প্রতিনিধি, বরগুনা
অবশেষে বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের নদ-নদীতে ধরা পড়তে শুরু করেছে রুপালি ইলিশের ঝাঁক। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কাঙ্ক্ষিত ইলিশের দেখা মিলেছে, আর এতে মুখে হাসি ফুটেছে উপকূলীয় জেলে, ট্রলার মালিক, পাইকারসহ মৎস্যজীবীদের। বাজারে দামও কমেছে এই মাছের রাজা ইলিশের।
গত তিন চার দিন ধরে জেলা সদরের মাছ বাজারে বিক্রেতারা মাইকিং করে প্রতি কেজি ইলিশ ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে এসব ইলিশ অপেক্ষাকৃত ছোট সাইজের। চারটি ইলিশের ওজন এক কেজি হয়। পাইকাররা বলছেন, সাগর ও নদীতে এই সাইজের প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। স্থানীয় বাজারে ছোট ইলিশের চাহিদাও বেশি, দামও ভালো। সে কারণে এসব ইলিশ চালান না করে স্থানীয় বাজারেই বিক্রি হয়।
তবে বাজারে বড় সাইজের ইলিশের আনাগোনা কম। এর কারণ হিসেবে পাইকাররা বলছেন, দেশের অন্য স্থানে বড় ইলিশের ক্রেতা, চাহিদা ও দাম বেশি। যে কারণে এখানে বড় ইলিশ কম ওঠে। নয় শ গ্রাম থেকে এক কেজি সাইজের ইলিশ এখনো সাত শ থেকে আটশো টাকা কেজি। তবে আগের তুলনায় অনেক কম। আগস্ট মাসের শেষের দিকে ও ইলিশের দাম ছিল ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা। ইলিশ বিক্রেতা ইমরান বলেন, মূলত এই ইলিশগুলো সাগরের। নদীর চেয়ে সাগরের ইলিশের চাহিদা কম, তাই দামও কম। ট্রলারভর্তি এসব ইলিশ লোকাল বাজারে বিক্রিতে খরচ কম। তাই স্থানীয় বাজারে এসব ইলিশ বিক্রি করতে এনেছেন।
আরিফুর রহমান নামে ইলিশ ক্রেতা বলেন, সাগরের ইলিশ নদীর তুলনায় স্বাদ কম, তাই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। অন্য এক ক্রেতা সাইদুল বলেন, বাজারে প্রচুর ইলিশ আছে তাই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মাছের দাম এখনো বেশি।
জেলেদের মুখেও হাসি ফুটেছে ইলিশের আনাগোনায়। গোটা জেলে পল্লীতে এখন খুশির ধুম। নড়চড়ে বসেছেন পাইকার আড়তদারেরাও । বছরব্যাপী দাদন দিয়ে যেন এ সময়টারই অপেক্ষায় ছিলেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
পাথরঘাটার কালমেঘা ইউনিয়নের দক্ষিণ কুপদোন গ্রামের জেলে সিদ্দিক আকন বলেন, তিন ট্রিপে সাগরে যাইয়া ৫০ হাজার টাহা পাইছি, আরও মাসখানেক এইরহম ইলিশ পাইলে মোগো আর কষ্ট থাকপেনা।
ট্রলার মালিক মাসুম কোম্পানী বলেন, লস কাটিয়ে উঠেছি, অবরোধের আগ পর্যন্ত যদি এ রকম করে ইলিশ ধরা পড়ে তাহলে ভালোই কাটবে সারা বছর।
বাংলাদেশ ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী বলেন, মৌসুমের শেষের দিকে ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিন সহস্রাধিক ট্রলার ইলিশ শিকার করে তীরে ফিরছে। বড় সাইজের ইলিশ ২৪ থেকে ২৬ হাজার, মাঝারি সাইজের ১৮ থেকে ২২ এবং ছোট সাইজ ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা মনে এখন বিক্রি হয়।
দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটার পরিচালক নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার এম লুৎফর রহমান বলছেন, মৌসুমের শেষের দিকে সাগরে নদীতে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করেছে। বিশেষ করে সাদা জালের ট্রলারে অগভীর সমুদ্রে ও নদ-নদীতে এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।
অবশেষে বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের নদ-নদীতে ধরা পড়তে শুরু করেছে রুপালি ইলিশের ঝাঁক। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কাঙ্ক্ষিত ইলিশের দেখা মিলেছে, আর এতে মুখে হাসি ফুটেছে উপকূলীয় জেলে, ট্রলার মালিক, পাইকারসহ মৎস্যজীবীদের। বাজারে দামও কমেছে এই মাছের রাজা ইলিশের।
গত তিন চার দিন ধরে জেলা সদরের মাছ বাজারে বিক্রেতারা মাইকিং করে প্রতি কেজি ইলিশ ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে এসব ইলিশ অপেক্ষাকৃত ছোট সাইজের। চারটি ইলিশের ওজন এক কেজি হয়। পাইকাররা বলছেন, সাগর ও নদীতে এই সাইজের প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। স্থানীয় বাজারে ছোট ইলিশের চাহিদাও বেশি, দামও ভালো। সে কারণে এসব ইলিশ চালান না করে স্থানীয় বাজারেই বিক্রি হয়।
তবে বাজারে বড় সাইজের ইলিশের আনাগোনা কম। এর কারণ হিসেবে পাইকাররা বলছেন, দেশের অন্য স্থানে বড় ইলিশের ক্রেতা, চাহিদা ও দাম বেশি। যে কারণে এখানে বড় ইলিশ কম ওঠে। নয় শ গ্রাম থেকে এক কেজি সাইজের ইলিশ এখনো সাত শ থেকে আটশো টাকা কেজি। তবে আগের তুলনায় অনেক কম। আগস্ট মাসের শেষের দিকে ও ইলিশের দাম ছিল ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা। ইলিশ বিক্রেতা ইমরান বলেন, মূলত এই ইলিশগুলো সাগরের। নদীর চেয়ে সাগরের ইলিশের চাহিদা কম, তাই দামও কম। ট্রলারভর্তি এসব ইলিশ লোকাল বাজারে বিক্রিতে খরচ কম। তাই স্থানীয় বাজারে এসব ইলিশ বিক্রি করতে এনেছেন।
আরিফুর রহমান নামে ইলিশ ক্রেতা বলেন, সাগরের ইলিশ নদীর তুলনায় স্বাদ কম, তাই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। অন্য এক ক্রেতা সাইদুল বলেন, বাজারে প্রচুর ইলিশ আছে তাই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মাছের দাম এখনো বেশি।
জেলেদের মুখেও হাসি ফুটেছে ইলিশের আনাগোনায়। গোটা জেলে পল্লীতে এখন খুশির ধুম। নড়চড়ে বসেছেন পাইকার আড়তদারেরাও । বছরব্যাপী দাদন দিয়ে যেন এ সময়টারই অপেক্ষায় ছিলেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
পাথরঘাটার কালমেঘা ইউনিয়নের দক্ষিণ কুপদোন গ্রামের জেলে সিদ্দিক আকন বলেন, তিন ট্রিপে সাগরে যাইয়া ৫০ হাজার টাহা পাইছি, আরও মাসখানেক এইরহম ইলিশ পাইলে মোগো আর কষ্ট থাকপেনা।
ট্রলার মালিক মাসুম কোম্পানী বলেন, লস কাটিয়ে উঠেছি, অবরোধের আগ পর্যন্ত যদি এ রকম করে ইলিশ ধরা পড়ে তাহলে ভালোই কাটবে সারা বছর।
বাংলাদেশ ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী বলেন, মৌসুমের শেষের দিকে ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিন সহস্রাধিক ট্রলার ইলিশ শিকার করে তীরে ফিরছে। বড় সাইজের ইলিশ ২৪ থেকে ২৬ হাজার, মাঝারি সাইজের ১৮ থেকে ২২ এবং ছোট সাইজ ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা মনে এখন বিক্রি হয়।
দেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটার পরিচালক নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার এম লুৎফর রহমান বলছেন, মৌসুমের শেষের দিকে সাগরে নদীতে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়তে শুরু করেছে। বিশেষ করে সাদা জালের ট্রলারে অগভীর সমুদ্রে ও নদ-নদীতে এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।
কুমিল্লা মহানগর এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধায় নগরীর কান্দিরপাড় ভিক্টোরিয়া কলেজ সড়কে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ছাত্রদলের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও মহানগর কমিটিকে কেন্দ্র করে পদবঞ্চিতদের সমর্থকেরা এ ঘটনা ঘটায়
৬ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে এনজিও কর্মকর্তা মো. ইউনুছ হত্যা মামলায় জাবেদ হোসেন নামের এক আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে তাঁকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আজ শনিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দীন এ রায় দেন।
৭ মিনিট আগেতুষারের বাবা হাদিস মিয়া জানান, ১০ মে সকালে বাড়ি থেকে বের হন তুষার। পরে রাতে ফোনে ভিডিও কলে জানান, তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে আর মারধর করা হচ্ছে। দ্রুত ৫০ হাজার টাকা না পাঠালে অপহরণকারীরা তাঁকে মেরে ফেলবে।
১০ মিনিট আগেঅন্ধকারে সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকছিলেন নারী-পুরুষ-শিশুসহ ১৭ জন। গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ৪২ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা। ঘটনাটি ঘটে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরের রামপুর সীমান্তে ৩৪৮/২-এস মেইন পিলারের কাছে।
৩৪ মিনিট আগে