নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে অভিযান চালিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পাঁচটি ককটেল জব্দ করা হয়। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
আটকেরা হলেন কবিরহাট উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম (৩৩), সাজ্জাদুর রহমান (১৯), ইমতিয়াজ আহম্মেদ (২০), সাইমন ইকবাল আল আমিন (১৮) ও ইমতিয়াজ আহমেদ ইমন (১৮)।
পুলিশ জানায়, সন্ধ্যার পর থেকে সুবর্ণচরের বিভিন্ন স্থান থেকে ককটেল ও পটকা বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। এ জন্য বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের টহল জোরদার করা হয়। রাত ১১টার দিকে ২ নম্বর ওয়ার্ড চরবাটা গ্রামের চৌধুরী মার্কেট এলাকা ককটেল বিস্ফোরণের সময় পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাজ্জাদ, আল আমিন, রাশেদ ও ইমনকে আটক করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পাঁচটি ককটেল ও কয়েকটি পটকা উদ্ধার করা হয়।
অন্যদিকে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কবিরহাট উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের তেঁতুলতলা বাজারে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক জহিরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয় লোকজন। তবে বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন জহিরুলকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে।
জেলা বিএনপির সদস্য একরাম উদ্দিন বলেন, সুন্দলপুরের তেঁতুলতলা বাজারে মিয়াধনের দোকানে বসে চা পান করছিলেন জহিরুল। এ সময় ক্ষমতাসীন দলের ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী তাঁকে আটক করে পিটিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন।
কবিরহাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘জহিরুল ইসলামসহ তিনজন মোটরসাইকেলে তেঁতুলতলা বাজারে আসেন এবং কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটালে স্থানীয় লোকজন তাঁদের ধাওয়া করে আটক করে। খবর পেয়ে আমরা তাঁকে আটক করে নিয়ে আসি। তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হবে।’
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হরতালের সমর্থনে ককটেল বিস্ফোরণ করে নাশকতা ও জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করলে চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে ককটেল ও পটকা। তাঁদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হবে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে অভিযান চালিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পাঁচটি ককটেল জব্দ করা হয়। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
আটকেরা হলেন কবিরহাট উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম (৩৩), সাজ্জাদুর রহমান (১৯), ইমতিয়াজ আহম্মেদ (২০), সাইমন ইকবাল আল আমিন (১৮) ও ইমতিয়াজ আহমেদ ইমন (১৮)।
পুলিশ জানায়, সন্ধ্যার পর থেকে সুবর্ণচরের বিভিন্ন স্থান থেকে ককটেল ও পটকা বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। এ জন্য বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের টহল জোরদার করা হয়। রাত ১১টার দিকে ২ নম্বর ওয়ার্ড চরবাটা গ্রামের চৌধুরী মার্কেট এলাকা ককটেল বিস্ফোরণের সময় পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাজ্জাদ, আল আমিন, রাশেদ ও ইমনকে আটক করে। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পাঁচটি ককটেল ও কয়েকটি পটকা উদ্ধার করা হয়।
অন্যদিকে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কবিরহাট উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের তেঁতুলতলা বাজারে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক জহিরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয় লোকজন। তবে বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন জহিরুলকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে।
জেলা বিএনপির সদস্য একরাম উদ্দিন বলেন, সুন্দলপুরের তেঁতুলতলা বাজারে মিয়াধনের দোকানে বসে চা পান করছিলেন জহিরুল। এ সময় ক্ষমতাসীন দলের ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী তাঁকে আটক করে পিটিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন।
কবিরহাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘জহিরুল ইসলামসহ তিনজন মোটরসাইকেলে তেঁতুলতলা বাজারে আসেন এবং কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটালে স্থানীয় লোকজন তাঁদের ধাওয়া করে আটক করে। খবর পেয়ে আমরা তাঁকে আটক করে নিয়ে আসি। তাঁর বিরুদ্ধে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হবে।’
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হরতালের সমর্থনে ককটেল বিস্ফোরণ করে নাশকতা ও জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করলে চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে ককটেল ও পটকা। তাঁদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হবে।
স্থানীয় বিএনপি নেতা ফরিদ খাঁ বলেন, ‘৫ আগস্ট ৩টার দিকে আনন্দ মিছিল থেকে ফেরার সময় ওয়াজেদ ও তার লোকজন আমাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এখন তারাই “জুলাই যোদ্ধা” হয়ে গেছে।’
১ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
২ ঘণ্টা আগে