পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। দলীয় কার্যালয়ের আসবাবপত্রও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বিএনপির দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এসব হামলায় ৪০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন-উপজেলার যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির ১ নং সদস্য মো. মোস্তাফিজুর রহমান মঈন, গোলখালী ইউনিয়ন শ্রমিক দল নেতা মো. গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, বকুলবাড়িয়ার ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. সাহেব আলী, ছাত্রদল নেতা রাকিব, জুবায়ের হোসেন, জলিল হাওলাদার, মো. শাহ আলম, মো. হায়দার আলী, রাশিদুল প্যাদা, রাশিদুল ইসলাম, মো. জাকির হোসেন প্যাদাসহ আরও অনেকেই।
হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের দায়ী করেছে বিএনপির নেতৃবৃন্দ। এ নিয়ে গলাচিপাতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে আওয়ামী লীগ।
গলাচিপা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমান ও সদস্যসচিব আব্দুস ছত্তার হাওলাদার বলেন, ‘আমরা যাতে সমাবেশ সফল করতে না পারি তার জন্য আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থায় নেয় এবং পূর্বপরিকল্পিতভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ৩৫-৪০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়।’
এ ব্যাপারে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা টিটো বলেন, ‘এটা উপজেলা বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে ঘটেছে। বিএনপির নিজেদের দুই গ্রুপের মধ্যে বৃহস্পতিবার রাত থেকে সংঘর্ষ হয়েছে এমনকি তাদের নিজেদের দলীয় কার্যালয়ও তারা ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রলীগের কেউ জড়িত নয়।’
গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম. আর শওকত আনোয়ার ইসলাম জানান, বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে করার জন্য পুলিশের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেয়নি এবং বিএনপির ওপর হামলা ও আহত হওয়ার কোনো খবর তাদের জানা নেই।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী অব্যাহত লোডশেডিং, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং ভোলায় পুলিশের গুলিতে ছাত্রদলের নেতা নুরে আলম ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুর রহিম নিহতের প্রতিবাদে গলাচিপা উপজেলা বিএনপি উদ্যোগে আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় স্থানীয় কালিকাপুর এলাকায় সমাবেশ আহ্বান করে বিএনপি। এ সমাবেশে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়া, সদস্যসচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টিসহ দলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু এ সভাকে ঘিরে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সভাস্থলের দিকে যেতে বাধা সৃষ্টি করা হয়।
তবে বিকেলের দিকে জেলা নেতৃবৃন্দকে ছাড়াই বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গলাচিপা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান খান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি গোলাম মোস্তফা, আব্দুস ছত্তার হাওলাদার, মাসুম বিল্লাহ, মশিউর রহমান শহীনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
পটুয়াখালীর গলাচিপায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। দলীয় কার্যালয়ের আসবাবপত্রও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বিএনপির দাবি, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এসব হামলায় ৪০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন-উপজেলার যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির ১ নং সদস্য মো. মোস্তাফিজুর রহমান মঈন, গোলখালী ইউনিয়ন শ্রমিক দল নেতা মো. গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, বকুলবাড়িয়ার ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. সাহেব আলী, ছাত্রদল নেতা রাকিব, জুবায়ের হোসেন, জলিল হাওলাদার, মো. শাহ আলম, মো. হায়দার আলী, রাশিদুল প্যাদা, রাশিদুল ইসলাম, মো. জাকির হোসেন প্যাদাসহ আরও অনেকেই।
হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের দায়ী করেছে বিএনপির নেতৃবৃন্দ। এ নিয়ে গলাচিপাতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে আওয়ামী লীগ।
গলাচিপা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমান ও সদস্যসচিব আব্দুস ছত্তার হাওলাদার বলেন, ‘আমরা যাতে সমাবেশ সফল করতে না পারি তার জন্য আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থায় নেয় এবং পূর্বপরিকল্পিতভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ৩৫-৪০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়।’
এ ব্যাপারে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা টিটো বলেন, ‘এটা উপজেলা বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে ঘটেছে। বিএনপির নিজেদের দুই গ্রুপের মধ্যে বৃহস্পতিবার রাত থেকে সংঘর্ষ হয়েছে এমনকি তাদের নিজেদের দলীয় কার্যালয়ও তারা ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনার সঙ্গে আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রলীগের কেউ জড়িত নয়।’
গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম. আর শওকত আনোয়ার ইসলাম জানান, বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে করার জন্য পুলিশের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেয়নি এবং বিএনপির ওপর হামলা ও আহত হওয়ার কোনো খবর তাদের জানা নেই।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী অব্যাহত লোডশেডিং, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং ভোলায় পুলিশের গুলিতে ছাত্রদলের নেতা নুরে আলম ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুর রহিম নিহতের প্রতিবাদে গলাচিপা উপজেলা বিএনপি উদ্যোগে আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় স্থানীয় কালিকাপুর এলাকায় সমাবেশ আহ্বান করে বিএনপি। এ সমাবেশে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়া, সদস্যসচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টিসহ দলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু এ সভাকে ঘিরে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যারিকেড দিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সভাস্থলের দিকে যেতে বাধা সৃষ্টি করা হয়।
তবে বিকেলের দিকে জেলা নেতৃবৃন্দকে ছাড়াই বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গলাচিপা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান খান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি গোলাম মোস্তফা, আব্দুস ছত্তার হাওলাদার, মাসুম বিল্লাহ, মশিউর রহমান শহীনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে