কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় চাচির অনৈতিক সম্পর্কের দৃশ্য দেখে ফেলায় হত্যা করা হয় শিশু সায়মনকে (৭)। এ ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে কুমিল্লা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, গত ১৬ আগস্ট তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি ইউনিয়নের কলাকান্দি গ্রামের খোরশেদা আক্তার তাঁর শিশুসন্তান সায়মনকে খুঁজে না পেয়ে এলাকায় মাইকিং করেন। পরে ১৯ অক্টোবর কলাকান্দি বালুর মাঠের কাশবনে ঝোপের মধ্যে শিশু সায়মনের অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় ২০ আগস্ট থানায় মামলা হয়। এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ হত্যার সঙ্গে জড়িত ঘাতক মো. বিল্লাল পাঠানকে (৪২) শনিবার রাতে কুমিল্লা নগরীর কান্দিরপাড় থেকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, শিশু সায়মনের হত্যা মামলার আসামি শেফালির স্বামী জামাল মিয়া একজন প্রবাসী। এ সুযোগে শেফালির সঙ্গে বিল্লাল পাঠানের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শেফালি সম্পর্কে বিল্লাল পাঠানের জেঠস (স্ত্রীর বড় বোন)। ১৬ আগস্ট বিকেলে শিশু সায়মন বিল্লাল পাঠান ও শেফালিকে একসঙ্গে দেখে ফেলে। এ সময় সায়মন বলে যে ‘দেইখা ফালাইছি, হগলরে কইয়া দিমু।’ এতে বিল্লাল আতঙ্কিত হয়ে সায়মনের গলা ও মুখ চেপে ধরেন। পরে ঘটনা যেন কেউ জানতে না পারে সে জন্য ছুরিকাঘাতে সায়মনকে হত্যা করেন।
প্রথমে তাঁরা প্লাস্টিকের বস্তায় সায়মনের লাশ ঢুকিয়ে খাটের নিচে রেখে দেয়। রাত ১২টার পর বাড়ির পাশে বালুর মাঠে কাঁশবনের ঝোঁপের মধ্যে বস্তাবন্দী লাশ ফেলে আসে। লাশ যাতে দ্রুত পঁচে যায় সেজন্য মুখসহ সারা শরীরে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয়।
এর আগে শেফালি আক্তারকে ঘটনার চার দিন পর ২০ আগস্ট ডিবির তিতাস উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, মো. নাজমুল হাসান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ বড়ুয়া প্রমুখ।
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় চাচির অনৈতিক সম্পর্কের দৃশ্য দেখে ফেলায় হত্যা করা হয় শিশু সায়মনকে (৭)। এ ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে কুমিল্লা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, গত ১৬ আগস্ট তিতাস উপজেলার কড়িকান্দি ইউনিয়নের কলাকান্দি গ্রামের খোরশেদা আক্তার তাঁর শিশুসন্তান সায়মনকে খুঁজে না পেয়ে এলাকায় মাইকিং করেন। পরে ১৯ অক্টোবর কলাকান্দি বালুর মাঠের কাশবনে ঝোপের মধ্যে শিশু সায়মনের অর্ধগলিত লাশ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় ২০ আগস্ট থানায় মামলা হয়। এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ হত্যার সঙ্গে জড়িত ঘাতক মো. বিল্লাল পাঠানকে (৪২) শনিবার রাতে কুমিল্লা নগরীর কান্দিরপাড় থেকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, শিশু সায়মনের হত্যা মামলার আসামি শেফালির স্বামী জামাল মিয়া একজন প্রবাসী। এ সুযোগে শেফালির সঙ্গে বিল্লাল পাঠানের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শেফালি সম্পর্কে বিল্লাল পাঠানের জেঠস (স্ত্রীর বড় বোন)। ১৬ আগস্ট বিকেলে শিশু সায়মন বিল্লাল পাঠান ও শেফালিকে একসঙ্গে দেখে ফেলে। এ সময় সায়মন বলে যে ‘দেইখা ফালাইছি, হগলরে কইয়া দিমু।’ এতে বিল্লাল আতঙ্কিত হয়ে সায়মনের গলা ও মুখ চেপে ধরেন। পরে ঘটনা যেন কেউ জানতে না পারে সে জন্য ছুরিকাঘাতে সায়মনকে হত্যা করেন।
প্রথমে তাঁরা প্লাস্টিকের বস্তায় সায়মনের লাশ ঢুকিয়ে খাটের নিচে রেখে দেয়। রাত ১২টার পর বাড়ির পাশে বালুর মাঠে কাঁশবনের ঝোঁপের মধ্যে বস্তাবন্দী লাশ ফেলে আসে। লাশ যাতে দ্রুত পঁচে যায় সেজন্য মুখসহ সারা শরীরে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয়।
এর আগে শেফালি আক্তারকে ঘটনার চার দিন পর ২০ আগস্ট ডিবির তিতাস উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, মো. নাজমুল হাসান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ বড়ুয়া প্রমুখ।
ইউনিয়ন পরিষদের অপারেটর সজীব চাল বিতরণে অনিয়ম করছিলেন—এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে সভাপতির পক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রোববার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার সময় সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী ও তাঁর অনুসারীরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালান।
৯ মিনিট আগেগত শনিবার সকালে জাফলং এলাকা পরিদর্শনে যান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ফেরার পথে গোয়াইনঘাটের বল্লাঘাট এলাকায় তাঁদের গাড়িবহর আটকে দেন বালু-পাথর ব্যবসায়ী ও শ্রমিকেরা। তাঁরা বন্ধ থাকা জাফলংসহ..
১১ মিনিট আগেসংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পাবনা পৌর শহরের বেশির ভাগ সড়ক। খানাখন্দে ভরা এসব সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে চলাচলে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
১৪ মিনিট আগেউপাচার্য (ভিসি) না থাকায় প্রায় দুই মাস অভিভাবকহীন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)। স্থবির হয়ে পড়েছে শিক্ষা ও উন্নয়ন কার্যক্রম। উপাচার্যের অনুমোদন ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) রাজস্ব খাতে বরাদ্দের অব্যয়িত অর্থ খরচ করা সম্ভব হচ্ছ না।
১৮ মিনিট আগে