বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে টেঁটা মেরে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলা ছলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র তাতুয়াকান্দি গ্রামের ইকবাল (৫০) ও সাবেক ইউপি সদস্য অলির (৪০) বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরে আজ সন্ধ্যায় ইকবালের পক্ষের লোকেরা অলির বাড়িতে টেঁটা ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় মুখ ও শরীরের বেশ কয়েকটি স্থানে টেঁটার আঘাতে জখম হন অলি। স্থানীয়রা তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অলির স্ত্রী হাসি বেগম বলেন, ‘জাহাঙ্গীর, ইকবাল, মিজানসহ তাঁদের বাহিনীর সবাই আমার স্বামীকে ঘিরে ফেলে। এরপর তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। আঘাত করা হয় টেটা দিয়ে। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
অলির ছেলে ছেলে মারুফ বলেন, ‘বাবার ওপরে অতর্কিতে হামলা চালায়। আমি ছোট মানুষ, আমাকে ধরতে পারেনি। আমাকেও টেঁটা দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। আমার চোখের সামনে আমার বাবাকে হত্যা করেছে তারা।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মণিরঞ্জন সাথি বলেন, ‘আমাদের কাছে আনার আগেই তিনি মারা গেছেন। তাঁর পায়ের ও হাতের রগ কেটে গেছে। মুখে ও সারা শরীরে রয়েছে টেঁটার আঘাতের চিহ্ন।’ মুখে একটি টেঁটা বিদ্ধ অবস্থায়ই অলিকে হাসপাতালে আনা হয় বলে জানান ওই চিকিৎসক।
জানতে চাইলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জালাল মিয়া আজকের পত্রিকা বলেন, ‘অলি মেম্বার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। পূর্ব শত্রুতা জের ধরে প্রতিপক্ষ হামলা চালিয়ে থাকতে পারে। কয়েক বছর আগে তাদের ড্রেজার ব্যবসা নিয়েও সংঘর্ষ হয়েছিল।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের খুঁজে বের করব। এ নিয়ে এখনো কেউ আটক আছেন কি না তা থানা থেকে খোঁজ নিয়ে জানতে হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে টেঁটা মেরে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলা ছলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র তাতুয়াকান্দি গ্রামের ইকবাল (৫০) ও সাবেক ইউপি সদস্য অলির (৪০) বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরে আজ সন্ধ্যায় ইকবালের পক্ষের লোকেরা অলির বাড়িতে টেঁটা ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় মুখ ও শরীরের বেশ কয়েকটি স্থানে টেঁটার আঘাতে জখম হন অলি। স্থানীয়রা তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অলির স্ত্রী হাসি বেগম বলেন, ‘জাহাঙ্গীর, ইকবাল, মিজানসহ তাঁদের বাহিনীর সবাই আমার স্বামীকে ঘিরে ফেলে। এরপর তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়। আঘাত করা হয় টেটা দিয়ে। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
অলির ছেলে ছেলে মারুফ বলেন, ‘বাবার ওপরে অতর্কিতে হামলা চালায়। আমি ছোট মানুষ, আমাকে ধরতে পারেনি। আমাকেও টেঁটা দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। আমার চোখের সামনে আমার বাবাকে হত্যা করেছে তারা।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মণিরঞ্জন সাথি বলেন, ‘আমাদের কাছে আনার আগেই তিনি মারা গেছেন। তাঁর পায়ের ও হাতের রগ কেটে গেছে। মুখে ও সারা শরীরে রয়েছে টেঁটার আঘাতের চিহ্ন।’ মুখে একটি টেঁটা বিদ্ধ অবস্থায়ই অলিকে হাসপাতালে আনা হয় বলে জানান ওই চিকিৎসক।
জানতে চাইলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জালাল মিয়া আজকের পত্রিকা বলেন, ‘অলি মেম্বার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। পূর্ব শত্রুতা জের ধরে প্রতিপক্ষ হামলা চালিয়ে থাকতে পারে। কয়েক বছর আগে তাদের ড্রেজার ব্যবসা নিয়েও সংঘর্ষ হয়েছিল।’
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের খুঁজে বের করব। এ নিয়ে এখনো কেউ আটক আছেন কি না তা থানা থেকে খোঁজ নিয়ে জানতে হবে।’
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ সেকেন্ড আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৮ মিনিট আগে‘আমি সেই হতভাগ্য পিতা, যে নিজের সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়েছি।’ এটুকু বলেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন ব্যবসায়ী তহুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা। রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার...
১৫ মিনিট আগে