আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণীতে গিয়ে ট্রফি ভেঙে ফেলেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। ইউএনওর বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানাচ্ছেন অনেকে। ইউএনওর বিরুদ্ধে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁর অপসারণ দাবি করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল কালাম।
এ ব্যাপারে ওই সময় উপস্থিত থাকা চৈক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘ইউএনও বক্তব্য দেওয়ার সময় কেউ কেউ “ব্যাড সাউন্ড” করায় ইউএনও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার চৈক্ষ্যং ইউনিয়নের মাংতাই হেডম্যান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে আবাসিক স্বাধীন যুব সমাজের উদ্যোগে জুনিয়র একাদশ বনাম রেপারপাড়া বাজার একাদশ ফুটবল টিমের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম।
সমাপনী খেলার প্রথমে দুই দলে ৩৫ মিনিট করে ৭০ মিনিট খেলার পর ড্র হয়ে যায়। এ কারণে রেফারি দুই দলকে টাইব্রেকার খেলার সিদ্ধান্ত দেয়। টাইব্রেকারে আবাসিক জুনিয়র দল তিনটি গোল দেয়, আর রেপার পাড়া একাদশ গোল দেয় একটি। খেলার নিয়ম অনুযায়ী আবাসিক জুনিয়র একাদশ চ্যাম্পিয়ন এবং রেপার পাড়া একাদশ রানার্স আপ হয়।
কিন্তু জয়-বিজয় নিয়ে বিরোধ থেকেই যায়। একপক্ষ ট্রফি নিতে চায়, আরেক পক্ষ রাজি হয় না। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে মাইক্রোফোন নেন ইউএনও মেহরুবা ইসলাম। তিনি বলেন, ‘খেলায় হার-জিত থাকবে। এতে কারও মন খারাপের কারণ নেই।’ উপস্থিত জনতার কাছে খেলার ফলাফলে সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে কয়েকজন খেলার ‘ফলাফল মানি না’ বলে চিৎকার করে। এতে ইউএনও ক্ষিপ্ত হন। তিনি বলেন, ‘আমি ডিসিশন নিয়েছি, এখন ট্রফিগুলো রেখে মেডেলগুলো দিয়ে যাব। আপনারা যত দিন পর্যন্ত সহনশীল না হতে পারবেন, তত দিন এগুলো (ট্রফিগুলো) আমার কাছে আমানত হিসেবে থাকবে। তারপর আরেকটি ম্যাচ হলে তারপর দেব। আপনারা রাজি নাকি?’ তখন জনতার মধ্যে থেকে একপক্ষ ‘না না’ বলে চিৎকার করে উঠে।
যদি ট্রফি না থাকত, আমরা খেলতাম না?...আমি ট্রফিটা ভেঙে এখন খেলা শুরু করব—এই বলেই ট্রফি দুটি একে একে আছড়ে ভেঙে ফেলেন ইউএনও।
গতকাল বিকেলে এ ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউএনও মেহেরুবা ইসলাম বলেন, ‘খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণের সময় হঠাৎ একজন এসে বললেন যে, তিন গোল চার গোল তারা মানে না। তখন আমি বললাম, খেলা আবার হবে কি না। তখন এটা নিয়ে পেছন থেকে খুব আওয়াজ শুরু হলো। কয়েকজন বলল তারা ট্রফি নেবে না, এ ট্রফি যত দিন থাকবে একটা আক্রোশ থাকবে। তারা বলল, ট্রফি ভেঙে ফেলা হোক। পরে আমি বললাম, তাহলে ঠিক আছে আপনারা মেডেলগুলো নিয়ে যান।’
ইউএনও বলেন, ‘তারা সেগুলোও না নেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওরাই বলছে ট্রফিটা ভেঙে ফেলা হোক। তাই ভেঙে ফেলা হয়েছে। ওখানে বহিরাগত কিছু ছেলে এসেছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যানরাও তাদের চেনেন না বলে জানিয়েছেন।’
জানতে চাইলে আজ সকালে চৈক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমি এ খেলায় উপস্থিত ছিলাম। ইউএনওর বক্তব্যকালে কেউ কেউ “ব্যাড সাউন্ড” দেয়। বলে যে, আবারও খেলতে হবে। এতে সাময়িক উত্তেজনা হয়।’ চেয়ারম্যান বলেন, ‘টমটম চালক আব্দুর রশিদের ছেলে এবং বাজার পাড়ার একাদশের পক্ষের করিম নামে একজন এই হট্টগোল করে। এরপর ইউএনও ক্ষিপ্ত হন।’
ইউএনওর ট্রফি ভাঙার ঘটনায় কেউ কেউ ফেসবুকে ইউএনওর প্রত্যাহার এবং আন্দোলনের ঘোষণাও দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে খেলার আয়োজক সংগঠন ‘আবাসিক স্বাধীন যুব সমাজ’-এর সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘ট্রফি ভাঙার বিষয়ে আমাদের কোনো আন্দোলন বা কর্মসূচি নেই। যারা আন্দোলনের ডাক দিয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের একাত্মতা নেই। এ বিষয়ে আমরা কোথাও অভিযোগও দেইনি।’
ঘটনার বর্ণনায় খেলায় উপস্থিত যুবক আনিসুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাকে কেন্দ্র করে একশ্রেণির মানুষ তাদের স্বার্থ হাসিল করছে। ইউএনওকে ট্রফি ভেঙে ফেলার অনুরোধ উপস্থিত জনতাই করেছিল। খেলার ফলাফল দুই পক্ষ মেনে না নেওয়ায় এমন দাবি উঠেছিল। পরে খেলার মাঠে বা ওই এলাকাতে ট্রফি ভাঙাকে কেন্দ্র করে কোনো গন্ডগোল হয়নি, বিজয়ী ও পরাজিত দুই দলকে প্রাইজবন্ড দিয়ে খেলা সমাপ্ত হয়।’
এদিকে, আলীকদম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম ইউএনও মেহেরুবা ইসলামের প্রত্যাহার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। আজ বিকেলে মানববন্ধনে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইউএনওকে প্রশাসন পরিচালনায় ‘অপরিপক্ব’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্য ইউএনওকে প্রত্যাহারের দাবি জানান। অন্যথায় আলীকদম অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণীতে গিয়ে ট্রফি ভেঙে ফেলেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে। ইউএনওর বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানাচ্ছেন অনেকে। ইউএনওর বিরুদ্ধে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে তাঁর অপসারণ দাবি করেছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল কালাম।
এ ব্যাপারে ওই সময় উপস্থিত থাকা চৈক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘ইউএনও বক্তব্য দেওয়ার সময় কেউ কেউ “ব্যাড সাউন্ড” করায় ইউএনও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার চৈক্ষ্যং ইউনিয়নের মাংতাই হেডম্যান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে আবাসিক স্বাধীন যুব সমাজের উদ্যোগে জুনিয়র একাদশ বনাম রেপারপাড়া বাজার একাদশ ফুটবল টিমের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহরুবা ইসলাম।
সমাপনী খেলার প্রথমে দুই দলে ৩৫ মিনিট করে ৭০ মিনিট খেলার পর ড্র হয়ে যায়। এ কারণে রেফারি দুই দলকে টাইব্রেকার খেলার সিদ্ধান্ত দেয়। টাইব্রেকারে আবাসিক জুনিয়র দল তিনটি গোল দেয়, আর রেপার পাড়া একাদশ গোল দেয় একটি। খেলার নিয়ম অনুযায়ী আবাসিক জুনিয়র একাদশ চ্যাম্পিয়ন এবং রেপার পাড়া একাদশ রানার্স আপ হয়।
কিন্তু জয়-বিজয় নিয়ে বিরোধ থেকেই যায়। একপক্ষ ট্রফি নিতে চায়, আরেক পক্ষ রাজি হয় না। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে মাইক্রোফোন নেন ইউএনও মেহরুবা ইসলাম। তিনি বলেন, ‘খেলায় হার-জিত থাকবে। এতে কারও মন খারাপের কারণ নেই।’ উপস্থিত জনতার কাছে খেলার ফলাফলে সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে কয়েকজন খেলার ‘ফলাফল মানি না’ বলে চিৎকার করে। এতে ইউএনও ক্ষিপ্ত হন। তিনি বলেন, ‘আমি ডিসিশন নিয়েছি, এখন ট্রফিগুলো রেখে মেডেলগুলো দিয়ে যাব। আপনারা যত দিন পর্যন্ত সহনশীল না হতে পারবেন, তত দিন এগুলো (ট্রফিগুলো) আমার কাছে আমানত হিসেবে থাকবে। তারপর আরেকটি ম্যাচ হলে তারপর দেব। আপনারা রাজি নাকি?’ তখন জনতার মধ্যে থেকে একপক্ষ ‘না না’ বলে চিৎকার করে উঠে।
যদি ট্রফি না থাকত, আমরা খেলতাম না?...আমি ট্রফিটা ভেঙে এখন খেলা শুরু করব—এই বলেই ট্রফি দুটি একে একে আছড়ে ভেঙে ফেলেন ইউএনও।
গতকাল বিকেলে এ ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউএনও মেহেরুবা ইসলাম বলেন, ‘খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণের সময় হঠাৎ একজন এসে বললেন যে, তিন গোল চার গোল তারা মানে না। তখন আমি বললাম, খেলা আবার হবে কি না। তখন এটা নিয়ে পেছন থেকে খুব আওয়াজ শুরু হলো। কয়েকজন বলল তারা ট্রফি নেবে না, এ ট্রফি যত দিন থাকবে একটা আক্রোশ থাকবে। তারা বলল, ট্রফি ভেঙে ফেলা হোক। পরে আমি বললাম, তাহলে ঠিক আছে আপনারা মেডেলগুলো নিয়ে যান।’
ইউএনও বলেন, ‘তারা সেগুলোও না নেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওরাই বলছে ট্রফিটা ভেঙে ফেলা হোক। তাই ভেঙে ফেলা হয়েছে। ওখানে বহিরাগত কিছু ছেলে এসেছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যানরাও তাদের চেনেন না বলে জানিয়েছেন।’
জানতে চাইলে আজ সকালে চৈক্ষ্যং ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমি এ খেলায় উপস্থিত ছিলাম। ইউএনওর বক্তব্যকালে কেউ কেউ “ব্যাড সাউন্ড” দেয়। বলে যে, আবারও খেলতে হবে। এতে সাময়িক উত্তেজনা হয়।’ চেয়ারম্যান বলেন, ‘টমটম চালক আব্দুর রশিদের ছেলে এবং বাজার পাড়ার একাদশের পক্ষের করিম নামে একজন এই হট্টগোল করে। এরপর ইউএনও ক্ষিপ্ত হন।’
ইউএনওর ট্রফি ভাঙার ঘটনায় কেউ কেউ ফেসবুকে ইউএনওর প্রত্যাহার এবং আন্দোলনের ঘোষণাও দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে খেলার আয়োজক সংগঠন ‘আবাসিক স্বাধীন যুব সমাজ’-এর সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘ট্রফি ভাঙার বিষয়ে আমাদের কোনো আন্দোলন বা কর্মসূচি নেই। যারা আন্দোলনের ডাক দিয়েছে তাদের সঙ্গে আমাদের একাত্মতা নেই। এ বিষয়ে আমরা কোথাও অভিযোগও দেইনি।’
ঘটনার বর্ণনায় খেলায় উপস্থিত যুবক আনিসুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাকে কেন্দ্র করে একশ্রেণির মানুষ তাদের স্বার্থ হাসিল করছে। ইউএনওকে ট্রফি ভেঙে ফেলার অনুরোধ উপস্থিত জনতাই করেছিল। খেলার ফলাফল দুই পক্ষ মেনে না নেওয়ায় এমন দাবি উঠেছিল। পরে খেলার মাঠে বা ওই এলাকাতে ট্রফি ভাঙাকে কেন্দ্র করে কোনো গন্ডগোল হয়নি, বিজয়ী ও পরাজিত দুই দলকে প্রাইজবন্ড দিয়ে খেলা সমাপ্ত হয়।’
এদিকে, আলীকদম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম ইউএনও মেহেরুবা ইসলামের প্রত্যাহার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। আজ বিকেলে মানববন্ধনে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইউএনওকে প্রশাসন পরিচালনায় ‘অপরিপক্ব’ ও ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বলে মন্তব্য করেন। তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্য ইউএনওকে প্রত্যাহারের দাবি জানান। অন্যথায় আলীকদম অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
১৭ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
২৭ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
৩৩ মিনিট আগেডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাকন মিয়া বলেন, ‘সকালে ডেমরার শাপলা চত্বর এলাকায় এক তরুণ গণপিটুনির শিকার হয়েছে বলে খবর পাই। পরে সেখানে গিয়ে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
৪২ মিনিট আগে