পটুয়াখালী প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় পটুয়াখালীতে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৭০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র এবং ২৩টি মুজিব কিল্লা প্রস্তুত করা হয়েছে। উপকূলজুড়ে গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। কোথাও কোনো ঝড়-বাতাস ও বৃষ্টি নেই। গভীর সমুদ্রে থাকা মাছ ধরার ট্রলার ও জেলেরা ইতিমধ্যে নিরাপদে কূলে আসতে শুরু করেছে। তবে উপকূলের প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে পর্যাপ্ত আশ্রয়কেন্দ্র না থাকা এবং এসব এলাকায় প্রায় ১৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন মানুষ। উপকূলীয় এলাকায় ক্ষতি কমাতে প্রশাসনের পাশাপাশি কাজ করবে পায়রাবন্দর কর্তৃপক্ষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পটুয়াখালী কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে ১০ কিলোমিটার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মির্জাগঞ্জে। আর ঝুঁকিপূর্ণ ১৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১০ ও কলাপাড়া সার্কেলে ৮ কিলোমিটার। আংশিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ৩৪ কিলোমিটার। এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি কিংবা ঘূর্ণিঝড়ের সময় গ্রাম প্লাবিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফসলি জমিসহ হাজারো পরিবারের ঘরবাড়ি।
জেলার মির্জাগঞ্জ, রাঙ্গাবালী ও কলাপাড়া উপজেলার নদী-তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, রাঙ্গাবালীর চালিতাবুনিয়া, গরুভাঙ্গা, চরমোন্তাজ, চরআন্ডা, কলাপাড়ায় নিজামপুর, চাড়িপাড়া, মহাল্লাপাড়া, দেবপুর এবং মির্জাগঞ্জের সন্ধ্যাকালিকাপুর, পিঁপড়াখালী, ভিগাখালী চিংগুরা এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নেই।
ফলে প্রতিবছরই এসব এলাকা ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এবারও ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেয়ে এরই মধ্যে অনেকে জমি থেকে মুগডাল, বাদাম, মিষ্টি আলুসহ এই মওসুমের ফসল ঘরে তুলে নিয়েছেন। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দারাও তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ মালপত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। তবে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বাঁধ মেরামতে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করলেও অনেক এলাকা এখনো অরক্ষিত।
মির্জাগঞ্জ উপজেলার পিঁপড়াখালী এলাকার লাইলি বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বইন্যার খবর পাইছি। কিন্তু আমরা কী করমু, কোথায় যামু, আমাদের আশপাশে তো আশ্রয়কেন্দ্রও নাই।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই সব বেড়িবাঁধ সংস্কার করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ আছে। মির্জাগঞ্জ উপজেলায় গোলখালী ও পিঁপড়াখালীতে কাজ চলছে
মৎস্য বন্দরে ফিরে আসছে মাছ ধরার ট্রলার
আজ শুক্রবার পটুয়াখালীর দুটি বড় মৎস্য বন্দর আলীপুর ও মহিপুরে ঘুরে দেখা যায়, সমুদ্রে অবস্থান করা অনেক ট্রলার এরই মধ্যে বন্দরে চলে এসেছে। যারা এখনো তীরে আসেনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছেন ট্রলারমালিকেরা।
এমভি আব্দুল্লাহ ট্রলারের মাঝি মো. নয়া মিয়া বলেন, ‘পাঁচ দিন আগে সাগরে গিয়েছিলাম। বুধবার হঠাৎ আবহাওয়া খারাপ হবে সংবাদ পেয়ে আমরা তীরের দিকে ফিরতে শুরু করি। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তীরে পৌঁছেছি। আরও অনেক ট্রলার রয়েছে যারা আসছে।’
আলীপুর-কুয়াকাটা আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ট্রলারগুলো এসেছে সেগুলো পাথরঘাটা, চরদোয়ানী, তুষখালী, পিরোজপুরসহ বেশ কয়েক স্থানের। আবহাওয়া খারাপ হলে নিকটবর্তী স্থানে তারা চলে আসে। তবে যারা এখনো তীরে আসেনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের দ্রুত তীরে ফিরে আসতে বলা হচ্ছে।’
৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভা হয়। জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, জেলায় ৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার ও ২৬টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি বহুতল ভবনগুলোও ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া মজুত রাখা হয়েছে নগদ ৮ লাখ ২২ হাজার ৫০০
টাকা, ৪০০ টন চাল, ১৪৬ বান্ডিল ঢেউটিন এবং গৃহ মঞ্জুরি বাবদ ৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। এ ছাড়াও ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটও মজুত রাখা হয়েছে।
পায়রা বন্দরের নৌযান প্রস্তুত
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগে দুর্গম এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্র সরিয়ে নিতে পায়রা বন্দরের নৌযানগুলো সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রেখেছে কর্তৃপক্ষ। পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল গোলাম সাদেক বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় বন্দর কর্তৃপক্ষ কাজ করবে। দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে উদ্ধার তৎপরতা চালাতেও বন্দরের নৌযান, জনবলসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় পটুয়াখালীতে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৭০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র এবং ২৩টি মুজিব কিল্লা প্রস্তুত করা হয়েছে। উপকূলজুড়ে গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। কোথাও কোনো ঝড়-বাতাস ও বৃষ্টি নেই। গভীর সমুদ্রে থাকা মাছ ধরার ট্রলার ও জেলেরা ইতিমধ্যে নিরাপদে কূলে আসতে শুরু করেছে। তবে উপকূলের প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে পর্যাপ্ত আশ্রয়কেন্দ্র না থাকা এবং এসব এলাকায় প্রায় ১৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন মানুষ। উপকূলীয় এলাকায় ক্ষতি কমাতে প্রশাসনের পাশাপাশি কাজ করবে পায়রাবন্দর কর্তৃপক্ষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পটুয়াখালী কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ রয়েছে ১০ কিলোমিটার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মির্জাগঞ্জে। আর ঝুঁকিপূর্ণ ১৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে পটুয়াখালী সার্কেলে ১০ ও কলাপাড়া সার্কেলে ৮ কিলোমিটার। আংশিক ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ রয়েছে ৩৪ কিলোমিটার। এসব এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি কিংবা ঘূর্ণিঝড়ের সময় গ্রাম প্লাবিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফসলি জমিসহ হাজারো পরিবারের ঘরবাড়ি।
জেলার মির্জাগঞ্জ, রাঙ্গাবালী ও কলাপাড়া উপজেলার নদী-তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, রাঙ্গাবালীর চালিতাবুনিয়া, গরুভাঙ্গা, চরমোন্তাজ, চরআন্ডা, কলাপাড়ায় নিজামপুর, চাড়িপাড়া, মহাল্লাপাড়া, দেবপুর এবং মির্জাগঞ্জের সন্ধ্যাকালিকাপুর, পিঁপড়াখালী, ভিগাখালী চিংগুরা এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নেই।
ফলে প্রতিবছরই এসব এলাকা ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এবারও ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেয়ে এরই মধ্যে অনেকে জমি থেকে মুগডাল, বাদাম, মিষ্টি আলুসহ এই মওসুমের ফসল ঘরে তুলে নিয়েছেন। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ এলাকার বাসিন্দারাও তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ মালপত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। তবে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বাঁধ মেরামতে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করলেও অনেক এলাকা এখনো অরক্ষিত।
মির্জাগঞ্জ উপজেলার পিঁপড়াখালী এলাকার লাইলি বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বইন্যার খবর পাইছি। কিন্তু আমরা কী করমু, কোথায় যামু, আমাদের আশপাশে তো আশ্রয়কেন্দ্রও নাই।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই সব বেড়িবাঁধ সংস্কার করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ আছে। মির্জাগঞ্জ উপজেলায় গোলখালী ও পিঁপড়াখালীতে কাজ চলছে
মৎস্য বন্দরে ফিরে আসছে মাছ ধরার ট্রলার
আজ শুক্রবার পটুয়াখালীর দুটি বড় মৎস্য বন্দর আলীপুর ও মহিপুরে ঘুরে দেখা যায়, সমুদ্রে অবস্থান করা অনেক ট্রলার এরই মধ্যে বন্দরে চলে এসেছে। যারা এখনো তীরে আসেনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছেন ট্রলারমালিকেরা।
এমভি আব্দুল্লাহ ট্রলারের মাঝি মো. নয়া মিয়া বলেন, ‘পাঁচ দিন আগে সাগরে গিয়েছিলাম। বুধবার হঠাৎ আবহাওয়া খারাপ হবে সংবাদ পেয়ে আমরা তীরের দিকে ফিরতে শুরু করি। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তীরে পৌঁছেছি। আরও অনেক ট্রলার রয়েছে যারা আসছে।’
আলীপুর-কুয়াকাটা আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ট্রলারগুলো এসেছে সেগুলো পাথরঘাটা, চরদোয়ানী, তুষখালী, পিরোজপুরসহ বেশ কয়েক স্থানের। আবহাওয়া খারাপ হলে নিকটবর্তী স্থানে তারা চলে আসে। তবে যারা এখনো তীরে আসেনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের দ্রুত তীরে ফিরে আসতে বলা হচ্ছে।’
৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভা হয়। জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, জেলায় ৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার ও ২৬টি মুজিব কেল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি বহুতল ভবনগুলোও ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া মজুত রাখা হয়েছে নগদ ৮ লাখ ২২ হাজার ৫০০
টাকা, ৪০০ টন চাল, ১৪৬ বান্ডিল ঢেউটিন এবং গৃহ মঞ্জুরি বাবদ ৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। এ ছাড়াও ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটও মজুত রাখা হয়েছে।
পায়রা বন্দরের নৌযান প্রস্তুত
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগে দুর্গম এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্র সরিয়ে নিতে পায়রা বন্দরের নৌযানগুলো সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রেখেছে কর্তৃপক্ষ। পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল গোলাম সাদেক বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় বন্দর কর্তৃপক্ষ কাজ করবে। দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে উদ্ধার তৎপরতা চালাতেও বন্দরের নৌযান, জনবলসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে