নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার ঘটেছে। এ ঘটনায় পুলিশসহ উভয় পক্ষের ৪৫ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়েছে। উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামের শনিবার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত চলে এ সংঘর্ষ। সংঘর্ষের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শ্রীঘর গ্রামের সর্দার বাড়ির আনু মিয়া ও মাঝি বাড়ির রফিক মিয়ার মধ্যে ইউপি নির্বাচন নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। আশুরাইল গ্রামের একজনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা নিয়ে শুরু হয় তর্ক। এ সময় গত কয়েক দিন আগে শ্রীঘর গ্রামের একজনের হত্যাকাণ্ডের বিষয় তুলে ধরে আনু মিয়া বলেন, ‘আজকে যদি আমাদের শ্রীঘর গ্রামের একজন চেয়ারম্যান থাকত তাহলে আশুরাইল গ্রামের লোকজন শ্রীঘর গ্রামের লোকদের হত্যা করতে পারত না।’
এ কথার প্রতিবাদ করেন রফিক মিয়া। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এরপর বিষয়টি দুই গোষ্ঠীর লোকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। পরে বিষয়টি গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বে রূপ নিলে উভয় পক্ষে দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে তাদের উদ্দেশ্য করে দুই পক্ষের লোকজন ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশের পাঁচ সদস্য আহত হন। এ ছাড়াও উভয় পক্ষের প্রায় ৪০ জন আহত হন। পরে সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়ে। সংঘর্ষের পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা আছে।
উভয় পক্ষের আহতরা হলেন, জাহাঙ্গীর মিয়া, শেলু বেগম, মো. পান্ডব মিয়া, ছাব্বির মিয়া, জহুরা বেগম, ইব্রাহীম মিয়া, শিপন মিয়া, ফরিদ মিয়া, জসিম মিয়া, আব্দুর রহমান, নুরুন্নাহার বেগম, মুখলেছ মিয়া, সেন্টু মিয়া, বজলু মিয়া, আউয়াল মিয়া, নাছিমা বেগম, মহফুজ মিয়া, পাবেল মিয়া, হারুন মিয়া, কাশেম মিয়া, রহিমা বেগম, আরিছ মিয়া, শাহ আলম, আলামিন মিয়া, মুর্শেদা বেগম, মন্নান মিয়া, ইমান আলী, বজলু মিয়া ও খায়রুল ইসলাম।
এদিকে পুলিশের আহতদের নাম জানতে চাইলে তদন্তের কারণে কর্তৃপক্ষ নাম জানাতে চায়নি।
এ বিষয়ে নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আমাদের বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ থামাতে আমাদের ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়তে হয়েছে। তদন্তের কারণে আহত পুলিশ সদস্যদের নাম বলা যাচ্ছে না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার ঘটেছে। এ ঘটনায় পুলিশসহ উভয় পক্ষের ৪৫ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়েছে। উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামের শনিবার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত চলে এ সংঘর্ষ। সংঘর্ষের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ সরকার।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শ্রীঘর গ্রামের সর্দার বাড়ির আনু মিয়া ও মাঝি বাড়ির রফিক মিয়ার মধ্যে ইউপি নির্বাচন নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। আশুরাইল গ্রামের একজনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা নিয়ে শুরু হয় তর্ক। এ সময় গত কয়েক দিন আগে শ্রীঘর গ্রামের একজনের হত্যাকাণ্ডের বিষয় তুলে ধরে আনু মিয়া বলেন, ‘আজকে যদি আমাদের শ্রীঘর গ্রামের একজন চেয়ারম্যান থাকত তাহলে আশুরাইল গ্রামের লোকজন শ্রীঘর গ্রামের লোকদের হত্যা করতে পারত না।’
এ কথার প্রতিবাদ করেন রফিক মিয়া। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এরপর বিষয়টি দুই গোষ্ঠীর লোকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। পরে বিষয়টি গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্বে রূপ নিলে উভয় পক্ষে দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে তাদের উদ্দেশ্য করে দুই পক্ষের লোকজন ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশের পাঁচ সদস্য আহত হন। এ ছাড়াও উভয় পক্ষের প্রায় ৪০ জন আহত হন। পরে সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়ে। সংঘর্ষের পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা আছে।
উভয় পক্ষের আহতরা হলেন, জাহাঙ্গীর মিয়া, শেলু বেগম, মো. পান্ডব মিয়া, ছাব্বির মিয়া, জহুরা বেগম, ইব্রাহীম মিয়া, শিপন মিয়া, ফরিদ মিয়া, জসিম মিয়া, আব্দুর রহমান, নুরুন্নাহার বেগম, মুখলেছ মিয়া, সেন্টু মিয়া, বজলু মিয়া, আউয়াল মিয়া, নাছিমা বেগম, মহফুজ মিয়া, পাবেল মিয়া, হারুন মিয়া, কাশেম মিয়া, রহিমা বেগম, আরিছ মিয়া, শাহ আলম, আলামিন মিয়া, মুর্শেদা বেগম, মন্নান মিয়া, ইমান আলী, বজলু মিয়া ও খায়রুল ইসলাম।
এদিকে পুলিশের আহতদের নাম জানতে চাইলে তদন্তের কারণে কর্তৃপক্ষ নাম জানাতে চায়নি।
এ বিষয়ে নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আমাদের বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ থামাতে আমাদের ৯ রাউন্ড ফাঁকা বুলেট ছুড়তে হয়েছে। তদন্তের কারণে আহত পুলিশ সদস্যদের নাম বলা যাচ্ছে না।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
২০ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২৬ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৩০ মিনিট আগে