চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়ী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকাল রাত ১১টার দিকে স্থানীয় বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। এতে নেতৃত্ব দেয় বিএনপির কর্মী শহিদুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডলার, সবুরসহ আর ১০ থেকে ১২ জন। এ সময় তাঁরা কার্যালয় থেকে একটি এলইডি টিভি, চারটি অফিশিয়াল চেয়ার, ১৪টি প্লাস্টিকের চেয়ার, সিলিং ফ্যানসহ অন্য জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি রমজান আলী বলেন, ‘গতকাল রাতে স্থানীয় বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের অফিসে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। এটার আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, এটি একটি সামাজিক সংগঠন। নিজস্ব অর্থায়নে চলে। প্রতিবছর ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহাতে গরিব-অসহায়দের সহযোগিতা করা হয়। তারা যেটা করেছে সেটা খুব দুঃখজনক। এটা আমাদের পীড়া দিয়েছে। যে বা যারা এটা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। এ ছাড়া প্রতি মুহূর্ত আমাদের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে। কারণ, বর্তমানে “মব” কালচার চলছে। কখন জানি আমাদের ওপরে হামলা করে মেরে ফেলবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘তারা বিএনপির কোনো সংগঠনের কর্মী-সমর্থক না। যারা এগুলো করেছে তারা স্থানীয় চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনী। তাদের কাজ হচ্ছে লুটপাট, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজি করা।’
গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওদুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। এখনই পুলিশ পাঠাচ্ছি। খোঁজখবর নিয়ে পরে জানাচ্ছি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়ী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গতকাল রাত ১১টার দিকে স্থানীয় বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। এতে নেতৃত্ব দেয় বিএনপির কর্মী শহিদুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডলার, সবুরসহ আর ১০ থেকে ১২ জন। এ সময় তাঁরা কার্যালয় থেকে একটি এলইডি টিভি, চারটি অফিশিয়াল চেয়ার, ১৪টি প্লাস্টিকের চেয়ার, সিলিং ফ্যানসহ অন্য জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি রমজান আলী বলেন, ‘গতকাল রাতে স্থানীয় বিএনপির কর্মী-সমর্থকেরা বাঙ্গাবাড়ী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের অফিসে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। এটার আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, এটি একটি সামাজিক সংগঠন। নিজস্ব অর্থায়নে চলে। প্রতিবছর ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহাতে গরিব-অসহায়দের সহযোগিতা করা হয়। তারা যেটা করেছে সেটা খুব দুঃখজনক। এটা আমাদের পীড়া দিয়েছে। যে বা যারা এটা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। এ ছাড়া প্রতি মুহূর্ত আমাদের আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে। কারণ, বর্তমানে “মব” কালচার চলছে। কখন জানি আমাদের ওপরে হামলা করে মেরে ফেলবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘তারা বিএনপির কোনো সংগঠনের কর্মী-সমর্থক না। যারা এগুলো করেছে তারা স্থানীয় চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনী। তাদের কাজ হচ্ছে লুটপাট, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজি করা।’
গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওদুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। এখনই পুলিশ পাঠাচ্ছি। খোঁজখবর নিয়ে পরে জানাচ্ছি।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর একটা পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছিল দেশের মানুষ। কিন্তু সে পরিবর্তনের কিছুই হয়নি অভ্যুত্থানের ১১ মাসেও। আগের মতো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ নানা জায়গায় দখল-চাঁদাবাজি থেকে শুরু করে সবই চলছে।
৫ মিনিট আগেবরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন ঘিরে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি বেধেছে। এতে আহত হয়েছেন কমপক্ষে পাঁচজন। গুরুতর আহত দুজনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেবিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার রাত ১০টার দিকে দলটির রাজধানীর নয়াপল্টনে এই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারি। তিনি বলেন, আজ রাত ৯টা ৫৮ মিনিটের দিকে দুষ্কৃতকারীরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।
১৩ মিনিট আগেপুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ নৃসংশভাবে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার তারেক রহমান রবিন এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন। আজ শনিবার (১২ জুলাই) আদালত থেকে কারাগারে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই তরুণ বলেন, তিনি ফেঁসে গেছেন।
১৬ মিনিট আগে