বরগুনা প্রতিনিধি
করোনার টিকা নেওয়ার পর বরগুনায় ১৬ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে বরগুনা জিলা স্কুলের টিকা কেন্দ্রে টিকা নেওয়ার পরপরই এ ঘটনা ঘটে। অসুস্থ সবাইকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বরগুনা জিলা স্কুলের টিকা কেন্দ্র জানিয়েছে, করোনা ভ্যাকসিনগুলো ফাইজারের প্রথম ডোজ।
অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ জন পাথরঘাটা সরকারি হাজি জালাল উদ্দিন মহিলা কলেজের এইচএসসির শিক্ষার্থী। বাকি চারজন একই উপজেলার মাজহারুদ্দিন টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের সমমানের শিক্ষার্থী।
মাজহারুদ্দিন টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ জানান, দুপুর ১২টার দিকে টিকা পুশ করার পরপরই শিক্ষার্থীরা একে একে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিষয়টি ইউএনও, সিভিল সার্জন, জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন সবাইকে মুঠোফোনে জানান। পরে বিষয়টি বরগুনা-২ আসনের সংদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনকে জানালে তিনি অসুস্থ শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, টিকা নেওয়ার পরপরই প্রচণ্ড শ্বাস কষ্ট শুরু হয়।
সরকারি হাজি জালাল উদ্দিন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার পাল বলেন, শিক্ষার্থীর অসুস্থ বোধ করার পর আমরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ি। পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুপুর আড়াইটার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন বরগুনার সিভিল সার্জন মারিয়া হাসান।
তিনি বলেন, আমাদের ফাইজারের টিকা ক্যাম্প চলছে গত দুদিন ধরে এসএসসি ও সমমানের শিক্ষার্থীদের এ টিকা দেওয়া কার্যক্রম চলছে। আমরা পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখেছি ওদের প্রেশার পালস সবকিছু ঠিক আছে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এটাকে মানসিক অসুস্থতা বলতে পারি। এটা নারীদের মধ্যে বেশি হয়ে থাকে। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে দল আসবে।
করোনার টিকা নেওয়ার পর বরগুনায় ১৬ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে বরগুনা জিলা স্কুলের টিকা কেন্দ্রে টিকা নেওয়ার পরপরই এ ঘটনা ঘটে। অসুস্থ সবাইকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বরগুনা জিলা স্কুলের টিকা কেন্দ্র জানিয়েছে, করোনা ভ্যাকসিনগুলো ফাইজারের প্রথম ডোজ।
অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ জন পাথরঘাটা সরকারি হাজি জালাল উদ্দিন মহিলা কলেজের এইচএসসির শিক্ষার্থী। বাকি চারজন একই উপজেলার মাজহারুদ্দিন টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের সমমানের শিক্ষার্থী।
মাজহারুদ্দিন টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ জানান, দুপুর ১২টার দিকে টিকা পুশ করার পরপরই শিক্ষার্থীরা একে একে অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিষয়টি ইউএনও, সিভিল সার্জন, জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন সবাইকে মুঠোফোনে জানান। পরে বিষয়টি বরগুনা-২ আসনের সংদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনকে জানালে তিনি অসুস্থ শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, টিকা নেওয়ার পরপরই প্রচণ্ড শ্বাস কষ্ট শুরু হয়।
সরকারি হাজি জালাল উদ্দিন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার পাল বলেন, শিক্ষার্থীর অসুস্থ বোধ করার পর আমরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ি। পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুপুর আড়াইটার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন বরগুনার সিভিল সার্জন মারিয়া হাসান।
তিনি বলেন, আমাদের ফাইজারের টিকা ক্যাম্প চলছে গত দুদিন ধরে এসএসসি ও সমমানের শিক্ষার্থীদের এ টিকা দেওয়া কার্যক্রম চলছে। আমরা পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখেছি ওদের প্রেশার পালস সবকিছু ঠিক আছে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এটাকে মানসিক অসুস্থতা বলতে পারি। এটা নারীদের মধ্যে বেশি হয়ে থাকে। বিষয়টি তদন্ত করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে দল আসবে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে