে তারা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কিছুটা লিখেছেও শ্রুতলেখকের সহায়তা ছাড়া। কিন্তু বেশি দূর এগোতে পারেনি।
এ বিষয়ে পরীক্ষার্থী যমজ দুই ভাইবোন রূপসা খানম ও মারুফের অভিভাবক মো. জসিম বলেন, ‘শ্রুতলেখক অষ্টম শ্রেণি কিংবা এর নিচের ক্লাসের শিক্ষার্থী হতে হবে, এটা আমাদের জানা ছিল না। আমাদের আগেভাগে কিছু বলা হয়নি। শেষ মুহূর্তে এসে নিয়মের কথা বলে বিপদে ফেলে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদ বলেন, ‘শ্রুতলেখক নিয়োগের যে নীতিমালা আছে, সেটা অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা শ্রুতলেখক না আনায় এ বিপত্তি দেখা দিয়েছে। তারপরও তারা নিজেরা যতটুকু পারে লিখেছে। আগামী রোববার তাদের এ-সংক্রান্ত যাবতীয় ফরমালিটিস জমা দিতে বলেছি। যেহেতু মাঝখানে কয়েক দিন সময় আছে, এ সময়ের মধ্যে তারা শ্রুতলেখক নিয়োগের মাধ্যমে নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।’
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী বলেন, ‘শ্রুতলেখকদের কেউ কেউ ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র ছিল, যা নীতিমালার বাইরে। এ কারণে বিপত্তিটা দেখা দেয়।’
এ বিষয়ে রহমানীয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জেবুন নেসা খানমের সঙ্গে বারবার চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শ্রুতলেখক না পাওয়ায় এসএসসি পরীক্ষায় বসেও তেমন কিছু লিখতে পারেনি চট্টগ্রামের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাত শিক্ষার্থী। সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষা শুরুর প্রথম দিনে নগরীর বাংলাদেশ মহিলা সমিতি (বাওয়া) উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষায় বসেছিল তারা। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সাত পরীক্ষার্থী চট্টগ্রাম নগরীর হামজারবাগ এলাকার রহমানীয়া উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
জানা গেছে, শ্রুতলেখক নিয়োগের নীতিমালা হচ্ছে, তাকে সর্বোচ্চ অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া হতে হবে এবং বয়স ১৮ বছরের নিচে হতে হবে। কিন্তু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা যাদের শ্রুতলেখক হিসেবে ঠিক করেছিল, তাদের সবাই এসএসসি কিংবা এর ওপরের শ্রেণির শিক্ষার্থী। যে কারণে পরীক্ষার আগে বিদ্যালয় থেকে তাদের এসব শ্রুতলেখককে অনুমতি না দেওয়ার কথা বলা হয়। তবে একেবারে পরীক্ষার আগে এ সিদ্ধান্ত জানানোর কারণে নতুন শ্রুতলেখক ঠিক করতে পারেননি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। এ অবস্থায় হলের মধ্যে খাতায় লেখা নিয়ে বিপত্তিতে পড়ে যায় ওই শিক্ষার্থীরা। তবে তারা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। কিছুটা লিখেছেও শ্রুতলেখকের সহায়তা ছাড়া। কিন্তু বেশি দূর এগোতে পারেনি।
এ বিষয়ে পরীক্ষার্থী যমজ দুই ভাইবোন রূপসা খানম ও মারুফের অভিভাবক মো. জসিম বলেন, ‘শ্রুতলেখক অষ্টম শ্রেণি কিংবা এর নিচের ক্লাসের শিক্ষার্থী হতে হবে, এটা আমাদের জানা ছিল না। আমাদের আগেভাগে কিছু বলা হয়নি। শেষ মুহূর্তে এসে নিয়মের কথা বলে বিপদে ফেলে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদ বলেন, ‘শ্রুতলেখক নিয়োগের যে নীতিমালা আছে, সেটা অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা শ্রুতলেখক না আনায় এ বিপত্তি দেখা দিয়েছে। তারপরও তারা নিজেরা যতটুকু পারে লিখেছে। আগামী রোববার তাদের এ-সংক্রান্ত যাবতীয় ফরমালিটিস জমা দিতে বলেছি। যেহেতু মাঝখানে কয়েক দিন সময় আছে, এ সময়ের মধ্যে তারা শ্রুতলেখক নিয়োগের মাধ্যমে নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।’
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী বলেন, ‘শ্রুতলেখকদের কেউ কেউ ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র ছিল, যা নীতিমালার বাইরে। এ কারণে বিপত্তিটা দেখা দেয়।’
এ বিষয়ে রহমানীয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জেবুন নেসা খানমের সঙ্গে বারবার চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের নয় বছর বয়সী শিশু রায়হান হোসেন। আজ থেকে আড়াই বছর আগে নিখোঁজ হয়েছিল সে। হন্যে হয়ে খুঁজে পায়নি তার পরিবার। অবশেষে রেলওয়ে পুলিশের সহযোগীতায় মা খুঁজে পেয়ে রায়হান।
১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের সদর উপজেলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম করেছে যুবদলের কর্মীরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম সদর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের রায়পুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে দিনদুপুরে প্রবাসীকে আটকে ১৪ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আজ বুধবার দুপুরে কালিয়াকৈর-ধামরাই সড়কের সাহেববাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রবাসী জাকির হোসেন বাদী হয়ে কালিয়াকৈর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় বৃষ্টির পানিতে ডুবে থাকা নালায় লেগুনা উল্টে দুই পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও তিন যাত্রী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান চালায় ফায়ার সার্ভিস। আজ বুধবার সন্ধ্যায় আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়কের জামগড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে