মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
গত কয়েক দিনের টানা তাপপ্রবাহ ও লোডশেডিংয়ে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বিপাকে পড়েছেন পোলট্রি খামারিরা। প্রচণ্ড গরমে মানবকুলের পাশাপাশি প্রাণিকুলেরও হাঁসফাঁস অবস্থা। বিভিন্ন খামারে মুরগি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ রোববার সকালে উপজেলার বেশ কয়েকটি ছোট-বড় পোলট্রি খামার ঘুরে দেখা গেছে, বড় খামারে বিদ্যুৎ লাইনের পাশাপাশি ভারী জেনারেটরে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগি লালন-পালন করছেন। এ ছাড়া গরম বেশি অনুভব হওয়ায় অনেককে পানি ছিটিয়ে ঘর ঠান্ডা রাখতে দেখা গেছে। তবে শুধু বিদ্যুৎনির্ভর ছোট খামারে তাপপ্রবাহের পাশাপাশি ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে চরম বিপাকে পড়েছেন খামারিরা। উপজেলার তিনটহরী হেডকোয়ার্টার এলাকার মো. সোহাগ মিয়া, নোয়াবুল হোসেন নবী ও আবুল হোসেনসহ অন্তত ১২-১৩টি ছোট খামারে ৫০-১০০টি করে ব্রয়লার মুরগি মারা গেছে।
গচ্ছাবিল এলাকার মো. রবিউল হোসেনের ছোট খামারেও শতাধিক মুরগি মারা গেছে। মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মতো ছোট প্রায় ১০০ খামারির অবস্থা শোচনীয়। অল্প পুঁজির খামার বিদ্যুতের ওপর শতভাগ নির্ভরশীল। ফলে তাপপ্রবাহের মধ্যে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট হলে আমাদের সর্বনাশ। ২৪ ঘণ্টায় বিদ্যুৎ থাকে না ১০ ঘণ্টাও।
জানতে চাইলে পোলট্রি ব্যবসায়ী ও বোরহান পোলট্রির মালিক মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, প্রচণ্ড গরম ও বিদ্যুৎ-বিভ্রাটে ছোট খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বেশি। বড় খামারে বিদ্যুতের বিকল্প জেনারেটরে ফ্যান চালু এবং ঘন ঘন পানি ছিটিয়ে মুরগির শেড (ঘর) শীতল রাখা যায়। কিন্তু যাদের জেনারেটর নেই, ওই সব খামারিকে এই তাপপ্রবাহে মুরগি লালন-পালনে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে মানিকছড়ি আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শহর ও শিল্প এলাকায় তুলনামূলক বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় বেশি। মানিকছড়ি ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার ১০ হাজার গ্রাহকের দৈনিক চাহিদা প্রায় ৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু আমি চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ পাচ্ছি মাত্র ২ মেগাওয়াট। এই বরাদ্দ দিয়ে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে গ্রাহককে সন্তুষ্ট করা কিছুতেই সম্ভব নয়। বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরও চলমান তাপপ্রবাহ ও বিদ্যুতের ঘাটতির বিষয়টি বুঝতে হবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মানবকুল ও প্রাণিকুলের হাঁসফাঁস অবস্থা। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে বিকল্প উপায়ে খামারে বাতাস ও পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। প্রয়োজনে স্যালাইনও খাওয়াতে হবে।
গত কয়েক দিনের টানা তাপপ্রবাহ ও লোডশেডিংয়ে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বিপাকে পড়েছেন পোলট্রি খামারিরা। প্রচণ্ড গরমে মানবকুলের পাশাপাশি প্রাণিকুলেরও হাঁসফাঁস অবস্থা। বিভিন্ন খামারে মুরগি মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আজ রোববার সকালে উপজেলার বেশ কয়েকটি ছোট-বড় পোলট্রি খামার ঘুরে দেখা গেছে, বড় খামারে বিদ্যুৎ লাইনের পাশাপাশি ভারী জেনারেটরে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগি লালন-পালন করছেন। এ ছাড়া গরম বেশি অনুভব হওয়ায় অনেককে পানি ছিটিয়ে ঘর ঠান্ডা রাখতে দেখা গেছে। তবে শুধু বিদ্যুৎনির্ভর ছোট খামারে তাপপ্রবাহের পাশাপাশি ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে চরম বিপাকে পড়েছেন খামারিরা। উপজেলার তিনটহরী হেডকোয়ার্টার এলাকার মো. সোহাগ মিয়া, নোয়াবুল হোসেন নবী ও আবুল হোসেনসহ অন্তত ১২-১৩টি ছোট খামারে ৫০-১০০টি করে ব্রয়লার মুরগি মারা গেছে।
গচ্ছাবিল এলাকার মো. রবিউল হোসেনের ছোট খামারেও শতাধিক মুরগি মারা গেছে। মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মতো ছোট প্রায় ১০০ খামারির অবস্থা শোচনীয়। অল্প পুঁজির খামার বিদ্যুতের ওপর শতভাগ নির্ভরশীল। ফলে তাপপ্রবাহের মধ্যে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট হলে আমাদের সর্বনাশ। ২৪ ঘণ্টায় বিদ্যুৎ থাকে না ১০ ঘণ্টাও।
জানতে চাইলে পোলট্রি ব্যবসায়ী ও বোরহান পোলট্রির মালিক মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, প্রচণ্ড গরম ও বিদ্যুৎ-বিভ্রাটে ছোট খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বেশি। বড় খামারে বিদ্যুতের বিকল্প জেনারেটরে ফ্যান চালু এবং ঘন ঘন পানি ছিটিয়ে মুরগির শেড (ঘর) শীতল রাখা যায়। কিন্তু যাদের জেনারেটর নেই, ওই সব খামারিকে এই তাপপ্রবাহে মুরগি লালন-পালনে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে মানিকছড়ি আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শহর ও শিল্প এলাকায় তুলনামূলক বিদ্যুৎ ব্যবহার হয় বেশি। মানিকছড়ি ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার ১০ হাজার গ্রাহকের দৈনিক চাহিদা প্রায় ৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু আমি চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ পাচ্ছি মাত্র ২ মেগাওয়াট। এই বরাদ্দ দিয়ে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে গ্রাহককে সন্তুষ্ট করা কিছুতেই সম্ভব নয়। বিদ্যুৎ গ্রাহকদেরও চলমান তাপপ্রবাহ ও বিদ্যুতের ঘাটতির বিষয়টি বুঝতে হবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মানবকুল ও প্রাণিকুলের হাঁসফাঁস অবস্থা। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে বিকল্প উপায়ে খামারে বাতাস ও পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। প্রয়োজনে স্যালাইনও খাওয়াতে হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে সাথী আকতার (১৯) নামের এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে তাঁর স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তাঁকে আটক করা হয়। আটক আব্দুস সালাম রতন উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের বঙ্গভিটা গ্রামের আবু হকের ছেলে। গৃহবধূ সাথী আকতার উপজেলার
৩ মিনিট আগেপাহাড়ে ইউপিডিএফ, জেএসএস, কেএনএফসহ আঞ্চলিক দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সকল সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ। আজ সোমবার সকালে পার্বত্য ছাত্র পরিষদের রাঙামাটি জেলা শাখার উদ্যোগে শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও মহাসমাবেশ থেকে এই দাবি তোলা হয়।
১৫ মিনিট আগেনওগাঁয় জাতভেদে গাছ থেকে আম সংগ্রহের তারিখ নির্ধারণ করে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামি ২২ মে থেকে এ জেলায় আম সংগ্রহ শুরু করা যাবে। ওই দিন থেকে কেবল গুটি জাতের আম সংগ্রহ করা যাবে। নিরাপদ, বিষমুক্ত ও পরিপক্ব আম বাজারজাত নিশ্চিতে কৃষি কর্মকর্তা, স্থানীয় আমচাষি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়
২৫ মিনিট আগেজনস্বার্থবিরোধী ও হয়রানিমূলক উল্লেখ করে প্রিপেইড মিটার ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে বিদ্যুৎ অফিস অভিমুখে পদযাত্রা করেছে বিদ্যুৎ গ্রাহক ফোরাম। আজ সোমবার দুপুরে নেসকো পিএলসি, ঠাকুরগাঁও কার্যালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে