ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার বোরহানউদ্দিনে নারীদের জরায়ুমুখে ক্যানসার প্রতিরোধী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) টিকার নেওয়ার পর অর্ধশত স্কুলশিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বোরহানগঞ্জ বাজারের পাশে বোরহানগঞ্জ জ্ঞানদা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে আজ সকালে ওই স্কুলের ১৬২ জন ছাত্রীকে বিনা মূল্যে এইচপিভি টিকা দেওয়া হয়। কয়েক মিনিটের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর শিক্ষক ও পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে একের পর এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কারও হাত-পা জ্বালাপোড়া, কারও বমি, কারও মাথাব্যথা করে, কেউ মাথা ঘুরে পড়ে যায়। অসুস্থ হয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নিরুপম সরকার সোহাগ বলেন, ‘শিশুরা মূলত মাস সাইকোলজিক্যাল ইলনেসে আক্রান্ত হয়েছে। এটি তেমন গুরুতর কোনো রোগ না। আমি ঘটনাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে ওই স্কুলে যাই এবং টিকা বন্ধ করে দিই। এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আশা করি, সবাই সুস্থ হয়ে যাবে।’ এ সময় তিনি সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার পরামর্শ দেন।
এ ঘটনার পর জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আজাদ জাহান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের খোঁজখবর নেওয়ার পর সাংবাদিকদের বলেন, এ ঘটনায় পাঁচ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তের পর তাদের অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। এখানে এমন শিক্ষার্থীও অসুস্থ হয়ে পড়েছে, যাকে টিকা দেওয়া হয়নি। সুতরাং এ জন্য আমরা বলছি, এটি মাস সাইকোলজিক্যাল ইলনেস রোগ। তাতে ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমরা হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণ চিকিৎসক রেখেছি। ইতিমধ্যে অনেকে বাড়ি ফিরে গেছে। টিকাদান কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে।’
ভোলার বোরহানউদ্দিনে নারীদের জরায়ুমুখে ক্যানসার প্রতিরোধী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) টিকার নেওয়ার পর অর্ধশত স্কুলশিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বোরহানগঞ্জ বাজারের পাশে বোরহানগঞ্জ জ্ঞানদা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে আজ সকালে ওই স্কুলের ১৬২ জন ছাত্রীকে বিনা মূল্যে এইচপিভি টিকা দেওয়া হয়। কয়েক মিনিটের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর শিক্ষক ও পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে একের পর এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে।
অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কারও হাত-পা জ্বালাপোড়া, কারও বমি, কারও মাথাব্যথা করে, কেউ মাথা ঘুরে পড়ে যায়। অসুস্থ হয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নিরুপম সরকার সোহাগ বলেন, ‘শিশুরা মূলত মাস সাইকোলজিক্যাল ইলনেসে আক্রান্ত হয়েছে। এটি তেমন গুরুতর কোনো রোগ না। আমি ঘটনাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে ওই স্কুলে যাই এবং টিকা বন্ধ করে দিই। এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আশা করি, সবাই সুস্থ হয়ে যাবে।’ এ সময় তিনি সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার পরামর্শ দেন।
এ ঘটনার পর জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আজাদ জাহান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের খোঁজখবর নেওয়ার পর সাংবাদিকদের বলেন, এ ঘটনায় পাঁচ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তের পর তাদের অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। এখানে এমন শিক্ষার্থীও অসুস্থ হয়ে পড়েছে, যাকে টিকা দেওয়া হয়নি। সুতরাং এ জন্য আমরা বলছি, এটি মাস সাইকোলজিক্যাল ইলনেস রোগ। তাতে ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমরা হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণ চিকিৎসক রেখেছি। ইতিমধ্যে অনেকে বাড়ি ফিরে গেছে। টিকাদান কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে।’
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে