ঝালকাঠি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, ‘গত ৫৪ বছরে যেসব সরকার এসেছে, বাংলাদেশে তারা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি; জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে পারেনি। এই জুলুম-অত্যাচার বন্ধ করতে হলে নির্ভুল আইন দরকার। আর এই নির্ভুল আইন আল্লাহ তায়ালার। এ আইন যেদিন বাংলাদেশে কায়েম হবে, সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব অশান্তি পালিয়ে যাবে।’
আজ শনিবার দুপুরে ঝালকাঠি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা একটি ভূখণ্ড পেয়েছি, একটি স্বাধীন পতাকা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীন হওয়ার জন্য যে সুফল হওয়ার কথা ছিল, তা আমরা পাইনি। আমরা চেয়েছিলাম ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার। কিন্তু ভোট ও ভাতের অধিকার আমরা পাইনি।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ার যে লোভ দেখিয়েছিল, তা কি আমরা পেয়েছি? যে ভোটের অধিকারের কথা বলা হয়েছিল তা কি আমরা প্রয়োগ করতে পেরেছি? ২০১৪ সালে যে নির্বাচনটি হলো, সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টি বিনা ভোটে ডিক্লারেশন হয়ে গেল। একটা সরকার কায়েম করার জন্য কতটি এমপি লাগে? ১৫১ জন হলেই তো সরকার গঠন করা যায়। কিন্তু ১৫৩ জন এমনিতেই নির্বাচিত হয়ে গেল, তাহলে ভোট করার কি কোনো দরকার ছিল?’
এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, “দিনে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়েছিল রাতে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো নজির নেই যে, রাতে ভোট হয়। বাইরের কূটনীতিকেরা মন্তব্য করেছিলেন যে, ‘আমাদের ইতিহাসে কোনো দিন শুনিনি দিনের ভোট রাতে শেষ করে যায়।’ ২০২৪ সালে ভোট এতটাই খারাপ অবস্থায় গেল যে তখন গণতন্ত্রকে হত্যা করা হলো।”
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে এখানে যে সরকার ছিল, তারা আমাদের অনেক কষ্ট দিয়ে গিয়েছে। তারা জামায়াতে ইসলামী এবং শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ করার পঞ্চম দিনের মাথায় স্বৈরাচারীকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে।’
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আন্দোলনে জালেম পালিয়ে গেলেও জুলুম এখনো শেষ হয়নি। বাংলাদেশে এখনো অন্ধকার বিরাজমান। আমরা আল্লাহর আলো ইসলামকে বাংলাদেশে কায়েম করতে চাই। বাংলাদেশে যত অন্ধকার, অত্যাচার, অপরাধ আছে, তা বন্ধ করতে চাই। আল কোরআনের আলো জাতীয় সংসদে জ্বালাতে হবে। কারণ সেখানে যে আইন পাস করা হয়, তা গোটা দেশে বাস্তবায়িত হয়। জাতীয় সংসদে ইসলামের লোক পাঠাতে হবে। ভোটকেন্দ্রে ইসলামের ব্যালট বাক্স রাখার মাধ্যমেই তা সম্ভব।’
জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুয়াযম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা ফকরুদ্দিন খান রাজি, মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার, লস্কর মোহাম্মদ তসলিম ও শেখ নিয়ামুল করিম।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় খেলতে গিয়ে খাট থেকে পড়ে আয়শা (১৯ মাস) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেকক্সবাজার-টেকনাফ মেরিনড্রাইভ সড়কে অবৈধভাবে চলাচল করার অপরাধে ২৮টি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হিমছড়ি পুলিশ ফাঁড়ির চেকপোস্টে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন।
৩৪ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ বিএনপি নেতার ছেলে ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা ও তাঁর সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা দক্ষিণ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের হিজলতলা কামারপাড়া এলাকায় একটি চিহ্নিত মাদক স্পট থেকে তাঁদের...
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকীতে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে