রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে বাজারে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ শুক্রবার উপজেলার বাজারে সাপ্তাহিক হাটের দিনও কোনো গরু জবাই হয়নি।
এদিকে প্রয়োজনে গরু মাংস এক মাস না কিনে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় ভোক্তারা। তাঁরা বলেন, সিন্ডিকেট করে মাংস ব্যবসায়ীরা ভোক্তাদের প্রতিনিয়ত ঠকাচ্ছেন। একদিকে অধিক দাম, আবার নিজের পছন্দের কোনো মাংসই দেওয়া হয় না ক্রেতাদের। অতিরিক্ত হাড় ও খাওয়ার অযোগ্য অংশ দেওয়া হয় ক্রেতাদের। তাঁরা ৭০০ টাকা কেজি দর নির্ধারণ করে দেওয়ায় উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার উপজেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিং কমিটির সভায় গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয় এবং এর চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করলে মোবাইল কোর্টে সাজা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
এর আগে রামগড়ে হাট-বাজারে ৮০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি হচ্ছিল। কিছুদিন ৭৫০ টাকায়ও বিক্রি হয়। সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতা আফরিন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা চান।
শাহ আলম নামে বাজারের এক মাংস বিক্রেতা বলেন, এখানে বোল্ডার সাদা গরু তেমন চলে না। দেশি গরুর দামও অনেক বেশি। তাই তাঁরা ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হয়। কিন্তু ৭০০ টাকায় বিক্রি করলে তাঁদের লোকসান গুনতে হবে।
রফিকুজ্জামান নামে আরেকজন বলেন, ‘প্রয়োজনে গরু মাংস এক মাস খাব না আমরা। এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে রামগড় বাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. সালাহ উদ্দিন সুমন বলেন, এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রশাসনের পাশে থাকবে বাজার কমিটি। ব্যবসায়ীরা মাংস বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, বাজারের ওই ছয়জন ব্যবসায়ী ছাড়াও অনেকে আছেন ৬৫০-৭০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করার। বাজার কমিটি তাদের উৎসাহ ও সমর্থন দেবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মমতা আফরিন বলেন, ‘মাংস বিক্রেতা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে ভোক্তাদের। সামনে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সহনীয় রাখতে সরকারের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে।’
ইউএনও বলেন, ‘খাগড়াছড়িসহ আশপাশে সর্বত্র গরু মাংস বিক্রি হয় ৬৫০-৭০০ টাকা কেজিতে। রামগড়ে ৮০০ টাকা কেন হবে? ভোক্তাসহ সার্বিক দিন বিবেচনা করে ৭০০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এ দামে তারা বিক্রি করতে না পারলে না করবে, তবে ৭০০ টাকার বেশি করলেই মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়ির রামগড়ে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে বাজারে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ শুক্রবার উপজেলার বাজারে সাপ্তাহিক হাটের দিনও কোনো গরু জবাই হয়নি।
এদিকে প্রয়োজনে গরু মাংস এক মাস না কিনে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় ভোক্তারা। তাঁরা বলেন, সিন্ডিকেট করে মাংস ব্যবসায়ীরা ভোক্তাদের প্রতিনিয়ত ঠকাচ্ছেন। একদিকে অধিক দাম, আবার নিজের পছন্দের কোনো মাংসই দেওয়া হয় না ক্রেতাদের। অতিরিক্ত হাড় ও খাওয়ার অযোগ্য অংশ দেওয়া হয় ক্রেতাদের। তাঁরা ৭০০ টাকা কেজি দর নির্ধারণ করে দেওয়ায় উপজেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার উপজেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিং কমিটির সভায় গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয় এবং এর চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করলে মোবাইল কোর্টে সাজা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
এর আগে রামগড়ে হাট-বাজারে ৮০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি হচ্ছিল। কিছুদিন ৭৫০ টাকায়ও বিক্রি হয়। সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতা আফরিন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা চান।
শাহ আলম নামে বাজারের এক মাংস বিক্রেতা বলেন, এখানে বোল্ডার সাদা গরু তেমন চলে না। দেশি গরুর দামও অনেক বেশি। তাই তাঁরা ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হয়। কিন্তু ৭০০ টাকায় বিক্রি করলে তাঁদের লোকসান গুনতে হবে।
রফিকুজ্জামান নামে আরেকজন বলেন, ‘প্রয়োজনে গরু মাংস এক মাস খাব না আমরা। এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে রামগড় বাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. সালাহ উদ্দিন সুমন বলেন, এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রশাসনের পাশে থাকবে বাজার কমিটি। ব্যবসায়ীরা মাংস বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, বাজারের ওই ছয়জন ব্যবসায়ী ছাড়াও অনেকে আছেন ৬৫০-৭০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করার। বাজার কমিটি তাদের উৎসাহ ও সমর্থন দেবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মমতা আফরিন বলেন, ‘মাংস বিক্রেতা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে ভোক্তাদের। সামনে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সহনীয় রাখতে সরকারের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে।’
ইউএনও বলেন, ‘খাগড়াছড়িসহ আশপাশে সর্বত্র গরু মাংস বিক্রি হয় ৬৫০-৭০০ টাকা কেজিতে। রামগড়ে ৮০০ টাকা কেন হবে? ভোক্তাসহ সার্বিক দিন বিবেচনা করে ৭০০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এ দামে তারা বিক্রি করতে না পারলে না করবে, তবে ৭০০ টাকার বেশি করলেই মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
১৪ মিনিট আগেসাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর ভাই বিএনপি নেতা মাসুক চৌধুরী ও মিলন চৌধুরীর বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা সদরের বাসায় নাছির চৌধুরীর সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মো. আব্দুল মুন্নাফ নামে এক ছাত্রদল নেতা আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগদান করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার পৌরসভার বাহার বাজারে এক সাধারণ সভার মাধ্যমে তিনি জামায়াতে যোগদান করেন। ওই সভায় তিনি জনসম্মুখে সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে জামায়াতে ইসলামীর শেরপুর জেলা আমিরের কাছে জমা
৩০ মিনিট আগেভোলায় ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ ও গ্যাসভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপনের দাবিতে ইন্ট্রাকোর গ্যাস বহনকারী একটি গাড়ি আটকে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ইন্ট্রাকো গ্রুপের এলপিজি গ্যাসভর্তি একটি কাভার্ড ভ্যান ঢাকা যাওয়ার পথে রাত ১১টার দিকে ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনা
১ ঘণ্টা আগে