নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সংবাদ প্রকাশের পর জন্মনিবন্ধন সনদ জালিয়াতি চক্রের সদস্য সেই জয়নাল আবেদীনকে গ্রেপ্তার করেছে সিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। আজ মঙ্গলবার কাউন্টার টেররিজম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত উপকমিশনার আসিফ মহিউদ্দিন।
গতকাল সোমবার রাতে কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ সময় জয়নালের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে—এ পর্যন্ত জয়নাল জালিয়াতির মাধ্যমে ৫০টির অধিক জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করেছেন।
এর আগে ৮-২১ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৮ নম্বর বন্দর ওয়ার্ড, ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ড, ৪০ নম্বর পতেঙ্গা ওয়ার্ডের সার্ভারে যথাক্রমে ৪০,১০ এবং ৮৪টি ভুয়া জন্মনিবন্ধনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। এ-সংক্রান্ত মহানগরের খুলশী থানাধীন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের (পাহাড়তলী) জন্মনিবন্ধন সহকারী মো. আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে খুলশী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পরে ২৩ জানুয়ারি জালিয়াতি চক্রের চার সদস্যকে চট্টগ্রাম মহানগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তী সময়ে আদালতে তাঁদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি এবং তদন্তে প্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট তথ্যের আলোকে অভিযুক্ত মো. জয়নাল আবেদীনকে (৩৮) কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত জয়নাল আবেদীন জিজ্ঞাসাবাদ ও উদ্ধারকৃত মোবাইল ডিভাইস পর্যালোচনার বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ পর্যন্ত তিনি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভুয়া/জাল জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি ও বিতরণ করেছেন। তাঁর মতো আরও একাধিক চক্র সারা দেশে রয়েছে। প্রতিটি ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করতে জয়নাল গড়ে ১৫০০-১৮০০ টাকা নিতেন।
উল্লেখ্য, এর আগে ২৮ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘ইসির সেই জয়নাল এখনো তৎপর’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সংবাদ প্রকাশের পর জন্মনিবন্ধন সনদ জালিয়াতি চক্রের সদস্য সেই জয়নাল আবেদীনকে গ্রেপ্তার করেছে সিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। আজ মঙ্গলবার কাউন্টার টেররিজম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত উপকমিশনার আসিফ মহিউদ্দিন।
গতকাল সোমবার রাতে কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ সময় জয়নালের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে—এ পর্যন্ত জয়নাল জালিয়াতির মাধ্যমে ৫০টির অধিক জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করেছেন।
এর আগে ৮-২১ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৮ নম্বর বন্দর ওয়ার্ড, ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ড, ৪০ নম্বর পতেঙ্গা ওয়ার্ডের সার্ভারে যথাক্রমে ৪০,১০ এবং ৮৪টি ভুয়া জন্মনিবন্ধনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। এ-সংক্রান্ত মহানগরের খুলশী থানাধীন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের (পাহাড়তলী) জন্মনিবন্ধন সহকারী মো. আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে খুলশী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পরে ২৩ জানুয়ারি জালিয়াতি চক্রের চার সদস্যকে চট্টগ্রাম মহানগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তী সময়ে আদালতে তাঁদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি এবং তদন্তে প্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট তথ্যের আলোকে অভিযুক্ত মো. জয়নাল আবেদীনকে (৩৮) কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত জয়নাল আবেদীন জিজ্ঞাসাবাদ ও উদ্ধারকৃত মোবাইল ডিভাইস পর্যালোচনার বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ পর্যন্ত তিনি উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ভুয়া/জাল জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি ও বিতরণ করেছেন। তাঁর মতো আরও একাধিক চক্র সারা দেশে রয়েছে। প্রতিটি ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করতে জয়নাল গড়ে ১৫০০-১৮০০ টাকা নিতেন।
উল্লেখ্য, এর আগে ২৮ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘ইসির সেই জয়নাল এখনো তৎপর’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
পুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
১৮ মিনিট আগেরাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৬ ঘণ্টা আগে