কক্সবাজার প্রতিনিধি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর প্রক্রিয়া হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন মিয়ানমারের প্রতিনিধি দল। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ১৪ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি নাফ নদী পার হয়ে টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটিঘাটে হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছান।
মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ্দৌজা নয়ন।
মিয়ানমার প্রতিনিধিদলটি ট্রানজিট জেটিঘাট থেকে টেকনাফ কেরুনতলী প্রত্যাবাসন ঘাটে যান। সেখানে প্রত্যাবাসন নিয়ে তাঁরা কথা বলবেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৮ এপ্রিল চীনের কুনমিংয়ে বেইজিংয়ের মধ্যস্থতায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে পাইলট প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ১৭৬ রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর বিষয়ে তিন দেশ সম্মত হয়।
এর আগে গত ১৫ মার্চ প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশ থেকে দেওয়া রোহিঙ্গাদের তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য মিয়ানমারের ১৭ জনের প্রতিনিধিদল এসেছিলেন। এ প্রতিনিধি দলটি টেকনাফে এক সপ্তাহ অবস্থান করে ৪ শতাধিক পরিবারের তথ্য যাচাই-বাছাই করে।
এরপর গত ৫ মে ২০ জন রোহিঙ্গাসহ ২৭ সদস্যের বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের পরিবেশ দেখতে যান। তবে ফিরে এসে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিরা প্রত্যাবাসনের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও রোহিঙ্গা নেতারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
অবশ্যই চলতি মাসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর অংশ হিসেবে আরও কয়েক দিন আগে মিয়ানমারের প্রতিদিন দল আসার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সফর পেছানো হয়।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের প্রতিনিধিদলটি কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের মূল আবাস মিয়ানমারের রাখাইনের সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর প্রক্রিয়া হিসেবে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন মিয়ানমারের প্রতিনিধি দল। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ১৪ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি নাফ নদী পার হয়ে টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটিঘাটে হয়ে বাংলাদেশে পৌঁছান।
মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ্দৌজা নয়ন।
মিয়ানমার প্রতিনিধিদলটি ট্রানজিট জেটিঘাট থেকে টেকনাফ কেরুনতলী প্রত্যাবাসন ঘাটে যান। সেখানে প্রত্যাবাসন নিয়ে তাঁরা কথা বলবেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৮ এপ্রিল চীনের কুনমিংয়ে বেইজিংয়ের মধ্যস্থতায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে পাইলট প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ১৭৬ রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর বিষয়ে তিন দেশ সম্মত হয়।
এর আগে গত ১৫ মার্চ প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বাংলাদেশ থেকে দেওয়া রোহিঙ্গাদের তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য মিয়ানমারের ১৭ জনের প্রতিনিধিদল এসেছিলেন। এ প্রতিনিধি দলটি টেকনাফে এক সপ্তাহ অবস্থান করে ৪ শতাধিক পরিবারের তথ্য যাচাই-বাছাই করে।
এরপর গত ৫ মে ২০ জন রোহিঙ্গাসহ ২৭ সদস্যের বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের পরিবেশ দেখতে যান। তবে ফিরে এসে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিরা প্রত্যাবাসনের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও রোহিঙ্গা নেতারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
অবশ্যই চলতি মাসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর অংশ হিসেবে আরও কয়েক দিন আগে মিয়ানমারের প্রতিদিন দল আসার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সফর পেছানো হয়।
কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের প্রতিনিধিদলটি কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের মূল আবাস মিয়ানমারের রাখাইনের সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৫ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৭ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে