কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পায়ের ওপর বঁটি রেখে কাঠের পিঁড়িতে বসে আছেন কয়েকজন। এই মাছ কাটতেই দিন শুরু তাঁদের, মাছ কাটতেই দিন শেষ। এতেই চলে জীবন, এতেই সংসার। দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজারে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থান থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আসে এখানে। উপজেলাবাসী ছোট-বড় যেকোনো অনুষ্ঠানের জন্য মাছ বাজার থেকে কিনে নিয়ে যায় মাছ। পরে মাছ কাটতে তাঁদের কাছে ছুটে যান।
দিনে মাছ কেটে যা আয় হয়, তা দিয়ে সংসার খরচসহ সন্তানদের পড়াশোনা করান স্বাচ্ছন্দ্যে। তাঁদের কেউ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এ পেশায় আছেন। এমনও আছেন অনেকের দাদারাও এ পেশায় ছিলেন।
বাজারে আসা বেশির ভাগ মানুষই মাছ কিনে তাঁদের কাটতে দেন। বিনিময়ে কিছু টাকা নেন তাঁরা। প্রতিদিন এভাবে মাছ কেটে প্রত্যেকে এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা আয় করেন। যাতে প্রত্যেকের আয় দাঁড়ায় প্রায় ৪৫ হাজার টাকার মতো।
আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার চাতরী চৌমুহনী বাজারের মাছ কাটা পেশায় জড়িতের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাছ কাটার পেশায় জড়িত পাঁচ দোকানে ১০-১২ জন। বড় অনুষ্ঠানের জন্য কেউ মাছ কিনলে ওই মাছ চাহিদা অনুযায়ী তাঁরা কেটে টুকরো করে দেন। প্রতি কেজি মাছ কাটার জন্য নেওয়া হয় ২০ টাকা কিংবা এর কম।
মাছ কাটার কাজে জড়িত বিকাশ কান্তি বলেন, মাছ কেটে প্রতিদিন এক হাজার টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয়। দিনে মাছ কেটে যা আয় হয়, তা দিয়ে সন্তানদের পড়াশোনাসহ গোটা মাস সংসার চলে স্বাচ্ছন্দ্যে।
মাছ কাটার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা জানান, ছোট, মাঝারি ও বড় তিন ধরনের মাছই কাটেন তাঁরা। তবে মাছভেদে কাটার মূল্য নির্ধারণ হয়ে থাকে। ছোট মাছ হলে একটু বেশিই নেন। অন্যান্য বড় ও মাঝারি মাছ প্রতি কেজি ১০ এবং দুই কেজিতে ২০ টাকা নিয়ে থাকেন। এভাবে তাঁদের দৈনিক আয় হয় এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত।
মাছ কাটতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘একসময়ে তো ঘরে বড় কোনো মাছ কিনে নিয়ে গেলে সেটা ঘরের নারীরা একসঙ্গে বসে কেটে রান্না করতেন। কিন্তু সময় এখন পরিবর্তন হয়েছে। এখন মানুষ আগের থেকে অনেক শৌখিন। বাড়িতে নিয়ে মাছ কাটতে চায় না। তাই মাছ কাটার সঙ্গে জড়িতদের চাহিদা বেড়েছে।’
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, বাজারে আধুনিক টিনশেডের মধ্যে মাছ কাটা পেশায় জড়িতদের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। যাঁরা মাছ কেটে জীবিকা নির্বাহ করেন, তাঁদের যদি কোনো সমস্যা হয় জানানোর জন্যও বলা হয়েছে।
পায়ের ওপর বঁটি রেখে কাঠের পিঁড়িতে বসে আছেন কয়েকজন। এই মাছ কাটতেই দিন শুরু তাঁদের, মাছ কাটতেই দিন শেষ। এতেই চলে জীবন, এতেই সংসার। দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজারে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থান থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আসে এখানে। উপজেলাবাসী ছোট-বড় যেকোনো অনুষ্ঠানের জন্য মাছ বাজার থেকে কিনে নিয়ে যায় মাছ। পরে মাছ কাটতে তাঁদের কাছে ছুটে যান।
দিনে মাছ কেটে যা আয় হয়, তা দিয়ে সংসার খরচসহ সন্তানদের পড়াশোনা করান স্বাচ্ছন্দ্যে। তাঁদের কেউ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এ পেশায় আছেন। এমনও আছেন অনেকের দাদারাও এ পেশায় ছিলেন।
বাজারে আসা বেশির ভাগ মানুষই মাছ কিনে তাঁদের কাটতে দেন। বিনিময়ে কিছু টাকা নেন তাঁরা। প্রতিদিন এভাবে মাছ কেটে প্রত্যেকে এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা আয় করেন। যাতে প্রত্যেকের আয় দাঁড়ায় প্রায় ৪৫ হাজার টাকার মতো।
আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার চাতরী চৌমুহনী বাজারের মাছ কাটা পেশায় জড়িতের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাছ কাটার পেশায় জড়িত পাঁচ দোকানে ১০-১২ জন। বড় অনুষ্ঠানের জন্য কেউ মাছ কিনলে ওই মাছ চাহিদা অনুযায়ী তাঁরা কেটে টুকরো করে দেন। প্রতি কেজি মাছ কাটার জন্য নেওয়া হয় ২০ টাকা কিংবা এর কম।
মাছ কাটার কাজে জড়িত বিকাশ কান্তি বলেন, মাছ কেটে প্রতিদিন এক হাজার টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয়। দিনে মাছ কেটে যা আয় হয়, তা দিয়ে সন্তানদের পড়াশোনাসহ গোটা মাস সংসার চলে স্বাচ্ছন্দ্যে।
মাছ কাটার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা জানান, ছোট, মাঝারি ও বড় তিন ধরনের মাছই কাটেন তাঁরা। তবে মাছভেদে কাটার মূল্য নির্ধারণ হয়ে থাকে। ছোট মাছ হলে একটু বেশিই নেন। অন্যান্য বড় ও মাঝারি মাছ প্রতি কেজি ১০ এবং দুই কেজিতে ২০ টাকা নিয়ে থাকেন। এভাবে তাঁদের দৈনিক আয় হয় এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত।
মাছ কাটতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘একসময়ে তো ঘরে বড় কোনো মাছ কিনে নিয়ে গেলে সেটা ঘরের নারীরা একসঙ্গে বসে কেটে রান্না করতেন। কিন্তু সময় এখন পরিবর্তন হয়েছে। এখন মানুষ আগের থেকে অনেক শৌখিন। বাড়িতে নিয়ে মাছ কাটতে চায় না। তাই মাছ কাটার সঙ্গে জড়িতদের চাহিদা বেড়েছে।’
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, বাজারে আধুনিক টিনশেডের মধ্যে মাছ কাটা পেশায় জড়িতদের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। যাঁরা মাছ কেটে জীবিকা নির্বাহ করেন, তাঁদের যদি কোনো সমস্যা হয় জানানোর জন্যও বলা হয়েছে।
রাজাপুর গ্রামের সামসুদ্দিন বিশ্বাসের বাড়ি থেকে দুইদিন আগে পানির মোটর চুরি হয়। সামসুদ্দিনের বাড়ির লোকজন রুপল শেখকে চোর সন্দেহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যায় শালিসের কথা বলে রুপলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় সামসুদ্দিনের ছেলেরা। এরপর ঘরে বন্দি করে পিটিয়ে আহত করে। রুপলের অবস্থা বেগতিক দেখে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার..
২ মিনিট আগেচাঁদপুরে তালিকাভুক্ত খামারির সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭০ জন। তাদের খামারে উৎপাদিত হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি গরু এবং ১৯ হাজার ৬০১টি ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু। এর মধ্যে ষাঁড় ২৪ হাজার ২৪৭ টি, বলদ ৭ হাজার ৭৮১ টি, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি, মহিষ ২১৭ টি, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮ টি, ভেড়া ৮৩০টি ও অন্যান্য পশু ৯৬ টি।
৫ মিনিট আগেশিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তারা ৫ মাস ধরে বেতন-ভাতা পান না। বিভিন্ন সময় দাবি করেও বেতন ভাতা মেলেনি। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন স্বল্প বেতনভুক্ত এসব শিক্ষক...
৬ মিনিট আগেঅসাধু ব্যবসায়ীরা পাচার করতে ট্রলারে করে চিংড়ির রেণু নিয়ে যাচ্ছিলো। খবর পেয়ে মৎস্য অধিদপ্তর ও কোস্টগার্ড মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে দুর্গাপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ট্রলারটি আটক করে। ট্রলারে ৩৪টি ড্রামে প্রায় ৫০ লাখ ১০ হাজার গলদা চিংড়ির রেণু পোনা পাওয়া যায়। যার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। পরে চিংড়ির...
১ ঘণ্টা আগে