লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবক ও তাঁর এক সহযোগীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে অনাদায়ে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই আসামিকে মামলা থেকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ দায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) জসিম উদ্দিন।
সাজাপ্রাপ্ত যুবকেরা হলেন হারুন (৩২) ও তাঁর সহযোগী সোহেল (৩৭)। হারুন কমলনগর উপজেলার চর কালকিনি ইউনিয়নের নুর মোহাম্মদের ছেলে এবং সোহেল সদর উপজেলার চরভূতা গ্রামের সিরাজ আনসারির ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৯ নভেম্বর দুপুরে সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের চর মনসা বিল এলাকায় একটি ড্রেনে অজ্ঞাতনামা এক মহিলার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়। তবে প্রাথমিকভাবে শ্বাসরোধে হত্যার ধারণা করে ওই দিনই পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে এ মামলায় সোহেল নামে দুই যুবককে অভিযুক্ত করে ২০১৭ সালের ১১ এপ্রিল পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এ দিকে অজ্ঞাতনামা মহিলার মরদেহ উদ্ধারের খবরে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহন এলাকার নিলুপা আক্তার ও তাঁর স্বামী আসলাম মিয়া লক্ষ্মীপুর সদর থানায় গিয়ে নিহতের ছবি দেখে তাদের মেয়ে আয়েশা আক্তার বলে শনাক্ত করেন। পরে এ ঘটনার অধিকতর তদন্তের জন্য নিহতের মা নিলুপা আক্তার আদালতে আবেদন করেন। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে পুনঃতদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৮ সালের ২১ আগস্ট নিহতের স্বামী হারুনসহ চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় দেন।
লক্ষ্মীপুরে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে এক যুবক ও তাঁর এক সহযোগীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে অনাদায়ে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই আসামিকে মামলা থেকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ দায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লক্ষ্মীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) জসিম উদ্দিন।
সাজাপ্রাপ্ত যুবকেরা হলেন হারুন (৩২) ও তাঁর সহযোগী সোহেল (৩৭)। হারুন কমলনগর উপজেলার চর কালকিনি ইউনিয়নের নুর মোহাম্মদের ছেলে এবং সোহেল সদর উপজেলার চরভূতা গ্রামের সিরাজ আনসারির ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৯ নভেম্বর দুপুরে সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের চর মনসা বিল এলাকায় একটি ড্রেনে অজ্ঞাতনামা এক মহিলার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়। তবে প্রাথমিকভাবে শ্বাসরোধে হত্যার ধারণা করে ওই দিনই পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে এ মামলায় সোহেল নামে দুই যুবককে অভিযুক্ত করে ২০১৭ সালের ১১ এপ্রিল পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এ দিকে অজ্ঞাতনামা মহিলার মরদেহ উদ্ধারের খবরে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহন এলাকার নিলুপা আক্তার ও তাঁর স্বামী আসলাম মিয়া লক্ষ্মীপুর সদর থানায় গিয়ে নিহতের ছবি দেখে তাদের মেয়ে আয়েশা আক্তার বলে শনাক্ত করেন। পরে এ ঘটনার অধিকতর তদন্তের জন্য নিহতের মা নিলুপা আক্তার আদালতে আবেদন করেন। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে পুনঃতদন্ত শেষে পুলিশ ২০১৮ সালের ২১ আগস্ট নিহতের স্বামী হারুনসহ চারজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় দেন।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে