নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের বিখ্যাত আলোকচিত্রী রঘু রাই ক্যামেরা নিয়ে নেমে পড়েছিলেন একাত্তরে। তাঁর লেন্সে ধরা পড়ে মুক্তিযুদ্ধের আনন্দ-বেদনার ছবি। এসব ছবির খোঁজ পায় দুর্জয় বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন। ‘রাইজ অব আ নেশন’ নামের একটি বই প্রকাশ করার উদ্যোগ নেয় তারা। সেই বই থেকে বাছাই করা আলোকচিত্র নিয়ে শুরু হলো প্রদর্শনী। চলবে ১৯ মে পর্যন্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারিতে গতকাল রোববার প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জিহান করিমের কিউরেটিংয়ে প্রদর্শনীতে থাকা আলোকচিত্রগুলো দর্শনার্থীদের মুহূর্তেই নিয়ে যায় একাত্তরের সেই দিনগুলোতে। চারুকলা অনুষদের ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এ প্রদর্শনীর আয়োজনে সহযোগিতা করেছে দুর্জয় বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, প্রায় ১ কোটি লোক হানাদারদের হাত থেকে বাঁচতে ভারতে আশ্রিত হয়েছিল। সেই চিত্র যাঁরা স্বচক্ষে দেখেননি, তাঁদের বোঝানো কঠিন। ভারতের আলোকচিত্রী রঘু রাই তাঁর ছবির মাধ্যমে সে দিনগুলো তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘শুধু জীবন বাঁচানোর জন্য দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন সারি সারি মানুষ। এসব ছবি দেখে সে সময়ের হানাদার বাহিনীর অত্যাচার এখনকার প্রজন্ম কিছুটা হলেও জানতে পারবে।’
বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী বলেন, আজকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের তৃতীয় প্রজন্ম চলছে। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের প্রদর্শনী নতুন প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধ জানার জন্য যেমন দরকার, তেমনি দেশ গঠনে একাত্তরের কাছে ফেরারও দরকার আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এত হত্যা কোথাও হয়নি। এ ছবিগুলো ব্যবহার করে গণহত্যার স্বীকৃতির ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানাই।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের উপাচার্য রুবানা হক বলেন, এটি একটি গৌরবের চিত্রগাথা।
স্কয়ার গ্রুপের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী বলেন, ‘বইটা যখন দেখেছি, তখন আমি সেই সময়ে চলে গেছি।’
দুর্জয় বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা দুর্জয় রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে এটি ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
স্বাগত বক্তব্যে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘বিশ্বমানের শিল্পীর কাজ কীভাবে বিশ্বমানের করে উপস্থাপন করতে হয়, তা আমরা দেখব এই প্রদর্শনীতে।’
আয়োজনের সভাপতি নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফ বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দুর্জয়ের মতো সন্তানদের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের কাজ দেখলে বলতে হয়, তোমরা ঠিক পথে আছ।’
ভারতের বিখ্যাত আলোকচিত্রী রঘু রাই ক্যামেরা নিয়ে নেমে পড়েছিলেন একাত্তরে। তাঁর লেন্সে ধরা পড়ে মুক্তিযুদ্ধের আনন্দ-বেদনার ছবি। এসব ছবির খোঁজ পায় দুর্জয় বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন। ‘রাইজ অব আ নেশন’ নামের একটি বই প্রকাশ করার উদ্যোগ নেয় তারা। সেই বই থেকে বাছাই করা আলোকচিত্র নিয়ে শুরু হলো প্রদর্শনী। চলবে ১৯ মে পর্যন্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারিতে গতকাল রোববার প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জিহান করিমের কিউরেটিংয়ে প্রদর্শনীতে থাকা আলোকচিত্রগুলো দর্শনার্থীদের মুহূর্তেই নিয়ে যায় একাত্তরের সেই দিনগুলোতে। চারুকলা অনুষদের ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এ প্রদর্শনীর আয়োজনে সহযোগিতা করেছে দুর্জয় বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, প্রায় ১ কোটি লোক হানাদারদের হাত থেকে বাঁচতে ভারতে আশ্রিত হয়েছিল। সেই চিত্র যাঁরা স্বচক্ষে দেখেননি, তাঁদের বোঝানো কঠিন। ভারতের আলোকচিত্রী রঘু রাই তাঁর ছবির মাধ্যমে সে দিনগুলো তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘শুধু জীবন বাঁচানোর জন্য দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন সারি সারি মানুষ। এসব ছবি দেখে সে সময়ের হানাদার বাহিনীর অত্যাচার এখনকার প্রজন্ম কিছুটা হলেও জানতে পারবে।’
বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী বলেন, আজকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের তৃতীয় প্রজন্ম চলছে। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের প্রদর্শনী নতুন প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধ জানার জন্য যেমন দরকার, তেমনি দেশ গঠনে একাত্তরের কাছে ফেরারও দরকার আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এত হত্যা কোথাও হয়নি। এ ছবিগুলো ব্যবহার করে গণহত্যার স্বীকৃতির ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানাই।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের উপাচার্য রুবানা হক বলেন, এটি একটি গৌরবের চিত্রগাথা।
স্কয়ার গ্রুপের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী বলেন, ‘বইটা যখন দেখেছি, তখন আমি সেই সময়ে চলে গেছি।’
দুর্জয় বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা দুর্জয় রহমান বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে এটি ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
স্বাগত বক্তব্যে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘বিশ্বমানের শিল্পীর কাজ কীভাবে বিশ্বমানের করে উপস্থাপন করতে হয়, তা আমরা দেখব এই প্রদর্শনীতে।’
আয়োজনের সভাপতি নাট্যজন নাসির উদ্দীন ইউসুফ বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দুর্জয়ের মতো সন্তানদের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের কাজ দেখলে বলতে হয়, তোমরা ঠিক পথে আছ।’
পার্বত্য খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী পানছড়ির বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে কাটা হচ্ছে পাহাড়। এতে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি চক্র এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার। তবে তীব্র জনবল-সংকটে এখানে চিকিৎসাসেবা পাওয়া দুরূহ। সাতজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। ২৩ চিকিৎসকের জায়গায় রয়েছেন ১০ জন। চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসাররা
৪ ঘণ্টা আগেনানা সমস্যায় জর্জরিত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভা। দীর্ঘদিন ধরে পৌর এলাকার রাস্তা ও ড্রেনের নাজুক অবস্থা, নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন। ফলে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়। ফলে দুর্ভোগ বেড়েছে পৌরবাসীর। নাগরিকদের অভিযোগ, নামে প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও বাড়েনি সেবার মান। তাই রাস্তা ও ড্রেনগুলো দ্রুত সংস্ক
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫ কোটির বেশি টাকায় নেওয়া শতাধিক প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সারমিনা সাত্তার ও উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার নিয়ম-বহির্ভূতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে এই অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আড়াল করতে প্রকল্পের কাগজপত্র
৪ ঘণ্টা আগে