কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কোচিং সেন্টারে পড়া অবস্থায় ৯ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে পৌর শহরের রহমতপুর জিএমএস টিচিং হোম কোচিং সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
অসুস্থ হয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা হলো, শারমিন (১৪), সমৃদ্ধা (১৩), ফাতিমা (১৪), ফারজানা (১৪), জেরিন (১৪), রুবা (১৪), ফাতিমা (১৩), হুমায়রা (১৫) ও মমতাজ (১৪)। তারা সবাই ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ওই কোচিংয়ের শিক্ষক মো. রিপন বলেন, প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে শিক্ষকের ঘরে থাকা নেবুলাইজার দেওয়া হয়। পরে আরও তিন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারপর তাদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা চলা অবস্থায় আরও পাঁচজন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়। তারা সবাই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলাপাড়া হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকাশ সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে এটিকে মানসিক সমস্যা বলে মনে হচ্ছে। কারণ একজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হওয়ার পর দেখাদেখি অন্য শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের এখানেই চিকিৎসা চলছে।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কোচিং সেন্টারে পড়া অবস্থায় ৯ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে পৌর শহরের রহমতপুর জিএমএস টিচিং হোম কোচিং সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
অসুস্থ হয়ে পড়া শিক্ষার্থীরা হলো, শারমিন (১৪), সমৃদ্ধা (১৩), ফাতিমা (১৪), ফারজানা (১৪), জেরিন (১৪), রুবা (১৪), ফাতিমা (১৩), হুমায়রা (১৫) ও মমতাজ (১৪)। তারা সবাই ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ওই কোচিংয়ের শিক্ষক মো. রিপন বলেন, প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে শিক্ষকের ঘরে থাকা নেবুলাইজার দেওয়া হয়। পরে আরও তিন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারপর তাদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা চলা অবস্থায় আরও পাঁচজন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়। তারা সবাই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলাপাড়া হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকাশ সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে এটিকে মানসিক সমস্যা বলে মনে হচ্ছে। কারণ একজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হওয়ার পর দেখাদেখি অন্য শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের এখানেই চিকিৎসা চলছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে