লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী আলী মোহনকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্ত্রী দিলু বেগমকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘দিলু বেগম পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর স্বামী মোহনকে হত্যা করেন। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে দিলুকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।’
সরকারি কৌঁসুলি জসিম জানান, রায়ের সময় দিলু বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনার ১১ বছর পর মোহন হত্যা মামলার রায় হয়েছে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া দিলু ফেনীর চণ্ডীপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামীর বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের কালিদাসের বাগ গ্রামে।
এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ৩০ মার্চ রাতে নিজের বসতঘরে খুন হন মোহন। ঘটনার রাতে তিনি স্ত্রী দিলু ও পাঁচ বছরের মেয়ে তিশাকে নিয়ে ঘুমিয়েছিলেন। ওই রাতে মোহনের মা জাহানারা বেগম বাড়িতে ছিলেন না। রাত ১টার দিকে তিনি মোবাইল ফোনে ছেলের মৃত্যুর সংবাদ পান। মৃতদেহের গলায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। ৩১ মার্চ জাহানারা বাদী হয়ে তাঁর ছেলেকে হত্যার অভিযোগে পুত্রবধূ দিলুকে আসামি করে সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটির তদন্ত শেষে মোহনকে হত্যার দায়ে দিলুকে অভিযুক্ত করে ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় লক্ষ্মীপুর সদর থানা-পুলিশ। এতে উল্লেখ করা হয় মোহন কাজের সুবাধে ফেনীতে থাকতেন। তিনি নেশা করতেন। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হতো। ঘটনার রাতে তিনি ফেনী থেকে বাড়িতে আসেন। ওই রাতে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দিলু তাঁর স্বামী মোহনের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
লক্ষ্মীপুরে পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী আলী মোহনকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্ত্রী দিলু বেগমকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘দিলু বেগম পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর স্বামী মোহনকে হত্যা করেন। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে দিলুকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।’
সরকারি কৌঁসুলি জসিম জানান, রায়ের সময় দিলু বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনার ১১ বছর পর মোহন হত্যা মামলার রায় হয়েছে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া দিলু ফেনীর চণ্ডীপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামীর বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের কালিদাসের বাগ গ্রামে।
এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ৩০ মার্চ রাতে নিজের বসতঘরে খুন হন মোহন। ঘটনার রাতে তিনি স্ত্রী দিলু ও পাঁচ বছরের মেয়ে তিশাকে নিয়ে ঘুমিয়েছিলেন। ওই রাতে মোহনের মা জাহানারা বেগম বাড়িতে ছিলেন না। রাত ১টার দিকে তিনি মোবাইল ফোনে ছেলের মৃত্যুর সংবাদ পান। মৃতদেহের গলায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। ৩১ মার্চ জাহানারা বাদী হয়ে তাঁর ছেলেকে হত্যার অভিযোগে পুত্রবধূ দিলুকে আসামি করে সদর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটির তদন্ত শেষে মোহনকে হত্যার দায়ে দিলুকে অভিযুক্ত করে ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় লক্ষ্মীপুর সদর থানা-পুলিশ। এতে উল্লেখ করা হয় মোহন কাজের সুবাধে ফেনীতে থাকতেন। তিনি নেশা করতেন। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হতো। ঘটনার রাতে তিনি ফেনী থেকে বাড়িতে আসেন। ওই রাতে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দিলু তাঁর স্বামী মোহনের গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে