প্রতিনিধি, নলছিটি (ঝালকাঠি)
নলছিটি পৌরসভায় ২০টি পরিবার বিদ্যুৎ সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। বর্তমান সরকারের সময়ে শতভাগ মানুষের জন্য বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিতের কথা বলা হলেও পৌর শহরের বাসিন্দারা বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত।
জানা যায়, নলছিটি উপজেলার পৌর এলাকার নাঙ্গুলী গ্রামে বসবাসরত বেশ কয়েকটি পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগের আওতার বাইরে রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল হাওলাদার জানান, আমাদের এখানে ২০ টির মতো পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারছেন না। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বিদ্যুতের যে খুঁটি বসানো হয়েছে তার থেকে এসব বসত ঘরের দূরত্ব অনেক বেশি। যার কারণে তাঁরা আবেদন করলেও সংযোগ পাচ্ছেন না। যদিও উচিত ছিল এসব জায়গায় আরও বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে সাইড কালেকশন ব্যবহার করেছেন। যদিও এটা বেআইনি কাজ কিন্তু যারা করছেন একান্ত বাধ্য হয়েই এভাবে সংযোগ নিয়েছেন। তবে ২০টি পরিবার এখনো অন্ধকারেই আছেন, তাঁরা কোন ভাবেই বিদ্যুৎ সংযোগ পাচ্ছেন না।
আরেক বাসিন্দা নাসির উদ্দীন বলেন, যখন ঠিকাদারের লোকজন বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করেন তখন তাদের বলেছিলাম যে আমাদের যাদের বসতঘর দূরে তাদের জন্য আরও খুঁটির ব্যবস্থা করতে ৷ তখন তারা বলেছিল ছোট খুঁটি আসলে দেওয়া হবে। এরপর আর তাঁরা কাজে আসেননি আর। আমাদের খুঁটিরও কোন ব্যবস্থা হয়নি। আমরা পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও বিদ্যুৎ সংযোগ পাচ্ছি না। আমরা যত দ্রুত সম্ভব এ সমস্যার সমাধান চাই।
এ ব্যাপারে নলছিটি উপজেলা আবাসিক প্রকৌশলী ফিরোজ হোসেন সন্নামত জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে এ ব্যাপারে অনেকবার বলা হলেও তাঁরা বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। ২০১৮ সালে যে ড্রয়িং অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেখানে ওই সব বাড়িতে খুঁটি স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এখন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান যদি নিয়মানুযায়ী কাজ না করে সেটা দুঃখজনক। তিনি এসব পরিবারের বিদ্যুৎ বঞ্চিত হওয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অব্যবস্থাপনা ও খামখেয়ালিপনাকে দায়ী করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, চলতি বছরের এপ্রিলে আমাদের কাজ শেষ করার কথা ছিল কিন্তু পর্যাপ্ত খুঁটি বরাদ্দ না থাকায় কাজ শেষ করতে পারছি না।
নলছিটি পৌরসভায় ২০টি পরিবার বিদ্যুৎ সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। বর্তমান সরকারের সময়ে শতভাগ মানুষের জন্য বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিতের কথা বলা হলেও পৌর শহরের বাসিন্দারা বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বঞ্চিত।
জানা যায়, নলছিটি উপজেলার পৌর এলাকার নাঙ্গুলী গ্রামে বসবাসরত বেশ কয়েকটি পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগের আওতার বাইরে রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল হাওলাদার জানান, আমাদের এখানে ২০ টির মতো পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারছেন না। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বিদ্যুতের যে খুঁটি বসানো হয়েছে তার থেকে এসব বসত ঘরের দূরত্ব অনেক বেশি। যার কারণে তাঁরা আবেদন করলেও সংযোগ পাচ্ছেন না। যদিও উচিত ছিল এসব জায়গায় আরও বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে সাইড কালেকশন ব্যবহার করেছেন। যদিও এটা বেআইনি কাজ কিন্তু যারা করছেন একান্ত বাধ্য হয়েই এভাবে সংযোগ নিয়েছেন। তবে ২০টি পরিবার এখনো অন্ধকারেই আছেন, তাঁরা কোন ভাবেই বিদ্যুৎ সংযোগ পাচ্ছেন না।
আরেক বাসিন্দা নাসির উদ্দীন বলেন, যখন ঠিকাদারের লোকজন বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করেন তখন তাদের বলেছিলাম যে আমাদের যাদের বসতঘর দূরে তাদের জন্য আরও খুঁটির ব্যবস্থা করতে ৷ তখন তারা বলেছিল ছোট খুঁটি আসলে দেওয়া হবে। এরপর আর তাঁরা কাজে আসেননি আর। আমাদের খুঁটিরও কোন ব্যবস্থা হয়নি। আমরা পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও বিদ্যুৎ সংযোগ পাচ্ছি না। আমরা যত দ্রুত সম্ভব এ সমস্যার সমাধান চাই।
এ ব্যাপারে নলছিটি উপজেলা আবাসিক প্রকৌশলী ফিরোজ হোসেন সন্নামত জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে এ ব্যাপারে অনেকবার বলা হলেও তাঁরা বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। ২০১৮ সালে যে ড্রয়িং অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেখানে ওই সব বাড়িতে খুঁটি স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এখন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান যদি নিয়মানুযায়ী কাজ না করে সেটা দুঃখজনক। তিনি এসব পরিবারের বিদ্যুৎ বঞ্চিত হওয়ার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অব্যবস্থাপনা ও খামখেয়ালিপনাকে দায়ী করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, চলতি বছরের এপ্রিলে আমাদের কাজ শেষ করার কথা ছিল কিন্তু পর্যাপ্ত খুঁটি বরাদ্দ না থাকায় কাজ শেষ করতে পারছি না।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৬ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৭ ঘণ্টা আগে